আরফিুজ্জামান মামুন: ২০১১ সালে স্বাধীন দশে হসিবেে বাংলাদশেরে ৪০ বছর র্পূতি হয়ছে। ে এই ৪০ বছরে বাংলাদশেরে সাংবাদকিতার বভিন্নি ঘটনাক্রমরে একটি র্পযালোচনা করার সুযোগ রয়ছে। ে পৃথবিীর নানা দশেরে মতো বাংলাদশেরেও সাংবাদকিতার তনিটি র্পযায় রয়ছে। ে প্রথম র্পযায়ে সাংবাদকিতা প্রর্বততি হয়ছেে রাজনীতবিদিদরে হাত,ে রাজনতৈকি র্কমসূচি বাস্তবায়নরে হাতয়িার হসিবেে গণমাধ্যম ব্যবহৃত হয়ছে। ে এরপরে সাংবাদকিতার বস্তিাররে সঙ্গে সঙ্গে রাজনতৈকি সাংবাদকিতা নয়িে প্রশ্ন তোলা হয়ছেে এবং এথকিাল ও বস্তুনষ্ঠি সাংবাদকিতার পক্ষে কথা বলা হয়ছে।
ে বস্তুনষ্ঠি সাংবাদকিতা প্রর্বতনরে পছেনে বশ্বিব্যাপী সাংবাদকিতা বভিাগগুলোর অবদান রয়ছে। ে এরপর এখন চলছে র্কপােরটে মালকিানার সাংবাদকিতা। এই বাস্তবতা যমেন বশ্বৈকি, তমেনি স্থানীয়। এই তনি র্পযায়ে সাংবাদকিতার উদ্দশ্যে ও রীততিে সুস্পষ্ট র্পাথক্য রয়ছে। ে পাকস্তিান আমলে প্রতষ্ঠিতি দনৈকি ইত্তফোক এবং দনৈকি সংবাদ বাংলাদশেে এখনও প্রথম র্পযায়রে সাংবাদকিতার শষে প্রতনিধিি হসিবেে টকিে আছ।
ে বাকি প্রায় সব মুদ্রণ ও সম্প্রচার মাধ্যমরে জন্ম হয়ছেে বগিত দুই দশক। ে লক্ষ করার বষিয়, সমাজতান্ত্রকি বশ্বিরে পতনরে পর, এই দুই দশক হলো মুক্তবাজার র্অথনীতনির্ভির বশ্বিায়নরে কাল। ফলে পুঁজতিান্ত্রকি বশ্বিায়ন প্রক্রয়িার একটা প্রভাব এই সময়রে গণমাধ্যমরে ওপরে পড়ছে,ে উল্টো দকি থকেে সম্প্রসারণশীল বশ্বিায়ন প্রক্রয়িাসৃষ্ট পুঁজতিান্ত্রকি র্কমকাণ্ডরে অন্যতম অংশীদার হসিবেে থকেছেে গণমাধ্যম। বদ্যিমান গণমাধ্যম পরস্থিতিি তাই, একইসঙ্গ,ে পুঁজতিান্ত্রকি বশ্বিায়নরে কারণ ও ফলাফল।
বাংলাদশেে গণমাধ্যমরে ব্যবহার
বশে কয়কে বছর ধরইে দশেে বতোররে শ্রোতাসংখ্যা হ্রাসরে প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছ।
ে ১৯৯৫ সালে সারা দশেে বতোররে শ্রোতাসংখ্যা ছলি শতকরা ৩৬ ভাগ, ২০১১ সালে তা কমে দাঁড়য়িছেে ২৪ ভাগ। ে তবে এফএম রডেওির আসার ফলে দশেে রডেওি শ্রোতা বাড়ছে বলে গণমাধ্যম জরপিে পাওয়া যাচ্ছ। ে
র্সবশষে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী দশেে র্বতমানে ৪৪৫টি দনৈকি পত্রকিা প্রকাশতি হচ্ছ। ে সাপ্তাহকি, পাক্ষকি ও অন্যান্য সাময়কিী মলিয়িে নয়িমতি প্রকাশতি পত্রকিার সংখ্যা ৭৭০। এখন সারা দশেে শতকরা ২৪ ভাগ লোক সংবাদপত্র এবং ৩ ভাগ লোক সাময়কিী পড়ে বলে এক পরসিংখ্যানে জানা যায়।
