কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন..... আমেরিকা এবং উন্নত বিশ্ব যদি খাদ্যদ্রব্য হইতে বায়ো ফুয়েল না বানাইয়া , ঘোড়া গাড়ী ব্যবহার করত। তাহলে ঘোড়ার খাদ্য বাবদ কতটুকু জমির প্রয়োজন হইত। ভাবুন তো একবার। মানুষের প্রয়োজনে যোগাযোগের মাধ্যম পরিবর্তন হয়েছে। যুক্ত হয়েছে প্রচন্ড গতি।
এই গতির সাথে তাল মিলিয়ে জনসংখ্যা বিস্ফোরন হয়েছে। অনেক দেশে জনসংখ্যাকে রাজনীতির হাতিয়ার মনে করে তাকে উতসাহিত করছে। ভোটের রাজনীতির সুবিধা নিতে জনসংখ্যা বাড়ানো টা মেনে নেয়া যায় না।
বায়ো ফুয়েল উতপাদনে আমেরিকা ইউরোপ যেভাবে খাদ্য দ্রব্যের উপড় চাপ দিচ্ছে তাতে সমস্যা আরো প্রকট হবে।
তবে আশার কথা হচ্ছে এই যে , একজন আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া কিংবা ইউরোপের কৃষক এবং বাংলাদেশের কৃষকের মধ্যে অনেক প্রার্থক্য আছে।
তারা প্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি এবং চাহিদার যোগান এবং বাজারজাত করার সম্পর্কে বেশ অভিজ্ঞ। তারা একই জমিতে বছরে ৪ থেকে ৫ টি ফসল উতপাদন করতে পারে।
যা আমাদের দেশের কৃষক কুলের জন্য খুবই অসম্ভব। অপর্যাপ্ত তথ্য এবং অভিজ্ঞতার কারনে আমাদের উতপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।