I always tell the truth. Even whn I lie. অনেকদিন পর ব্লগে ফিরে কি লিখবো কি লিখবো ভাবছি। এমন সময় ভাবলাম সেরা মুভি ব্লগার ও মুভিবোদ্ধাদের নিয়ে একটা ইন্টারভিউয়ের আয়োজন করলে কেমন হয়। যেই কথা সেই কাজ অনুসারে হাতের কাছে পেয়ে গেলাম মাহদী হাসান ভাইকে, ফেসবুকে তার সাথে চললো ইন্টারভিউ। অসাধারন কিছু কথা বলে তিনি আমাকে মুগ্ধ করেছেন, আশা করি আপনারাও হবেন।
বিঃদ্যঃ ইন্টারভিউ নেওয়াতে আমি বেশ কাচা।
তা প্রশ্নের স্টাইল দেখলেই বুঝতে পারবেন। শুরুতে ক্ষমা করে দেওয়াটাই ব্যঞ্চনিয়।
ব্লগনেম ঃ মাস্টার
মুলনামঃ মাহদী হাসান শামীম
কাজঃ ফ্রীল্যান্স ফিল্মমেকার,লন্ডন
আমিঃ দিন কাল কেমন যায় যাচ্ছে আপনার ?
মাষ্টারঃ দিন বেশীর ভাগ সময় ঘুমিয়ে যায়। রাতের বেলা যায় জেগে জেগে। তবে সব মিলিয়ে একেবারে খারাপ বলা যাবেনা।
ব্যস্ততা খুব উপভোগ করি।
আমিঃ উপভোগযোগ্য ব্যস্ততা কি নিয়ে?
মাষ্টারঃ পেট বাঁচানোর জন্য একটা ছোটখাট জব করি। এছাড়া ফেসবুক, ব্লগ, ফোরাম এর পিছনে সময় দিতে হয়। সময় বের করতে হয় নিজের জন্য রান্না করা আর বাজার করার জন্য। এছাড়া আছে ফিল্ম নিয়ে সেলফ স্টাডি - একি সাথে শর্ট ফিল্ম বানানোর কাজ।
প্রেমিকা-বউ নেই, তাই সময় দিতে হয় নানাবিধ মেয়েদের। সময় দিতে হয় রাজনৈতিক এবং ফিল্ম নিয়ে আলোচনায়।
আমিঃ বর্তমানে কি করেন?
মাষ্টারঃ একটা ইন্টারন্যাশনাল চেইন সুপার স্টোরে কামলা দেই। বিদেশের মাটিতে ৯৫% বাঙ্গালী কামলা দেয়। দেশে গিয়া কেউ ভাব মারলে কইষ্যা চটকানা দিবেন
আমিঃ কোথায় আছেন? সম্প্রতি দেশে আসার দিনক্ষন?
মাষ্টারঃ এই মুহুর্তে বিছানায় আছি।
বিছানাটা একটা ডুপ্লেক্স বাড়ির দোতলায়। বাড়িটা একটা রাস্তার পাশেই। রাস্তা ধরে একটু সামনে এগুলেই সেন্ট্রাল লন্ডনে যাওয়ার বাস পাওয়া যাবে।
দেশে যাবো আগামী বছরের শেষ নাগাদ। খুব সম্ভবত একেবারে ফিরে যাবো।
এই দেশ আর ভালো লাগেনা। এইখানের লাইফে প্রান নেই। কটকটির মতো শক্ত।
আমিঃ ঠিক এই মুহুর্তে ফিল্ম বিষয়ক চিন্তা ভাবনাটা কি ?
