বেশির ভাগ পাথর যা তৈরী হয় তা আমাদের অজান্তেই বের হয়ে যায়। যদি সেটা ৫মি:মি: এর বেশি হয় তাহলে প্রথমে শুধুমাত্র বিভিন্ন রকম ব্যথার ঔষধ ব্যবহার করা হয় ব্যথা কমাতে। ব্যথার ঔষধ বেশি খেলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রচুর গ্যাস তৈরী হয় যা পেতেও ব্যথা তৈরী করে। তাছাড়া কিছু কিছু ব্যথার ঔষধ কিডনির কার্যক্রমেও বাধা দেয়। তাই সব ঔষধই চিকিৎসকের পরামর্শেই খাওয়া উচিত।
আর এটাও বলে দেয়া হয় যাতে দিনে ১৬ গ্লাস পানি বা স্যালাইন খাওয়া হয় আর হাটাহাটি বা লাফালাফি করা হয় যাতে করে পাথর বেশি প্রস্রাব তৈরী হওয়ার কারণে আস্তে আস্তে নিচে নেমে আসে। প্রস্রাবের পরিমান আর বেগ বাড়ানোর জন্যও ঔষধ দেয়া হয় অনেক সময়। Hotwater bag ব্যবহার করে গরম পানির সেক দিলেও আরাম পাওয়া যায়। যদি এক্ষেত্রে পাথর আটকে যায় বা একটা কিডনি প্রস্রাব নিচে না নামার কারণে কাজ বন্ধ করে দেয় বা ব্যথা বেশি হয় তাহলে সার্জারীর দরকার পড়তে পারে। অনেক ক্ষেত্রে পাথর যদি অনেক বড় হয় তাহলে সেটা ভেঙ্গে সহজে প্রস্রাবের সাথে বের হয়ে যাওয়ার মত ছোট করে ফেলতে লেসার বা শকওয়েভও ব্যবহার করা হয়।
"Prevention is better than cure" এই কারণে রোগ যাতে না হয় বা রোগ সেরে গেলে আবার যাতে না হয় তাই খাদ্যাভ্যাস এ একটু পরিবর্তন করে নিতে হয়।
* পানি বেশি করে খেতে হবে।
* স্যালাইন, লেবুর শরবত, মালটার রস বেসি করে খেতে হবে।
* ক্যালসিয়াম (< ১২০০ মি:গ্রা:/প্রতিদিন), ভিটামিন সি ( ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।