আমি মনে প্রাণে একজন মুসলিম। ঘৃণা করি ধর্ম বিদ্বেষী নাস্তিকদের এবং ধর্ম ব্যবসায়ী ছাগু তথা উগ্রবাদীদের। ক্যঁচাল পছন্দ করিনা । ।
একটা লেখা লিখতে কতটা মাথা খাটাতে হয় তা যিনি লিখেন
তিনিই বুঝেন।
লেখাটার বিষয়বস্তু নির্বাচন করতে হয়।
উপস্থাপন যত ভালো হবে লেখার কদর তত বেশি হবে।
বানানের ক্ষেত্রে নিখুত হতে হয় এছাড়া শব্দের গাথুনী অত্যান্ত মজবুত হতে হয়।
এইসব বিষয়াদি মাথায় নিয়ে লেখা লিখেন বর্তমান যুগের ব্লগারগণ ও ফেজবুকারগণ।
লেখালেখি বিষয়টা একেবারে হাতের মোয়া নয়।
লেখার গ্রহনযোগ্যতা থাকতে হবে নাহলে বিরুপ মন্তব্য আসবে।
এটাই স্বাভাবিক এবং এটাই অনলাইন লেখার বৈশিষ্ট্য। ।
কিন্তু প্রস্ন যাগে যখন একজন ব্লগার বা ফেজবুকার তার ব্লগে বা ওয়ালে এটি লেখা লেখেন এবং সেই লেখার নিরাপত্তা থাকেনা তখন লেখক লেখার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন।
এরমধ্য দেখছি লেখা চুরি করার প্রবনতা সাঙাতিক আকার ধারন করেছে।
আমার একফ্রেন্ড একটি সুন্দর মান সন্মত নোট লিখেছে ফেজবুকে। লেখাটা বেশ প্রসংসা কুড়িয়েছে। প্রচুর লাইক এবং কমেন্ট পড়েছে। ব্যস!.. এটাই
চোর মশাইয়ের চক্ষুশূল হয়েছে। চোরমশাই আর তর সইতে পারলেননা লেখাটি কপি পেষ্ট করে নিজের পেজে দিয়ে দিয়ে বাহবা পেতে লাগলেন!..
চুরি করে নিজের পেজে দিয়ে দিলেন...
একটিবারও লেখকের অনুমতির তোয়াক্কা করলেননা!..
এমন কি লেখার শেষে কার্টেসী বা সংগৃহিত শব্দটা লিখতেও তাদের কষ্ট হয়!..
আবার কমেন্ট দিলে রিপ্লাইও দেয়না!..
এইসব চোরেরাই ফেবুডারে পচাঁইলো...
ব্লগেও এর ব্যতিক্রম দেখছিনা।
১৬ আগষ্টে সামুতে একটা পোষ্ট পরলাম। ১৭ আগষ্টে একই পোষ্ট অন্যজনের ব্লগ থেকে প্রকাশ হয়েছে। আগে যিনি পোষ্ট করেছেন তিনি অভিযোগ করলে তাকে রিতীমত চোর বলে অপমান করা হয়েছে।
এইঅবস্থা বেশি দিন চলতে থাকলে ব্লগিং বা ফেসবুকে ষ্ট্যটাস দেয়া একটি অনাগ্রহের বিষয় হয়ে দাড়াতে পারে। ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।