মাষ্টারঃ এই মুহুর্তে সিনেমা পিপলস এর প্রথম ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল নিয়ে চিন্তা করছি যেটা কিনা শিগ্রী শুরু হতে যাচ্ছে। এছাড়া আমার নিজের একটি শর্ট ফিল্ম এর প্রি-প্রোডাকশন এর কাজ চলছে।
সিনেমা পিপলস এর স্ক্রিপ্ট রাইটিং প্রতিযোগীতায় যে স্ক্রিপ্ট টা বিজয়ী হয়েছে সেটার ব্যাপারেও কিছুটা চিন্তা করতে হচ্ছে যেহেতু স্ক্রিপ্ট রাইটার এবং এই স্ক্রিপ্ট নিয়ে যে সিনেমাটগ্রাফার কাজ করবে - দুজনেই আমার পরিচিত। এর বাইরে যে চিন্তা টা করছি সেটা হলো - আমাদের দেশের ফিল্ম সেক্টরে কিভাবে ইনপুট দেয়া যায়। খুবই আশার কথা হচ্ছে, আস্তে আস্তে হলেও বাংলাদেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রীর উন্নতি ঘটছে।
তাছাড়া,ইদানিং আলাদা একট আইডিয়া মাথায় খেলছে। শুধুমাত্র বাংলাদেশের সিনেমা নিয়ে একটি ডাটাবেইজ করার চিন্তা ভাবনা করছি।
কাজ ও করা হচ্ছে এটা নিয়ে। প্রাথমিক অবস্থায় ট্রায়াল ভার্সনে ছাড়া হলেও আইএমডিবি এর মতো কিছু করার চিন্তা ভাবনা আছে যেখানে শুধুই বাংলাদেশী সিনেমার তথ্য ও রেটিং দেয়া থাকবে।
আমিঃ শাকিব তথা সমগ্র বর্তমান বাংলা ব্যানিজিক ফিল্ম বিষয়ক আপনার দৃষ্টকোনটা একটু খোলাশা করুন?
মাষ্টারঃ এখন তো বেশ কিছু নায়ক বড় পর্দায় আত্মপ্রকাশ করেছে। এটা খুবই ভাল দিক। তারপরেও এখনো নতুন ডিরেক্টরদের কেউ কেউ দেশের বাইরে থেকে নায়ক/নায়িকা এনে সিনেমা বানাচ্ছেন।
এই পরিস্থিতির ও পরিবর্তন হবে। এই পরিস্থিতির পিছনে দায়ী আমাদের এক যুগের অবহেলা ও অসচেতনতা।
সাকিব এর ব্যাপারে যদি বলতে হয় তাহলে বলবো - সাকিব এর অভিনয় প্রতিভা কে কাজে না লাগিয়ে তাকে ব্যাবসায়ী পন্য করে এফডিসির তথাকথিত পরিচালক/প্রযোজক গোষ্ঠি বাংলা সিনেমা কে শুধুই পিছিয়ে নিয়েছে। সাকিব বলুন আর উত্তম কুমার বলুন - এদের প্রফেশন হলো অভিনয়। আমি অবশ্যই দুজন কে তুলনা করছি না।
আমি শুধু মাত্র পরিস্থিতি বুঝাচ্ছি। উত্তম কুমারের মতো এতো ভালো অভিনেতাও কিন্তু অনেক বাজে ছবিতে বাজে অভিনয় করেছেন।
সাকিব কে আমরা কাজে লাগাতে পারতাম। সময় এখনো শেষ হয়ে যায়নি। শুধু দরকার সাইকেল টা ভাঙ্গা - এখানে সাইকেল হলো সাকিবের ক্রমান্বয়ে নতুন নতুন ছবিতে সাইন করা আর পরিচালক/প্রযোজক গোষ্ঠির ক্রমান্বয়ে নতুন বোতলে পুরোনো মদ বিক্রীর ধান্দা।
সোহানুর রাহমান সোহানের মতো একজন গুনী পরিচালক ও কিন্তু এখনো একবিংশ শতাব্দী ধরতে পারেননি। তার ল্যাটেস্ট সিনেমাগুলোতে অত্যাধুনিক অনেক কিছু ব্যবহার করলেও গল্পের আধুনিকায়ন ঠিকভাবে করতে পারেনি।
আর সমগ্র বাংলা বানিজ্যিক সিনেমার কথা বলতে গেলে বলা যায় - বানিজ্যিক সিনেমা হলেও সেটা যত্ন নিয়েই বানানো উচিত। আমার মনে হয় অনেকে একটা ব্যাপার ঠিক বুঝতে পারেন না, বা বুঝতে চান না। সেটা হলো - ফিল্মমেকিং শব্দটার দুটো পার্ট।
একটা হলো ফিল্ম, অপরটি মেকিং। বাংলাদেশের বানিজ্যিক সিনেমায় মেকিং এর অভাব অনুভব করি আমি।
আমিঃ দু'দিন আগেও ব্লগ ও ফেসবুককে অন্য দৃষ্টিতে দেখা হতো,এখন দৃষ্টিকোন বদলেছে, আপনার দৃষ্টিকোনটা বলুন?
