মেহেরপুর শহরটি গড়ে ওঠে এই ভৈরবকে কেন্দ্র করে। এই নদীর তীরে ও তীর সংলগ্ন জমিতে উৎপন্ন শাক-সব্জী সারা বাংলাদেশের মধ্যে সুস্বাদু। বাংলাদেশের এমন কোন জেলা পাওয়া যাবেনা যারা মেহেরপুরের আম-লিচু, কাঁঠাল খায়নি। আর যারা একবার এর স্বাদ পেয়েছে, তারা বার বার আবার মেহেরপুর আসতে চায় এই স্বাদ পুনরায় পাবার জন্য। কিন্তু এখন নদীতে পানি নাই।
নদীর মধ্যে সারাদিন গরু চরে, কৃষকরা চাষ করে। নদীর ফসলে পানি দেবার জন্য শ্যালো মেশিন ব্যবহার করে। মেহেরপুরের মানুষ সেই শ্রেষ্ঠ স্বাদের মাছ পায় না। এক সময় এই নদীর মাছ ধরে অনেক জেলে পরিবার খুব ভালোভাবে তাদের জীবন যাপন করতে পারত, এখন তারা কোন রকমে দিন যাপন করছে। যে নদী ছিল একসময় আমাদের মেহেরপুর বাসীর অন্ন যোগাতো।
সেই নদীতে এখন ড্রেনের পঁচা পানি, ময়লা-আবর্জনা ভর্তি। রোগ জীবানুর জন্য এখন ভয় করে নদীর পাশে যেতে।
বিস্তারিত পড়তে এখানে ভিজিট করুন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।