আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব। আচ্ছা য্দি আপনাকে বলতে বলি বর্তমান বিরোধী দ্ল বি এন পি - জামায়াত ক্ষমতার জন্য না, দেশের জন্য কি করছে? আপনি ৫ টি ঘ্ট্নাও বলতে পারবেন না।
কিন্তু দেশ বিরোধী কি করছে বল্লে, ডজন খানেক কর্মের ক্থা মাথায় চলে আসবে। বলবেন কিনা আপনার ব্যাপার।
নিজের লাভের কারনে দেশের মান সন্মান ডুবাইতে বা দেশ লুট্তে তাদের কনো কুন্ঠা নেই।
বরং দেশের ক্ষ্তী করে, নিজেদের অবৈধ দাবী কি করে আদায় করাযায় তাই নিয়ে তৎপর সর্ব্দা।
ইতিহাস টানতে গেলে অনেক ক্থা বলতে হবে তা না হয় অন্য সময় বলা যাবে, আপাদ্ত বাদ।
তবুও বলা দরকার,
জামায়াত ইসলামী তার দলের স্বাধীনতা বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী নেতাদের বাঁচাতে ২০১০ সালে, জামায়াত নেতা মীর কাসেম আলী এবং যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যান ও বর্তমান ওবামা সরকারের ঘনিষ্ঠ মিত্র জেরাল্ড এস জে কেসিডি’র -CASSIDY & ASSOCIATES, INC সঙ্গে ১৮২ কোটি টাকার চুক্তি করেছে এবং গতবছর সে অর্থ প্রেরণও করেছে।
এই প্রতিষ্ঠানকে মীর কাসেম আলীর পাঠানো ১৮২ কোটি টাকার রেমিটেন্স স্লিপ থেকে জানা যায় যে, যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকানো এর আসল উদ্দেশ্য। মীর কাসেম আলী ও CASSIDY & ASSOCIATES, INC -এর মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে যে সব বিষয় উল্লেখ রয়েছে তার মধ্যে মূল বিষয় যুদ্ধাপরাধের বিচার বন্ধ করা হলেও সরকারের ওপর মার্কিন কর্তৃপক্ষের চাপ প্রয়োগ উল্লেখযোগ্য।
যার ফলাফল আমরা দেখ্তে পাচ্ছি। বিস্তারিত জানতে পড়ূন
আবার ১ বৈশাখ: রমনা বট মূল আর সকল জঙ্গি হামলার হোতা জামায়াত-বিএনপি!!
চট্টগ্রামে পাহাড় ও ভূমিধসে মানুষ মরে আর বিএনপি উল্লাস করে।
দেশে-বিদেশে সরকারকে একঘরে করার চেষ্টা করছে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। এ নতুন নয়।
বিদেশে কেন? কারন তারা সর্বদা বিদেশী দের নির্দেশ মতই কাজ করে যাচ্ছেন আর ক্ষমতাও আসেন তাদের দিয়েই।
দেশের মানুষের কাছে এই সব গ্রহনীয় নয় তাই দেশে এসব করতে ভয় পায়।
দেশের ইজ্জত ডুবাইতে নাকি এই বার অলীম্পিকে খেলব বিএনপি - জামায়াত।
লন্ডন অলিম্পিকের আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে আগামী বুধবার লন্ডন আসছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিরোধী দল বিএনপি প্রধানমন্ত্রীর এই সফরকে আন্দোলনের মোক্ষম সুযোগ হিসেবে কাজে লাগোতে ব্যাপক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি - জামায়াত।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে লন্ডনে ঢুকতে না দেওয়ার দাবিতে প্রধান বিরোধী দল বিএনপি খোদ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পর্যন্ত ধর্ণা ও স্মারকলিপি দিয়ে শেখ হাসিনাকে লন্ডনে ঢুকতে না দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে যুক্তরাজ্য বিএনপি’র পক্ষ থেকে।
