দুনিয়ার মানুষের কাছে নিজের পান্ডিত্য জাহির করতে যেয়ে অনেকে মূর্খসূচক কথা বলে থাকে। এরা তাওহীদ তাওহীদ করতে যেয়ে অনেক ফরয বা সুন্নতকে শিরক বলে থাকে; আবার ফরয সহীহ আকীদাকে শিরক বলে থাকে। (নাউযুবিললাহ)
যেমনঃ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি সর্বপ্রকার ইলমসহই সৃষ্টি হয়েছেন ;
আখেরী রসূল, হাবীবুল্লাহ্ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই জান্নাতের মালিক। ;
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি নিজ কান মুবারকে উম্মতের ছলাত বা দুরূদ শরীফ ও সালাম শুনেন ;
"ছাহিবুল কাওছার, ছাহিবুল মাহ্শার, ছাহিবুল মাক্বামিল মাহমূদ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আমাদের মত মানুষ নন"
এছাড়া নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি হাযির-নাযির, হায়াতুন্নবী এসব আকীদা পোষণ করা ফরয।
আবার কদমবুছী করা, মাজার শরীফ যিয়ারত করা সুন্নত।
অথচ, জাহিলেরা এসব বিষয়কে শিরক ফতোয়া দেয় (নাউযুবিল্লাহ)।
জাহিল মাওলানা, কাফিরদের এজেন্ট, উলামায়ে ছু'দের খোড়া যুক্তির আদলে এক নব্য ফতোয়া শুনুন, "কুরআন শরীফ হল আল্লাহ পাক উনার কথা। যে কথা আল্লাহ পাক তিনি বলেছেন, সে কথা বান্দা উচ্চারণ করতে পারে না। কেননা বান্দার নিজেকে খোদার সমতুল্য দাবী করা হয়। তাই কুরআন শরীফ পড়া শিরক।
" (নাউযুবিল্লাহ)
এই হচ্ছে ওহাবী, সালাফী, খারিজি, আহলে হাদিছ, জামাতী-মওদুদীদের তথা বেকুবদের ভ্রান্ত যুক্তির আদলে অনুরূপ এক কাল্পনিক ফতোয়া। এদের মনগড়া ফতোয়া শুনে বিভ্রান্ত হবেন না। ওলী-আল্লাহদের কাছ সহীহ ফতোয়া তালাশ করুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।