আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আর্সেনালের জালে চেলসির ৬ গোল

এবারের ইপিএলে বড় ম্যাচে একপেশে লড়াইয়ের চিত্রটা বেশ বিস্ময়কর। এর মধ্যে ম্যানচেস্টার সিটির সাফল্য দুর্দান্ত। গত সেপ্টেম্বরে তারা ৪-১ গোলে হারিয়েছিল নগর-প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে।

নভেম্বরে স্বাগতিক ম্যান সিটিই ৬-০ গোলে বিধ্বস্ত করে টটেনহ্যাম হটস্পারকে। ডিসেম্বরে আর্সেনালকে ৬-৩ গোলে হারানোর পর জানুয়ারিতে টটেনহ্যামের মাঠ থেকে ৫-১ গোলের জয় নিয়ে ফিরেছিল ম্যান সিটি।



এছাড়া দুই সপ্তাহ আগে চেলসির মাঠে ৪-০ গোলে হেরে যায় টটেনহ্যাম। আর গত মাসে লিভারপুলের মাঠে ৫-১ গোলে উড়ে যায় আর্সেনাল।

শনিবারের বড় জয়ে ইপিএলে চেলসির শীর্ষস্থান আরো মজবুত। ৩১ ম্যাচ থেকে জোসে মরিনিয়োর দলের সংগ্রহ ৬৯ পয়েন্ট।

লিভারপুল ও আর্সেনালের পয়েন্ট সমান ৬২, তবে গোল ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় লিভারপুল দ্বিতীয় স্থানে আছে।

আর্সেনালের (৩০ ম্যাচ) চেয়ে লিভারপুল (২৯) একটি ম্যাচ কমও খেলেছে।

ঘরের মাঠ স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে পঞ্চম মিনিটে স্যামুয়েল এতোর গোলে এগিয়ে যায় চেলসি। বেলজিয়ান মিডফিল্ডার এডেন হ্যাজার্ডের পাস থেকে লক্ষ্যভেদ করেন ক্যামেরুনের এই স্ট্রাইকার।

দুই মিনিট পর সার্বিয়ান মিডফিল্ডার নেমানিয়া মাতিচের পাস থেকে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জার্মান স্ট্রাইকার আন্দ্রে শুরলে।

১৫ মিনিটের সময় আর্সেনালের জন্য আরেকটি ধাক্কা।

রেফারির বিতর্কিত সিদ্ধান্তে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় অতিথিদের ডিফেন্ডার কিয়েরন গিবসকে।

বক্সের মধ্যে হ্যাজার্ডের শট আর্সেনালের স্ট্রাইকার অ্যালেক্স অক্সল্যাড চেম্বারলেইন হাত দিয়ে ঠেকালেও রেফারির ধারণা, হাতটা ছিল গিবসের। লাল কার্ড তো বটেই, পেনাল্টিও দেন রেফারি। তা থেকে গোল করে ব্যবধান ৩-০ করেন হ্যাজার্ড।

১০ জনের দল নিয়ে আর পেরে ওঠেনি আর্সেনাল।

৪২ মিনিটে স্বাগতিকদের ৪-০ গোলে এগিয়ে দেন ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার অস্কার।

দ্বিতীয়ার্ধে অস্কারের দ্বিতীয় ও মোহাম্মদ সালাহর গোলে বিশাল জয় নিশ্চিত করে চেলসি।


সোর্স: http://bangla.bdnews24.com

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.