আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জেনে নিন সুস্থ থাকার উপায়

১. ব্যস্ত থাকাটা শরীর ও মন দু’য়ের পক্ষে ভালো। তাই কাজে ব্যস্ত থাকুন। ২. প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠে দুই অথবা তিন কি.মি. হাঁটুন। এরপর গোসল করুন। এতে মন এবং প্রাণ সতেজ থাকবে।

৩. মোটা হওয়ার প্রধান কারণ হল- তৈলাক্ত এবং মিষ্টি জাতীয় পদার্থ খাওয়া। তাই এ ধরনের খাবার খুব কম পরিমাণে খান। ৪.বিশ্রামহীন কর্ম আপনাকে ক্লান্ত ও অসুস্হ করে ফেলবে। তাই কাজের ফাঁকে ও পরে অবশ্যই প্রয়োজনমতো বিশ্রাম নিন। তাহলে ফিরে আসবে সতেজতা।

৫. নিয়মিত মধু ও কালো জিরা খান, শরীর রোগমুক্ত থাকবে। ৬. দুই তিন ফোঁটা গ্লিসারিনের মধ্যে লেবুর রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান। এতে ঠোঁট ফাটবে না । ৭. অধিক হারে চুল পড়ে যাবার সমস্যা কাটাতে নিম পাতা ও মেথী ভালমতো সিদ্ধ করে সেই রস চুলে লাগান। ১৫ মিনিট পরে শ্যাম্পু করে গোসল করে নিন।

আশাকরি সুফল পাবেন। ৮. সন্ধ্যার পরে চা/কফি পান না করা ভাল। রাতে চা/কফি পান যথাসময়ে খাওয়া ও ঘুমের ব্যাপারে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে। ৯. প্রতিদিন প্রচুর পরিমানে পানি পান করুন। ১০. খাবারের মধ্যে খুব বেশি পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি আর ফল খাবেন।

১১. হঠাৎ কেউ অজ্ঞান হলে, পুদিনা গাছের ফল রোগীর নাকের কাছে ধরলে তাড়াতাড়ি জ্ঞান ফিরে আসে। ১২. কৃমি হলে পুদিনা পাতা বেটে এর সাথে মধু-লবণ মিশিয়ে খান। ১৩. গায়ে খোস-পাচড়ার দাগ হলে, সেই জায়গায় মাখন প্রতিদিন মালিশ করুন। ১৪. হঠাৎ মাথা ব্যথা কিংবা খারাপ লাগলেই প্যারাসিটামল খাবেননা। ১৫. সপ্তাহে একদিন উপস করে শরীরে খাবারের সমতা বজায় রাখুন।

সূত্রঃ Click This Link ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.