মাষ্টারঃ ব্লগকে বলা যায় আ স্ট্রং অনলাইন মিডিয়া যেখানে দলমত নির্বিশেষে দেশ ও সমাজের যাবতীয় পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। ব্লগের উত্থান টা আমি খুব ভালো চোখেই দেখি। খেয়াল করে দেখুন, প্রিন্ট বা ব্রডকাস্ট মিডিয়া বিভিন্ন কারনে অনেকাংশেই পক্ষপাতদুষ্ট থাকে।
দেশে এখন ইন্টারনেট ছড়িয়ে পড়েছে - পিসি থেকে মোবাইল পর্যন্ত। ব্লগ এর আওয়াজ এখন চায়ের দোকান পর্যন্ত চলে যাচ্ছে। আমাদের আশে পাশের ঘটনা আমরা খুব সহজেই ভিন্ন ভিন্ন পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে জানতে পারছি। নিজেদের চিন্তা ভাবনা যেমন শেয়ার করতে পারছি তেমনি অন্যরা কিভাবে একি ব্যাপার টা দেখছে সেটাও জানতে পারছি। এবং সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে ব্লগ মেসেজ ছড়িয়ে দিতে পারছে খুব দ্রুত।
ব্লগ নামক প্ল্যাটফর্ম আছে বলেই আমরা একত্রিত হতে পারছি।
আমাদের যেটা করা উচিত সেটা হলো - ব্লগ কে পক্ষপাত থেকে মুক্ত করা। এই অফট্র্যাক প্ল্যাটফর্ম কে যদি আমরা আরো স্ট্রং করতে পারি তাহলে পক্ষপাতদুষ্ট মিডিয়ার দিকে আমাদের তাকিয়ে থাকতে হবেনা। তাদের মনগড়া সংবাদে মানুষ বিচলিত হবেনা।
আমিঃ সম্প্রতি লালটিপ নিয়ে সমালোচনা ফেসবুকে বেশ আলোচিত হয়েছে।
ব্যাপারটার সাথে আপনিও জড়িত ছিলেন,ব্যাপারটা কিভাবে দেখছেন?
মাষ্টারঃ সত্যি বলতে কি, আমি বেশ মজাই পেয়েছি । ... দেশ উন্নত হচ্ছে, সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি উন্নত হচ্ছে, মানুষ বিদেশে গিয়ে পড়াশুনা করছে - আর গাধারা গাধা থেকে যাচ্ছে।
আমিঃ আগামী কতদিনের ভিতরে ফুল-লেনথ মুভি বানাবার ইচ্ছে আছে ?
মাষ্টারঃ ফুল-লেংথ সিনেমা নিয়ে খুব বেশী মাথা ঘামাচ্ছিনা এখনি। অনেকদুর যাওয়া বাকী। যা করেছি তার দিকে আর ফিরে তাকাচ্ছি না।
কারন এই মুহুর্তে মনে হচ্ছে সেসব কিছুই হয়নি। সামনের কাজগুলোর দিকে তাকিয়ে আছি। যদি মনে হয় কিছু হয়েছে তবে চিন্তা করবো ফিচার ফিল্ম এর কথা। তাও ধরুন আরো ৩/৪ বছর লেগে যাবে।
আমিঃ ৭১,৫২ নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে আছে?
