আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি-১ এবং এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার

বছরের প্রথম ছাতা মাথায় রাস্তায় নামা , বছরের প্রথম ছাতায় বৃষ্টির টিপ টিপ শব্দ শোনা ;পুনশ্চ - পলিটিকাল ব্যাপার নিয়ে আর ব্লগ দিবনা, সবাই আমার ভাই , সত্যি কথা বললে কোন পক্ষের কোন ভাইকে কষ্ট পাবে সেটা দিতে চাইনা :) বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে যুক্ত হলো চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এফ-৭ বিজি-১ এবং এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটিতে এর অন্তর্ভুক্তির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কুর্মিটোলা বিমানঘাঁটির নামও গতকাল থেকে বদলে যায়। নতুন নাম হয়েছে ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বঙ্গবন্ধু’। সশস্ত্র বাহিনী সূত্র জানায়, চীনে তৈরি ১৬টি এফ-৭ বিজি-১ বিমানের মধ্যে আটটি ইতিমধ্যে দেশে এসেছে।

বাকি আটটি চলতি বছরেই আসার কথা। রাশিয়ায় তৈরি এমআই-১৭১এসএইচ হেলিকপ্টার তিনটিই এসে গেছে। এসব বিমান ও কপ্টারের মূল্য এক হাজার ৮৮৩ কোটি টাকা বলে জানা গেছে। এ এফ-৭ বিজি১ এই যুদ্ধবিমানে ৪টি ক্ষেপণাস্ত্র রয়েছে যা ২২কিমি দূরে নির্ভুলভাবে আঘাত করতে পারে । ৩ হাজার পাউন্ড বোমা বহনে সক্ষম, ১০০কিমি দূরে বোমা ছোড়ে ।

৩০কিমি দূরে শত্রু বিমান খুঁজতে পারে সংখ্যা ১৬ টি, গতি শব্দের দ্বিগুণ , যেকোনো আবহাওয়ায় চলতে পারে এই বিমান এমআই-১৭১ এস এইচ ৩টি আনা হয়েছে, এটি ৮০টি এম এম রকেট , ২টি মেশিনগান , ২৫০ কেজি ওজনের ৬টি বোমা , হাল্কা ৪টি মেশিনগান বহনে সক্ষম অন্তর্ভুক্তি অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নতুন যুদ্ধবিমান ও হেলিকপ্টার সংযোজনের ফলে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনীতে দেশের ভাবমূর্তি বহু গুণ বাড়বে। বিমানবাহিনীর জন্য বড় ধরনের পরিবহন বিমান, সমুদ্রে তল্লাশি-উপযোগী হেলিকপ্টার ও প্রশিক্ষণ বিমান এবং বিমান প্রতিরক্ষা রাডার কেনার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে। ইতিমধ্যে কক্সবাজার বিমান ঘাঁটিতে নতুন আকাশ প্রতিরক্ষা রাডার স্থাপনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথমবারের মতো ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সংযোজন করা হয়েছে বিমানবাহিনীতে। বিমানসহ যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বঙ্গবন্ধু অ্যারোনটিকস সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে।

আমাদের সামরিক বাহিনী অনেক অনেক পিছায় আছে অন্য দেশ থেকে , ভারত এর সাথে পারা যাবেনা তাই শক্তিশালী সামরিক বাহিনী রেখে লাভ নাই( ((এছাড়াও একটা ব্যাপার আছে। আপনি হয়তো একটা দেশকে যুদ্ধে ঠেকাতে পারবেন না, কিন্তু তার জন্য যুদ্ধকে যথেষ্ট ব্যায়বহুল করে তুলতে পারবেন। উনারা আসবেন, মনের আনন্দে দেশজয় করবেন। তা হবে না, তা হবে না। কিছু মাশুল দিতেই হবে।

আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it")))এই খোঁড়া যুক্তিতে আমরা ভারত তো বাদ, এমনকি মায়ানমার এর হুমকি ও ভুলে গেসি যেটা এখন মায়ান্মার আমাদের ভালমত বুঝায় দিচ্ছে । শক্তিশালী সামরিক বাহিনী থাকলে কোন দেশ ই লাগতে আসবেনা সেটা মায়ানমার তো নাই ই এমনকি ভারত ও না । এমনকি শ্রীলঙ্কা ও সামরিক দিক থেকে আমাদের ছাড়িয়ে যাচ্ছে। অন্য দেশ সামরিক দিক থেকে আমাদের চেয়ে অনেক অনেক আগায় গেসে , এই ১৬টা বিমান আর ৩টা কপ্টার আমাদের চাহিদার তুলনায় অনেক অনেক কম যেখানে আমাদের অন্তত ২০০টা বিমান দরকার ।

তবে একবারে সব সম্ভব না , দেশ কে রক্ষায় , প্রতিবেশি ইন্ডিয়া মায়ানমার এর হুমকি মোকাবেলায় ধীরে ধীরে ১৫-২০বছরের একটা যুগোপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে আগালে যেটা যে সরকার ই আসুক না কেন, চলতে থাকবে , নিজেরাই খুব দরকারি অস্ত্র গুল বানানো শুরু করলে অন্য দেশ বিশেষ করে চিন থেকে লাইসেন্স নিয়ে বানানো শুরু করলে( ট্যাঙ্ক , যুদ্ধজাহাজ , বিমান) , ২০-৩০০টা অত্যাধুনিক০টা যুদ্ধবিমানের বহর , ৫০০-৬০০টা ট্যাঙ্ক , ৪০-৫০টা হেলিকপ্টার পার্বত্য চট্টগ্রাম এর মত এলাকা সহ দেশের দুর্গম জায়গা যেখানে বিমান অবতরণ করতে পারেনা, ১৫-২০ টা সাবমেরিন ( যেহেতু নৌবাহিনী এখনকার যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি দরকার, শত্রু প্রথমে সাগর থেকেই আক্রমণ করে), যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার মত উল্লেখসঙ্খক যুদ্ধজাহাজ (যেটা আমাদের দেশেই এখন তৈরি হচ্ছে শুধু অস্ত্র আর ইঞ্জিন বাহির থেকে আনতে হয় ) এটা ১৬ কোটি মানুষের দেশে চেস্টা করলেই সম্ভব যেটা দেবে আমাদের নিরাপত্তা , যেটা দেবে আমাদের সম্মান । ভারত মায়ানমার আমাদের সমিহ করে চলতে বাধ্য হবে । আর ভবিষ্যতে নতুন নতুন হুমকি আসতে থাকবে , আমেরিকা সহ অনেকের ই নজর আমাদের দিকে এটা ও অনেকটাই মোকাবেলা করা যাবে অন্তত বিনা যুদ্ধে হারবনা (((এছাড়াও একটা ব্যাপার আছে। আপনি হয়তো একটা দেশকে যুদ্ধে ঠেকাতে পারবেন না, কিন্তু তার জন্য যুদ্ধকে যথেষ্ট ব্যায়বহুল করে তুলতে পারবেন। উনারা আসবেন, মনের আনন্দে দেশজয় করবেন।

তা হবে না, তা হবে না। কিছু মাশুল দিতেই হবে। আর যারা বলে অমুক দেশকে ঠেকানো যাবে না বলে সশস্ত্র বাহিনী রেখে লাভ নেই, এরা কাপুরুষ। এরা হচ্ছে ঐ গোত্রের যারা বলে " When rape is imminent, it's better to enjoy it")))আমরা যদি এভাবে আস্তে আস্তে আগাতে থাকি । এভাবে আগাতে থাকলে ১৬ কোটি মানুষের জন্য , দেশ রক্ষায় একটা শক্তিশালী সামরিক বাহিনী আমরা পেতে পারি এবং সেটা খুব ই সম্ভব ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩১ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.