আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজাকারদের চোখের সামনে দেখতে চায় না বন্ধীরা। তোমরা আর কিছু দিন অপেক্ষা কর। রাজাকারকে কারাগার থেকে ফাঁসিকাঠে নিয়ে যাওয়া হবে।

অকিঞ্চন জন ‎"বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার কর্তৃপক্ষ বন্দিদের মাঝে উন্নতমানের খাবার সরবরাহ করে। পায়েশ, মুড়ি, জিলাপি, পোলাও, মাংস, জর্দা, কোমল পানীয় ও পান-সুপারী দেওয়া হয়। দুপুর সাড়ে ১২টায় বন্দিরা আনন্দে সেল থেকে বেরিয়ে মনিহার ও শাপলা সেলের সামনে খালি জায়গায় জমায়েত হয়ে জয় বাংলা বলে চিৎকার শুরু করে। তারা বিজয়ের উৎসাহে সেখানে বসে তাদের হাতে থাকা থালা-বাটি দিয়ে বাজনা বাজিয়ে গানের আসর বসায়। এসময় সাঈদীকে সাক্ষাৎ করিয়ে গেট থেকে সেলে নিয়ে যাওয়ার পথে ওই বন্দিরা ‘রাজাকার যায়, রাজাকার ধর’ বলে তাকে ধাওয়া করে।

এসময় তার নিরাপত্তায় থাকা একজন কারা হাবিলদার ও কয়েকজন কারারক্ষী, রাইটার-মেট বন্দিদের বাধা দেয়। এক পর্যায়ে কারারক্ষী ও রাইটররা সাঈদীকে দ্রুত সেলে নিয়ে যায়। এরপরই ক্ষুব্ধ বন্দিরা স্লোগান শুরু করলে তাদের ডেপুটি জেলার নিবৃত্ত করেন। কোনো রাজাকারকে এই কারাগারে রাখা যাবে না বলেও দাবি জানায় স্বাধীনতার স্বপক্ষে স্লোগান দেওয়া বন্দিরা। অশিক্ষিত, মূর্খ কারাবন্ধীরাও রাজাকারদের ঘৃণা করতে জানে।

জানে না কেবল শিক্ষিত নামধারী কিছু অশিক্ষিত। বন্ধুরা আর কিছু দিন অপেক্ষা কর। রাজাকারকে কারাগার থেকে ফাঁসিকাঠে নিয়ে যাওয়া হবে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.