আমি এবরশনের বিপক্ষে প্রথমে তৌহিদ নামক ছাত্র ভাইয়ের রূহের মাঘফিরাত কামনা করছি। সাথে সাথে তার পরিবারবর্গ যাতে সেই শোক কেটে উঠতে পারেন, সেজন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করছি। আপনি একদিকে বলবেন ঢাবির ছাত্ররা বিভিন্ন জাতীয় আন্দোলনে অগ্রসর সারিতে ছিল। কই ৫২/৭১ সালে তো কারো ক্ষতি করে তারা আন্দোলন করেনাই। কোন গাড়ি ভাংচুর করে নাই।
দেশের সম্পদ, মানুষের জানমাল যদি একজন ছাত্র মৃতুর এর কারনে বিঘ্নিত হয়, তাহলে সেটা কি ফাউল কাজ নয়? বরং তার চেয়ে নিকৃষ্ট। একজন ছাত্র মৃতুর ঘটনায় শ'খানেক গাড়ী ভাংচুর, হাজার খানেক মানুষকে আহত করা, প্রধান শহরের একাংশকে অচল করে দিয়ে যদি প্রতিবাদ জানানো হয়, তবে প্রতিদিন ১০/২০ জন বা তার অধিক লোক সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয় তবে প্রতিদিন কমপক্ষে হাজারখানেক গাড়ী ভাংচুর হবে দেশে, কিংবা দেশই অচল হবে। এর চেয়ে বেশী কিছু হবে কি? এতে কেউ কি উপকৃত হবে। বরং গাড়ী চালক দের লাইসেন্স প্রদানে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন, বেপরোয়া গাড়ী চালনা করলে এবং তাতে মানুষ মারা গেলে মৃতুদন্ড প্রদান এর ব্যবস্থার দাবীতে আমরন অনশন, যোগাযোগমমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে সরাসরি দাবী জানানো উচিত। দাবী আদায়ের অনেক সুন্দর ও শান্তিময় পন্থা আছে, যা অনেক কার্যকরী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।