স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার। যদিও বলা হয়ে থাকে জনগণ রাজনীতি সম্পর্কে অনীহ এবং রাজনীতির ঘোরপ্যাচ সে কিছুই বোঝে না;–তবু, তথাপিও, পাঠক-জনগণ হচ্ছে সচেতন জনগণ। সে জানতে ইচ্ছুক, তাই সে পাঠ করে, আর তাই সে সচেতন। আর ব্যক্তির সচেতনতা হচ্ছে রাজনৈতিক সচেতনতা। এভাবেই বলা যায়, সেসব ব্যক্তি অর্থাৎ যারা জনগণ, ক্রমে সচেতন এবং ক্রমাগত রাজনৈতিক হয়ে ওঠেন। আর তাই, যখন আপনি লেখেন একটি রচনা, আর তা যদি হয় অরাজনৈতিক, আপনার লেখা পড়বে না প্রায় কেউই–এক প্রুফ রিডার ছাড়া (প্রুফরিডাররা হচ্ছেন মহত্তম পাঠক, তারা সবকিছুই পড়েন)। আপনি হয়তো ভালোবাসেন চাঁদ, ফুল, ঘাস কিন্তু আপনার এই চাঁদ, ফুল আর ঘাস খাবে না পাবলিক, যতক্ষণ না এসবের মধ্যে আপনি রাজনীতি ঢোকাচ্ছেন। নিউজপ্রিন্টে মুদ্রিত হয়ে থাকবে আপনার ক্যাবলাকান্ত লেখাটি, মুদ্রিত হওয়ার পর পাঠকের দিকে ব্যাকুল তাকিয়ে থাকবে আর পাঠক তাকাবে আপনার লেখার দিকে তাচ্ছিল্য,ভয় আর বিস্ময়ের তৃষ্টিতে: রাজনীতি নাই লেখায়! এ লেখা আমি কেমন করে পড়ি!! [baki angsher jonno nicher link anushoron korun.] লিংক >> bratyaraisu.com
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।