হে খোদা! রাজনৈতিক প্রশ্নে জাতি আজ শতধা বিভক্ত। সামান্য কিছু মতপার্থক্য থাকলেও একাত্তুরের মত জাতিকে আবার এক করে দাও। কিছু আইন করলে বাজার এমনিতেই ভাল হয়ে যায়, যেমন -
১- সূচকের সর্বনিম্ন সার্কিট ব্রেকার দিতে হবে।
২- বিনিয়োগকারীদের সংঘঠন থেকে লোক নিয়োগ করে প্রতিটি ব্রোকার হাউজে বসাতে হবে, কেউ গুজব রটালে সাথে সাথে পাকড়াও করে এসইসির কাছে সোপর্দ করতে হবে। আমরা বিনিয়োগকারীরা স্বেচ্ছাশ্রম দিতে প্রস্তুত।
দ্রুত বিচারে গুজবকারীকে আইনানুগ শাস্থি দিতে হবে।
৩- পরিচালকদের শেয়ার কেনার সময় কমাতে হবে। এপ্রিল ৩০ পর্যন্ত সর্বশেষ সময় দিতে হবে।
৪- সূচক ৭০০০ থেকে ৭৫০০ পর্যন্ত ন্যায্য বা যথার্থ সূচক বলে ঘোষনা দিতে হবে।
৫- এ বছর ইপিএস এর শতকরা ৮০ ভাগ ডিভিডেন্ট আকারে দেওয়ার অগ্রিম ঘোষণা দিতে হবে।
৬- ৯৬ ও ইব্রাহিম খালেদ সাহেবের ঘোষিত দুষ্কৃতিকারীদের দ্রুত আইনে বিচার করে জেলে পাঠতে হবে। বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে আদেশ দিতে হবে যে কোনরূপ যামিন বা রেয়াত দেওয়া যাবে না।
৭- বিচার বিভাগকে অন্য কোন প্রান্ত থেকে চাপ দেওয়া হচ্ছে কিনা একটি শক্ত তদন্ত দল পিছু লাগাতে হবে। সে তদন্ত দলের হাতে কোরান বা গীতা বা বাইবেল দিয়ে শফথ করাতে হবে যেন নিরপেক্ষ তদন্ত করে। তবে এখানে আস্থিকতার প্রশ্ন চলে আসে।
স্রষ্টার প্রতি ভক্তি বা ভয় থেকেই তো মরেলিটি জন্ম হয়। অথবা এই তদন্ত দল সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে গঠন করা যেতে পারে।
৮- ব্যংকের ১০% এক্সপোজার লিমিট বাতিল করে ২০% করতে হবে। ব্যংকের এই বিনিয়োগ ৬ মাসের মধ্যে করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যংকের ঘোষিত পূর্বের এক্সপোজার লিমিট সমন্বয়ের সময়সীমা বাতিল করে ২০% এর আওতায় আনতে হবে।
কারন আমরা বিনিয়োগকারীরা বিশ্বাস করি, তারল্য সংকট, আস্থাহীনতা কোনটাই মার্কেটে নেই। এখানে কারসাজী চলছে। অন্যথায় জুলাই ২০১১ সালে টার্নওভার ১৯০০০ কোঠি গেল কেন? জানুয়ারীর ১ম সপ্তাহে ১০০০ কোঠি টার্নওভার ও আমরা দেখেছি। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের হাতে কয় টাকাই বা আছে? তারা আস্থাহীন হলে কোন প্রভাব পড়বে না বাজারে যদি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ ও পরিচালকদের বিনিয়োগ কার্যকর হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।