কামনায় পৃথিবীর সকল সুন্দর দুচোখ মেলে দেখতে চাই সকলের অন্তর। বৃটেনে পড়াশোনা করতে বাংলাদেশীসহ
কোন বিদেশী শিক্ষার্থীকে ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা দেখাতে হয়।
তাকে লিখিত ও বাচনিক দক্ষতার পরীক্ষা দিতে হয়।
কিন্তু সে বৃটেনে যারা বাস করে সেই বৃটিশদের পূর্ণবয়স্ক
প্রতি ৫ জনের মধ্যে ১ জন ঠিক মতো ইংরেজি পড়তে ও লিখতে পারে না। সারা বৃটেনে এমন মানুষের সংখ্যা ৮০ লাখ।
এরা তাদের প্রাত্যহিক জীবনে ইংরেজি পড়া ও লেখায় একেবারে কাঁচা। গতকাল এ খবর প্রকাশ করেছে অনলাইন দ্য সান।
এতে বলা হয়, গতকাল ওয়ার্ল্ড লিটারেসি ফাউন্ডেশন এ বিষয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে।
এ সংগঠনের নির্বাহী প্রধান অ্যানড্রু কে এ রিপোর্ট থেকে বেরিয়ে আসা তথ্যকে হতাশাজনক বলে বর্ণনা করেছেন।
এ রিপোর্টে দেখা গেছে, ইউরোপে ইংরেজি পড়া ও লেখায় সবচেয়ে খারাপ পারফরমেন্সের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাজ্য।
প্রথম অবস্থানে রয়েছে ইতালি। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ইতালি। তাই অ্যানড্রু কে বলেছেন, আপনি উন্নত বা উন্নয়নশীল যে কোন দেশের কথাই ধরুন, সব স্থানেই ইংরেজি শিক্ষার অবস্থা দুর্বল। ইংরেজি পড়ার তালিকায় যুক্তরাজ্যের ছাত্রছাত্রীরা ছিল বিশ্বে ৭ম অবস্থানে। কিন্তু এখন তারা নেমে গেছে ২৫তম অবস্থানে।
এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কো-অপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের একটি আলাদা গবেষণায়। ইউরোপে পূর্ণবয়স্করা ইংরেজি লিখতে ও পড়তে কতটা দুর্বল তার একটি তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
পূর্ণবয়স্ক অশিক্ষিদের তুলনামূলক চিত্র
১. ইতালি ৪৭%
২. আয়ারল্যান্ড ২২.৬%
৩. যুক্তরাজ্য ২১.৮%
৪. যুক্তরাষ্ট্র ২০%
৫. নিউজিল্যান্ড ১৮.৪%
৫. বেলজিয়াম ১৮.৪%
৬. অস্ট্রেলিয়া ১৭%
৭. সুইজারল্যান্ড ১৫.৯%
৮. কানাডা ১৪.৬%
৯. জার্মানি ১৪.৪%
১০. নেদারল্যান্ডস ১০.৫%
সংগৃহিত মানবজমিন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।