আজ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে তথাকথিত সমুদ্রজয়ের!!! জন্য সংবর্ধনা দিল দেশের বিশিষ্ট নাগরিকেরা। যারা সমাজে আওয়ামীপন্থী হিসেবে পরিচিত। সকল মানুষই কোন না কোন দল করে তবে তার দল ভুল করলে তারা তার প্রতিবাদ করে। আমাদের দেশেই শুধু ব্যাতিক্রম।
ভারতের প্রভাবশালী দৈনিক ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা "র" এর বরাত দিয়ে বলেছে এতে বার্মার কোন ক্ষতি হয়নি বরং যে দুই ব্লক নিয়ে বাংলাদেশের সাথে বিরোধ ছিলো তা এই রায়ের মাধ্যমে বার্মা পেয়ে গেছে।
এই দুই ব্লকের ২৫ ভাগের মালিক ভারত। তাই এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় সমুদ্রজয় নিয়ে যা হচ্ছে তা শুভংকরের ফাঁকি।
যেখানে আমরা কিছুই পাইনি সেখানে পাইকারি হারে গনসংবর্ধনা সবদিক থেকে বিপর্যস্ত দেশ ও মানুষের সাথে নির্মম রসিকতা ছাড়া আর কি?
আমাদের খুবই প্রিয় ও দেশ বরেন্য চিত্রশিল্পী কাইউম চৌধুরী বললেন আমাদের এখন থেকে প্রচেষ্টা করতে হবে যাতে হাসিনা আরো দুবার ক্ষমতায় আসতে পারে। এখনই আমাদের কাজ শুরু করতে হবে। এছাড়া অন্য সুধীজনেরা হাসিনার স্তুতি গাইলেন।
অব্যশই সকলেরই অধিকার রয়েছে যে কোন দলকে সমর্থন করা তবে তারা ভুল পথে চললে তাদের সুপথে আনার চেষ্টা করা। এটাই হচ্ছে সমর্থকের কাজ আর দালালের কাজ হল ভুল পথে গেলেও তেল মেরে যাওয়া।
এইসব বিশিষ্টজনেরা স্বস্বক্ষেত্রে সফল। তারা জানেন দেশ ভয়াবহ সংকটে তবুও তারা চুপ। আজ সংবর্ধনায় কেউ যদি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে তার সরকারের অন্যায় ও অবিচারগুলো বলতেন তাহলে উনি হতেন আওয়ামীলীগের সবচেয়ে বড় বন্ধু।
কিন্তু তারা এক মিথ্যাকে পুজিঁ করে হাসিনার স্তুতি গাইলেন। যা এককথায় ন্যাক্কারজনক। উনারা আমাদের গুরুজন উনাদের কাছ থেকে আজ আমরা কি শিখলাম? তাই প্রশ্ন জাগে উনারা বুদ্ধীজীবি না বু্দ্ধীপ্রতিবন্দী??? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।