রোহিঙ্গা মুসলমানেরা সামার ভ্যাকেশনে বাংলাদেশে ঘুরতে আসে নি। মায়ানমারে ওদের ভিটা-মাটি, অর্থ-সম্পদ সব ছিল।
রোহিঙ্গা মুসলমানেরা তো জীবন বাচানোর শেষ সম্বল হিসেবে ঠাই চেয়েছে। কিছুদিন ঠাই দিতে পারব না? এতটুকু কি সাধ্য আমাদের নেই। যারা খাওয়াতে চাও না, খাওয়াইও না।
ওরা তোমার কাছে ভাত চায় নি। তবে কারও দয়া হলে যেন, দুই মুঠো ভাত ওদের মুখে তুলে দেয়। সবকিছু ফেলে রেখে শুধু জীবনটা নিয়ে এসেছে আমাদের কাছ থেকে সাহায্যের আশায়। আর যেহেতু ওরা মায়ানমারের নাগরিক। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সমঝোতার মাধ্যমে যেন মায়ানমারে পরবর্তীতে নিরাপদ স্থানে পাঠানোর ব্যবস্থা করে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় আমরাও তো জীবন বাঁচাতে আমাদের দেশের সীমানা পার হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিলাম। আজ যদি অপরের বিপদে যদি সাহায্য না কর; তবে নিজের বিপদে কেন সেদিন একাত্তরে সাহায্য নিতে গিয়েছিলে? আর আজ যেসব রোহিঙ্গারা সাহায্যের জন্য এসেছে, তারা তো আমাদের মুসলমান ভাই। তাই তাদের এই বিপদে আশ্রয় দেওয়া আমাদের জন্য মানবিক দায়িত্ব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।