অ আ ক খ মনেকরুন সত্যি সত্যি আইএসআই বিএনপি-কে টাকা দিয়েছে । আমাদের এখানে জানা দরকার আদালত আইএসআই প্রধান কে পাকিস্থানের ১৯৯০ সালের নির্বাচনে পাকিস্তান পিপল পার্টি যাতে জিততে না পরে সে জন্য আইএসআই কর্তৃক টাকা খরচ করার প্রসঙ্গে ঢেকেছে । ইন্টিলিজেন্স সংস্থার প্রধান কাজই হচ্ছে যে কোন মূল্য দেশের নিরাপত্তা এবং বহিঃর্বিশ্বে দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করা । আর এই জন্য পৃথিবীর সকল গোয়েন্দা সংস্থা যা ইচ্ছে তাই করে তার জন্য কোনদিনই সিএইএ,র,কেজিবি,বিএমডি, এবং আইএসআই এর কোন সদস্যকেই জেলে যেতে হয় নি এবং হবেও না । কিন্তু যেহেতু নিজ দেশের রাজনীতিতে নাক গলানো একেবারে অবৈধ তাই পাকিস্থান আদালত সাবেক আইএসআই প্রধানের জবানবন্ধী চেয়েছে , এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে আইএসআই প্রধান কি বোকা যে তারা বিদেশী একটি দলকে টাকা দিয়ে নির্বাচনে জিততে সহযোগিতা করেছে এবং ঐই দল টি তার নিজ দেশের জাত শত্রু ভারত বিরোধী , এবং ঐই দলকে ক্ষমতায় থাকা না থাকা অবস্থায় পাবলিক লি, জাতীয় কৌশলগত স্বার্থ এবং শপথ ভঙ্গ করে বলবে " হে আমরা বাংলাদেশের নির্বাচনে জিততে আমাদের মিত্র খালেদা ও তার দল কে জিততে টাকা দিয়ে ছিলাম" এখন কতটা আবাল হলে আমাদের দীপু মণি এই কথা বলতে পারে "পাকিস্তানের কাছে দুররানীর সাক্ষ্যের কপি চাইবো " কে কার দালালী করে বা করছে কিংবা করছেননা তা উভয় দলের কাজে প্রমানিত হবে । এখানে বলা উচিত- পাকিস্থানের দ্যা ডন নিউজ পেপার দূররানীর বিদেশ রিলেটেড দেয়া বক্তব্য উল্ল্যেখ করেছে এভাবে " আইএসআই দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ করার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের রাজনৈতিক দল কে অর্থ দিয়ে সাহায্য করে এবং তা ইন্টেলিজন মানিলন্ডারিং এক্ট অনুযায়ী " এখন প্রশ্ন হচ্ছে বিভিন্ন দেশ এবং রাজনৈতিক দল বলতে দূররানী কি বুঝাতে চাইছেন ? কিন্তু আওয়ামী লীগ এবং মতি প্রতিনিধি ঠিকই বুঝে গেছে বিএনপি! - "রতনে রতন চেনে"
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।