আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নেকাব পড়া নিয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলকালাম।

জগ নেকাব পড়লে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যাবে না, এমন কোন নির্দেশনা না থাকলেও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে পোহাতে হয়েছে চরম ভোগান্তি। জানা গিয়েছে যে, গত মঙ্গলবার নেকাব পড়ার কারণে এক ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে বাঁধা দেয়া হয়। এর ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। বিগত কয়েকদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার কারণে নানানভাবে অসহযোগিতা করা হচ্ছে। উক্ত বিভাগের প্রধান ফেরদৌস আজম নিজেও কিছুদিন ধরে ঐ শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার জন্য বিশেষভাবে নিরুৎসাহিত করেন।

এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ইশফাক ইলাহী চৌধুরীর কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করতে গেলে ঐ শিক্ষার্থী উল্টো বিড়ম্বনার শিকার হন। রেজিস্টার তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেকাব পরিধান করে প্রবেশের সুযোগ নেই। কয়েকমাস পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পোশাক নীতিমালা প্রণয়ন করে যেখানে নেকাবের ব্যাপারে কোনপ্রকার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা বলেন- “নেকাব পরিধানের কারণে কোন শিক্ষার্থীর চেহারা দেখা না যাওয়ার ফলে বহিরাগত যে কেউ প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে, এই শঙ্কা থেকেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে”। এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের জন্য কাজ শুরু হয়েছে বলে একাধিক সূত্র আমাদের নিশ্চিত করেছে।

আমরা সেখানে যাই আলোকিত মানুষ হতে। আর তারা প্রতিনিয়ত আমাদের আলোকিত মানুষ বানাচ্ছেন এভাবেই। তীব্র নিন্দা এবং ধিক্কার জানাই মানুষরুপী এসব পশুদের। :@ নেকাব পড়লে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া যাবে না, এমন কোন নির্দেশনা না থাকলেও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে পোহাতে হয়েছে চরম ভোগান্তি। জানা গিয়েছে যে, গত মঙ্গলবার নেকাব পড়ার কারণে এক ছাত্রীকে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশে বাঁধা দেয়া হয়।

এর ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। বিগত কয়েকদিন ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এক শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার কারণে নানানভাবে অসহযোগিতা করা হচ্ছে। উক্ত বিভাগের প্রধান ফেরদৌস আজম নিজেও কিছুদিন ধরে ঐ শিক্ষার্থীকে নেকাব পরিধান করার জন্য বিশেষভাবে নিরুৎসাহিত করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ইশফাক ইলাহী চৌধুরীর কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ করতে গেলে ঐ শিক্ষার্থী উল্টো বিড়ম্বনার শিকার হন। রেজিস্টার তাঁকে সাফ জানিয়ে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ে নেকাব পরিধান করে প্রবেশের সুযোগ নেই।

কয়েকমাস পূর্বে প্রতিষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পোশাক নীতিমালা প্রণয়ন করে যেখানে নেকাবের ব্যাপারে কোনপ্রকার নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়নি। এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা বলেন- “নেকাব পরিধানের কারণে কোন শিক্ষার্থীর চেহারা দেখা না যাওয়ার ফলে বহিরাগত যে কেউ প্রতিষ্ঠানে প্রবেশ করতে পারে, এই শঙ্কা থেকেই এই পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে”। এই ঘটনার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অসন্তোষ প্রকাশ করে ক্ষোভে ফেটে পড়েন এবং এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে জনমত গঠনের জন্য কাজ শুরু হয়েছে বলে একাধিক সূত্র আমাদের নিশ্চিত করেছে। আমরা সেখানে যাই আলোকিত মানুষ হতে। আর তারা প্রতিনিয়ত আমাদের আলোকিত মানুষ বানাচ্ছেন এভাবেই।

তীব্র নিন্দা এবং ধিক্কার জানাই মানুষরুপী এসব পশুদের। সোর্স: ফেসবুক https://www.facebook.com/Basherkellausa?fref=ts ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.