পাওয়ার অব পিপল স্ট্রংগার দেন দি পিপল ইন পাওয়ার। http://mhcairo.blogspot.com/ " يا نأخذ حقهم .... يا نموت زيهم " و " يسقط يسقط حكم العسكر "
আমরাও তাদের বদলা নিব, না হয় আমরাও তাদের মত মরব।
ডাউন ডাউন সামরিক শাষন।
শ্লোগানে শ্লোগানে রাত একটায় প্রকম্পিত কায়রোর রামসিস ট্রেন ষ্টেশন।
পোর্টসৈয়দ থেকে আল আহলির দর্শকদের নিয়ে আসা ট্রেনকে রিসিভ করার জন্য জমায়েত হাজার হাজার আল আহলির সাপোর্টার।
Click This Link
গতবারের শিরোপা চ্যাম্পিয়ন এবং মিসরের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল ''আল আহলি'' এবং অপর দল গতবারের চতুর্থ স্থান অধিকারী ''আল মাসরী'' বন্দর নগর পোর্ট সৈয়দে এক গুরুত্বপুর্ন খেলায় মুখোমুখি হয়।
খেলায় আল মাসরী ৩-১ গোলে জয়লাভ করে। কিন্তু খেলার শেষ দিকে দুই পক্ষের সাপোর্টারদের মাঝে গন্ডগোল বেধে যায়। একসময় তারা আল আহলীর খেলুয়াড়দের আক্রমন করতে মাঠে নেমে পরে।
খেলোয়াড়রা দ্রুত মাঠ ছেড়ে ড্রেসিং রুমে চলে যায়।
আক্রমনকারীরাও তাদের ড্রেসিং রুমে ঢুকে যায়, এবং সেখানেও অনেক খেলোয়াড়দের আহত করে।
> ভিডিও থেকে স্পষ্ট দেখা যায়, মাঠে অবস্থানকারি নিরাপত্তা কর্মী পুলিশ ও সেনাবাহীনির লোক একেবারেই নিরব ছিল।
> আহলীর স্ট্রাইকার জাতীয় দলের শ্রেষ্ঠ খেলোয়ার আবু তেরেকা বলেন, আমাদের সামনে মানুষ হত্যা করা হচ্ছিল, আমরা শুধু দেখছিলাম, কিছুই করতে পারছিলাম না, পুলিশ ও সেনা বাহিনীও ছিল সম্পুর্ন নিরব।
> ঘটনার কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে যে, এটা সম্পুর্ন রাজনৈতিক ভাবেই ঘটানো হয়েছে। সাম্প্রতিক দেখা যাচ্ছে, আল আহলীর সাপোর্টাররা সরাসরি মিসরের চলতি মোবারক বিরোধি আন্দোলনের সাথে জড়িত।
তাদের গত খেলায়ও মাঠে তারা বর্তমানের সেনাবাহিনির বিরুদ্ধে শ্লিগান দেয়।
ঘটনায় সর্বশেষ পর্যন্ত ৭৩ জন নিহত ও শতাধিক আহত হয়। এই সময় কায়রো ষ্টেডিয়ামে চলাকালিন খেলা বন্ধ করে দেয়া হয়। চলতি লিগ স্থগিত করে দেয়া হয়।
Click This Link
Click This Link
গতকালের দিনটিকে ফিফার চেয়ারম্যন ফুটবলের কালো দিন হিসেবে
ঘোষনা করেছেন।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।