১. খালেদা জিয়া অভিযোগ করার পর ispr বলেছিল, অসত্য...... তার ২ দিন পর সেনা সদর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করল। ২ ধরনের বক্তব্য কেন?
২. সকল অপরাধীকে শনাক্ত করার আগে সেনাসদর press briefing করল কেন? এতে অনেক অপরা...ধীর সতর্ক হওয়ার সুযোগ হয়ে গেল। কার স্বার্থে?
৩. পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, হিযবুত তাহ্রিরের লোকজন মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করেনা নিষিদ্ধ হওয়ার পর থেকেই, আর এতবড় ক্যু এর পরিকল্পনা করেছে মোবাইলে? পাগলামির সিমা থাকা দরকার।
৪.বলা হচ্ছে গোলাম আযমের বিচার ঠেকাতে। গত ৪০ বছর বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় ও আওয়ামী লিগ কখনই এই ইস্যু নিয়ে আন্দোলন করেনি।
এবারও ৩ বছর লাগল, শুধু ধরতেই। আওয়ামী মন্ত্রিদের বক্তব্যে ভালই সন্দেহ হচ্ছে যে তারা এই বিচার করবেনা। গত ৪০ বছর ত হিযবুত ছিলনা, তখন বিচার করা হয়নি কেন?
৫. সময় টিভির সংবাদ অনুযায়ী হিযবুত তাহ্রির বিভিন্ন দেশে ক্যু করার চেষ্টা করেছিল, অইসব দেশে কন গোলাম আযমকে রক্ষা করতে করেছিল?
৬. বলা হচ্ছে isi এর কথা, মজার ব্যপার হল, হিযবুত তাহ্রির পাকিস্তানেই নিষিদ্ধ। al jazeera এর report অনুযায়ী কিছুদিন আগে একজন brigadier কে বরখাস্ত করা হয়েছে তাদের সাথে link থাকার কারনে। সুতরাং isi অভিযোগ ও পানি পাচ্ছেনা।
৭. ক্যু প্রচেষ্টা আরও আগে ঘটলেও এতদিন জানান হয়নি কেন? জানান হল, যখন এই নিয়ে হিযবুত তাহ্রির সারা দেশে ব্যপক leaflet বিলি করল, আর খালেদা বক্তব্য দিল। এ থেকে বুঝা জায় সত্যি সত্যি সেনা গুমের ঘতনা চলছিল, সেনাবাহিনি এবং সরকার তা ধামাচাপা দিতে চেয়েছিল, পারলনা হিযবুতের কারনে। তাই সেই আক্রোশ ঝাড়তে এখন তাদেরকে বলির পাঁঠা বানান হচ্ছে।
৮. সৈয়দ আশরাফ বলেছে সেনাবাহিনি press briefing করার আগে তারা নাকি এতা জানতোনা। রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনির প্রধান।
তবে কি রাষ্ট্রপতির সাথে এই বাহিনীগুলার কোন যোগাযোগ নেই, নাকি মনোমালিন্য চলছে?
৯. ভারতীয় গোয়েন্দাবাহিনি কিভাবে একদিন পর জানাল, যে সেনাবাহিনির ভিতরের অবস্থা আরও মারাত্মক, ধর্মান্ধ আরও সেনা অফিসার আছে, তবে কি আমাদের সেনাবাহিনীতে ভারতের চর আছে? সেনাপ্রধান নিজেই সেই চর নয়ত?
অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সেনাবাহিনির anti indian portion কে শেষ করে দেয়া হচ্ছিল, জার সাথে জড়িত আওয়ামী লিগ সরকার। ঘটনা জানাজানি হয়ে যাওয়ায় বলির পাঁঠা বানান হচ্ছে ধর্মভিত্তিক দলগুলাকে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।