শুধু তাই নয়, অলিম্পিককে কেন্দ্র করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র প্রধান ও সাংবাদিকদের পদভারে মুখরিত লন্ডনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যাতে পদে পদে বিক্ষোভের মুখে পড়েন তার জন্যও ব্যাপক পরিকল্পনা নিয়েছে বিএনপির ব্রিটেন শাখা।
বিক্ষোভ কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ২৫ জুলাই হিথরো বিমানবন্দরে কালো পতাকা ও লাল কার্ড প্রদর্শন, যে হোটেলে প্রধানমন্ত্রী অবস্থান করবেন তার সামনে মহিলা দলের ঝাড়ু মিছিল ও অলিম্পিক স্টেডিয়ামের সামনে বিক্ষোভ। অলিম্পিক উদ্বোধনী দিনেও রয়েছে বিএনপি’র কর্মসূচি।
হোটেল থেকে অলিম্পিক স্টেডিয়ামে যাওয়ার পথে বা স্টেশনের কাছে বিএনপি নেতাকর্মীদের প্রতিরোধের মুখে পড়তে পারেন শেখ হাসিনা। এ পথ দিয়েই এদিন অলিম্পিক স্টেডিয়ামে পৌছুবেন বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রনায়করা।
তারাও দেখবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদের এই দৃশ্য।
ভাবেন কি কখনো দেশের সম্মানের কি হবে? ভেবেছেন কখনো ?
প্রধানমন্ত্রীর লন্ডন অবস্থানকালীন পুরো সময়ই তার হোটেলের সামনে বিএনপি’র বিক্ষোভ অবস্থানের কর্মসূচি রয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন যুক্তরাজ্য বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার এম এ সালাম।
সালাম কেন? তারেক কই? উনি না বলো বড় নেতা?
অলিম্পিককে কেন্দ্র করে প্রায় ২শ’ দেশের রাষ্ট্র প্রধান লন্ডন আসছেন। পাশাপাশি অলিম্পিক কাভার করতে লন্ডন সফর করছেন সারা বিশ্বের প্রায় ২১ হাজার সাংবাদিক। প্রায় ২শ’ দেশের রাষ্ট্র প্রধানের মধ্যে একমাত্র বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীই বিক্ষোভের মুখে পড়বেন।
কমিউনিটির বিশিষ্টজনরা বলছেন, অলিম্পিক অতিথি হিসেবে মর্যাদাপূর্ণ এ সফরের সময় দেশের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ কর্মসূচিতে বিএনপি হয়তো দলীয় রাজনৈতিক লাভ লোকসানের হিসেবই কষছে, কিন্তু সারা বিশ্বের সামনে দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে বিব্রত করার এ চেষ্টাকে দেশের জনগণ কেমনভাবে নেবে সে হিসেব হয়তো তাদের কাছে নেই।
রাজনীতি বিশ্লেষকরা বলছেন, অলিম্পিক অতিথি হিসেবে আগত প্রায় ২শ’ দেশের রাষ্ট্র নায়কের মধ্যে কেবল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরোধের মুখে পড়ার ঘটনা বিশ্বের সামনে বাংলাদেশের মর্যাদাকেই প্রশ্নবিদ্ধ করবে।
অলিম্পিকের অতিথি হয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী আসছেন, এটি জাতি হিসেবে আমাদের জন্য গর্বের। এ ধরনের একটি মর্যাদাপূর্ণ সফরকে প্রতিটি দেশপ্রেমিক নাগরিকেরই দেশের জন্যে গৌরব হিসেবে গ্রহণ করা উচিত। কিন্তু আমাদের বিরোধী দল তা না করে বিশ্বের অন্যান্য রাষ্ট্রনায়ক ও সাংবাদিকদের সামনে দেশকে বিব্রত করার কর্মসূচি দিয়েছে।
এটি তাদের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বেরই প্রমান দেয়। কি আশা করতে পারি অর্ধশিক্ষীত নেতাদের কাছ থেকে?
বিশ্ব রাষ্ট্রনায়কদের সামনে নিজ দেশকে যারা বিব্রত করতে চায়, তারা যে কতটুকু দেশপ্রেমিক তা বিদেশিরা নিশ্চয়ই অনুধাবণ করতে পারবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।