মাষ্টারঃ আমার জন্ম হয়েছে এই সেদিন।
একাত্তরে তো চোখে দেখিনি। আর দেশের ইতিহাসের যা অবস্থা! এই সময়ে এসেও আমাদের ভাবতে হয় একাত্তরের কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক। তবে ৫২ নিয়ে কোন চিন্তা ভাবনা না থাকলেও ৭১ নিয়ে কাজ করার চিন্তা ভাবনা আছে। তবে সেটা আরো অনেক পরে।
আমিঃ নিজের কাজগুলোর ভিতরে কোনটা সব থেকে প্রিয় বা সেরা অর্জন বলে মনে করেন?
মাষ্টারঃ অর্জন ই নেই, তার উপর সেরা!! হাসালেন ভাই।
কাজ করেছি অল্প, এর মধ্যে সেরা বাছাই করার আগে ঠিক করতে হবে কাজগুলো আসলে কাজ হয়েছে কিনা। ওই যে বললাম না এই মুহুর্ত মনে হচ্ছে কিছুই করা হয়নি।
আমিঃ প্লানেট অফ ফিল্মে আসার হাতেখরি কে বা কিভাবে ?
মাষ্টারঃ আসলে আমার ক্ষেত্রে এমন কখনো হয়নি যে কোন ফিল্ম দেখে মনে হয়েছে যে আমারো ফিল্ম বানানো উচিত। তাছাড়া, আমার পরিবারের কেউ মিডিয়ার সাথে কোনভাবেই জড়িত না। আমার পছন্দের অনেক ডিরেক্টর আছেন, কিন্তু কারো দ্বারাই আমি বায়াজড নই।
কেউ আমার গুরু নন। অনেক আগে থেকে ফিল্ম দেখি। প্রচুর ফিল্ম দেখা হয়েছে। এক সময় কবিতা লিখতাম। কবিতা লেখা বন্ধ হয়ে গিয়েছে অনেক আগেই।
ক্রিয়েটিভিটি (!) টা কাজে লাগাচ্ছি অন্যভাবে। হাহাহাহাহা।
সত্যি বলতে কি, আমার ফিল্মে আসার পেছনে দেশের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রীর খারাপ অবস্থাকেই দায়ী করা যায়।
আমিঃ আচ্ছা,বর্তমান কলকাতায় যেমন হচ্ছে,এমন হলেই কি বাংলা মিডিয়া সাটিস্ফাই হবে বলে মনে করেন ?
মাষ্টারঃ এটা ঠিক যে কলকাতার সিনেমা বেশ এগিয়ে যাচ্ছে। হালের অটোগ্রাফ, বাইশে শ্রাবন বা ভুতের ভবিষ্যত তাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তে পরিবর্তনের ছোয়ার কথাই বলছে।
কিন্তু তাদের ওখানে এখনো কিন্তু থার্ড ক্লাস বানিজ্যিক চলচিত্র নির্মান হচ্ছে - এবং সেটা গনহারেই।
দেখুন, কোলকাতায় যা হচ্ছে সেটা কেনো বাংলাদেশে করতে হবে? আমাদের মেধা আছে - আমরা নতুন কিছু করতে পারি খুব সহজেই। সমস্যা হলো আমরা মাথা খাটাতে চাইনা। নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া আমাদের ঝিম ধরিয়ে দেই, আমরা বিছানায় পিঠ ঠেকিয়ে ঘুম ঘুম চোখে কাজের মেয়েকে বলি এক গ্লাস পানি এনে দিতে। আমাদের এই অবস্থার পরিবর্তন করতে হবে।
নিজে উঠে গিয়ে পানি পান করে আসতে হবে।
