আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ
ডেষ্টিনি ২০০০ এর রাঘব বোয়ালদের নিয়ম বহির্ভূত ভাবে জামিন দিল মেট্রপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট ইরফান উল্লাহ। ডেষ্টিনি ও এর অঙ্গীভূত সংগঠন এবং এর কর্তা লে. জেনারেল (অব) হারুন, মোহাম্মাদ রফিকুল আমিন, মোহাম্মাদ হোসেন অন্যান্য পরিচালকদের বিরুদ্ধে অনিয়ম, র্দূনীতি ও অর্থপাচারের অভিযোগে দুদক মামলা দায়ের করে। কিন্তু সরকারের প্রভাবশালী মহল বিশেষ করে প্রধানমন্ত্রী হাসিনার একজন উপদেষ্টা ব্যাক্তিগত ভাবে এই জামিনের বিষয়ে সুপারিশ করে। এমনও গুজব ছড়ায় দুদক এমন ভাবে মামলা দায়ের করবে যেটা আই ওয়াশ তথা লোক দেখানো হবে। আরও গুজব ছড়ায় জব্দ হওয়া ডেষ্টিনির ব্যাংক একাউন্ট সমূহ কোর্ট হতেই মূক্তি পাবে।
দুদকের উপ-পরিচালক মোজাহার আলী সরদার এবং সহকারী পরিচালক গত ১৩ই আগষ্ট জোষ্ঠ বিশেষ বিচারকের আদালতে ম্যাজিষ্ট্রেট ইরফান উল্লাহার জামিন দানের বিরুদ্ধে একটি পিটিশন দাখিল করে। দুদকের দায়ের করা মামলায় ম্যাজিষ্ট্রেটের জামিন দেওয়ার কোনই অধিকার নেই। বিচারক ম্যাজিষ্ট্রেট ইরফানের বিরুদ্ধে সমন জারি করেছে। এখন এই বিষয়ে ৩০শে আগষ্ট শুনানি হবে। এখানে বোঝা যাচ্ছিল যে আদালতে শুনানি বা হাজিরাতে তারা জামিন আবেদন করলে তা খারিজ হবে সেটা মাথায় রেখেই আগে ভাগে ম্যাজিষ্ট্রেটের মাধ্যমে জামিন নিয়ে রাখল ডেষ্টিনির এমএলএম প্রতারক গং।
ডেষ্টিনি গং এখন বিতর্কিতি উপদেষ্টার মাধ্যমে জোষ্ঠ বিশেষ বিচারকি আদালতকেও প্রভাবিত করার পায়তারা করছে। ঈদের ছুটিকে সামনে রেখে পুরো সপ্তাহ তাদের অবৈধ কর্মকান্ডকে কাজে লাগাবে। এই উপদেষ্টাই জব্দ হওয়া ব্যাংক একাউন্ট গুলোও ছেড়ে দেওয়ার বিষয়ে প্রভাব খাটাচ্ছেন।
সাপ্তহিক ব্লিটজের কাছে ডেষ্টিনি গংদের সাথে ঐ উপদেষ্টার টাকা লেনদেনের দলিলগত প্রমাণ আছে। এটা ঈদের পর ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ করা হবে।
এই দলিল মতে ঐ উপদেষ্টা ডেষ্টিনি হতে সুবিধাভোগীদের একজন। সরকারের অন্য উচ্চ ব্যাক্তিবর্গদের ব্যাক্তিগত ও রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দাসংস্থা সমূহ ডেষ্টিনি ও তার সহযোগীদের অবৈধ কর্মকান্ড ও তৎপড়তাকে নজড়ে রাখছে।
Click This Link
*****************
আমরা দেখেছি কিভাবে ২০১০ সালের শেয়ার কেলেংকারীর নায়করা আইনের ধরা ছোয়ার বাইরে আছে। এখন ডেষ্টিনিও নানান কারসাজির মাধ্যমে জালিয়াতি ও র্দূনীতি হতে পার পেতে চাচ্ছে। এখানে হাসিনার ঘনিষ্ঠ জনই ডেষ্টিনিকে পুরো সহযোগীতা করছে।
যদি হাসিনা নিজেই সৎ হত তো ডেষ্টিনি দূরে থাকুক শেয়ারবাজারেও বিপর্যয় হত না এবং ৩৩লক্ষ বিনিয়োগকারীরাও সর্বসান্ত হত না। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।