I'll make you an offer you can't refuse
কিছুদিন আগে পাকিস্তানের জাতীয় দলের ক্রিকেটার ইউনুস খান আইসিসি র কাছে আবেদন করে ছিলেন যাতে বাংলাদেশের টেস্ট স্টাটাস আফগানিস্তানকে দিয়ে দেওয়া হয়। এখানে
তার কিছুদিন পর আবার পাকিস্তানের সাজিদ বিপিএল এ স্পট ফিক্সিং করতে এসে ধরা খায়। চিটাগং এর পক্ষ হয়ে স্পট ফিক্সিং করতে চেয়েছিলেন পাকিস্তানি নাগরিক সাজিদ খান। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে (বিপিএল) ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ঘটনায় জড়িত সাজিদ আজ বৃহস্পতিবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মহানগর হাকিম শামীমা পারভীন তাঁর খাসকামরায় সাজিদ খানের জবাববন্দি লিপিবিদ্ধ করেন।
জবানবন্দি গ্রহণ শেষে সাজিদ খানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক মাইনুল ইসলাম দুই দিনের রিমান্ড শেষে আসামিকে আদালতে হাজির করেন। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের বিষয়ে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করায় তদন্ত কর্মকর্তা তাঁর জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আবেদন করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাঁর জবানবন্দি গ্রহণ করেন।
এর আগে গতকাল মামলার তদন্ত-সংশ্লিষ্ট ডিবির এক কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, সাজিদ খান চিটাগং কিংসের পক্ষ হয়ে বিপিএলে স্পট ফিক্সিং করতে এসেছিলেন।
ওই দলের পাকিস্তানি এক খেলোয়াড়ের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগও হচ্ছিল। তাঁর স্বীকারোক্তি ও মুঠোফোনের তালিকার সূত্র ধরে এসব সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
ডিবি সূত্র আরও জানায়, রিমান্ডে থাকা সাজিদ খান ডিবির জিজ্ঞাসাবাদে জানান, তাঁর সঙ্গে আরও এক পাকিস্তানি এসেছিলেন। বিপিএলের ফাইনাল ম্যাচটিকে লক্ষ্য করেই তাঁরা বাংলাদেশে এসেছিলেন। ম্যাচ ফিক্সিংয়ের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করার পর গত শুক্রবার বাংলাদেশ ত্যাগ করেন সাজিদের সহযোগী।
তাঁর প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশে দায়িত্ব পালন করছিলেন সাজিদ। এরপর তিনি বিপিএলের বিভিন্ন খেলোয়াড়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। দুই দিনের রিমান্ড শেষে আজ সাজিদ খানকে আদালতে পাঠানো হয়।
সূত্র: বিজনেসটাইমস২৪.কম ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।