কোলকাতা একসময় আমাদের সিনেমা নকল করত, এরপর আমরা তাদের সিনেমা নকল করা শুরু করলাম। এই নকলের যুগটা শেষ করতে হবে।
আর হ্যা, কোলকাতার মিডিয়া তাদের যে কাজ করছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। কিন্তু সেখানেও পক্ষপাতদুষ্টুতা রয়ে গিয়েছে।
কিন্তু তারা সেটা থেকে বেড়িয়ে আসতে চাচ্ছে। আমাদের উচিত আমাদের শিক্ষাটাকে কাজে লাগানো। আমাদের উচিত হবে আমাদের মিডিয়াকে স্ফটিক করা। আমরা আয়না দেখতে চাইনা - আমাদের চেহারা আমরা দেখেছি বহুবার। আমরা চাই স্ফটিক গ্লাস, যেনো ওপাশটা পরিষ্কার দেখি।
আমিঃ "ছবি লোকে দেখে । ছবি দেখানোর সুযোগ যতোদিন খোলা থাকবে, ততোদিন মানুষকে দেখাতে আর নিজের পেটের ভাতের জন্য ছবি করে যাবো । কালকে বা দশ বছর পরে যদি সিনেমার চেয়ে ভালো কোনো মিডিয়াম বেরোয় আর দশবছর পর যদি আমি বেঁচে থাকি, তাহলে সিনেমাকে লাথি মেরে আমি সেখানে চলে যাবো । সিনেমার প্রেমে নেশায় আমি পড়িনি । আই ডু নট লাভ ফিল্ম" !!
-শ্রী ঋত্বিক কুমার ঘটক এর এই ভাবনাটা কিভাবে দেখেন ?
মাষ্টারঃ কিছুক্ষন আগে আপনার একটি প্রশ্নের জবাবে দেয়া আমার উত্তর কি ঋত্বিক ঘটকের এই কথাই রিফ্লেক্ট করেনি? ফিল্ম এর ইন্ডাস্ট্রি যদিই ভালো হয়ে যায়, আর আমি যদি দেখি ফিল্ম নয়, বই লিখে নাম-ধাম বেশী কামানো যাচ্ছে তাহলে ফিল্ম বানিয়ে কি করবো? মেসেজ বিভিন্ন ভাবে দেয়া যায়; ফিল্ম বানিয়েই দিতে হবে এমন কোন কথা নেই।
আর ভালো ফিল্মমেকার হওয়া মেলা কষ্ট রে ভাই
আমিঃ বাংলা ফিল্মে ইংরেজি নাম, বা অতিরিক্ত ইংরেজি ব্যাহারটাকে ঠিক কিভাবে দেখেন ?
মাষ্টারঃ খুব ভালো চোখেই দেখি। বিশ্বায়নে যুগে আপনি নিজের জামাটা পরিবর্তন করবেন কিন্তু ভাষা থাকবে সংস্কৃত, তাহলে কি হবে? আমি বলতে চাচ্ছি নিজের স্বকীয়তা বজায় রেখেই আপনি ভিন্ন ভাষা ব্যবহার করতে পারবেন। ফিল্মে ইংরেজী ব্যবহার কোনভাবেই ভাষা বিকৃতির মাঝে পড়েনা। ব্যবহারেই স্মার্টনেস এর পরিচয়
এবার টপাটপ কিছু প্রশ্নের উত্তর দিন ...।
আমিঃ বই পড়া না সিনেমা দেখা ?
মাষ্টারঃ সিনেমা দেখা
আমিঃ মৃনাল না মানিক ?
মাষ্টারঃ মানিক দা
আমিঃ সেরা ব্লগার কে ?
মাষ্টারঃ আমি নিজে।
আমিঃ রিমেক করার ডাক এলে কোনটা করবেন ?
মাষ্টারঃ দ্যা গুড, দ্যা ব্যাড অ্যান্ড দ্যা আগলি
আমিঃ সেরা বাংলা ফিল্ম ?
মাষ্টারঃ জহির রায়হানের জীবন থেকে নেয়া
####### সমাপ্ত ######
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।