বাংলাদশেরে জনগণ দৃশ্যমানভাবে ইলকেট্রনকি মডিয়িার ওপর দ্রুত ঝুঁকে পড়ছে। ে র্বতমানে দশেরে ৪৫ শতাংশ পরবিাররে কাছে টলেভিশিন রয়ছে। ে বাংলাদশেে র্সবপ্রথম ইন্টারনটেরে প্রচলন হয় নব্বইয়রে দশক। ে ইনফরমশেন র্সাভসিসে নটেওর্য়াক লমিটিডে বা সংক্ষপেে আইএসএন লমিটিডে বাংলাদশেে প্রথম ইন্টারনটেসবো প্রদানকারী প্রতষ্ঠিান। সরকাররে উদারনীতরি ফলে সরাসরি বসেরকারি খাতে ঠবৎু ঝসধষষ অঢ়বৎঃঁৎব ঞবৎসরহধষ (ঠঝঅঞ) ব্যবহাররে সুযোগ সৃষ্টি হয়।
র্বতমানে দশেে ইন্টারনটে ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১০ মলিয়িন এবং দশেরে ৬১ শতাংশ লোক মোবাইল ফোন ব্যবহার কর। ে ফলে অনলাইন সংবাদপত্ররে বস্তিার ঘটছে দ্রুত।
গণমাধ্যমরে প্রতি রাজনীতবিদিদরে এক ধরনরে অসহষ্ণিুতা আছ। ে বষিয়টি একবোরইে একপাক্ষকি নয় এবং কাজরে ধরনরে কারণইে যে কোনো সমাজে এটা অস্বাভাবকিও নয়। কন্তিু এই অসহষ্ণিুতার প্রকাশ গণতান্ত্রকি রীতনিীতি মনেইে হওয়া উচতি।
গণমাধ্যম সরকাররে সমালোচনা করবে তথ্যরে ভত্তিতি;ে বরিোধতিার দৃষ্টকিোণ থকেে নয়। গণমাধ্যম দমনে সরকার এখন আর কোনো নপিীড়নমূলক আইন প্রয়োগ করে না, এ ধরনরে অধকিাংশ আইনই এখন বলিুপ্ত; তারপরও কখনও কখনও হুমকি আস। ে এসব হুমকি আসার জন্য প্রধানত দায়ী গণমাধ্যমরে জনবচ্ছিন্নিতা, র্দুবল পশোগত নতৈকিতা ও সত্য প্রকাশে সাহসহীনতা। জনর্স্বাথ রক্ষায় গণমাধ্যম যত সাহসী ভূমকিা পালন করব,ে গণমাধ্যম তত বশেি নর্ভিয় ও স্বাধীন হয়ে উঠব। ে
কন্তিু এসব কছিু সত্ত্বওে গণমাধ্যম আজকরে দুনয়িায় এমন এক জনিসি যা প্রত্যকে সমাজরে জন্য অপরহর্িায।
শত সীমাবদ্ধতা সত্ত্বওে, অনকে ধরনরে বধিনিষিধেরে মধ্যওে গণমাধ্যম জনগণরে মধ্যে যোগাযোগ এবং ঐক্যরে সব থকেে গুরুত্বর্পূণ মাধ্যম। জনমত বা জনগণরে মত প্রকাশরে স্বাধীনতা নয়িন্ত্রণরে যত চষ্টোই করা হোক, জনগণকে বাদ দয়িে কোনো গণমাধ্যম চলতে পারে না। গণমাধ্যমরে মালকি ধনকিশ্রণেীর লোকরা হলওে গরবি ও মধ্যবত্তিদরে মধ্যে তাদরেকে যতেে হয়। গণমাধ্যমকে জনগণই নজিদেরে পৃষ্ঠপোষকতার মাধ্যমে জইিয়ে রাখনে। এজন্য মালকিশ্রণেী এবং অন্যান্য র্স্বাথ যতই এর ওপর নয়িন্ত্রণ কায়মেরে চষ্টো করুক এর ওপর পরপর্িূণ নয়িন্ত্রণ জারি রখেে জনর্স্বাথকে সর্ম্পূণভাবে উপক্ষো করা তাদরে পক্ষে সম্ভব হয় না।
সাংবাদকি ও সংবাদপত্ররে স্বাধীনতা নশ্চিতি করা সরকাররে নতৈকি দায়ত্বি। কারণ সাংবাদকিরে কলমে এবং সংবাদপত্ররে পাতায় দশে ও জনগণরে সুখ-দুঃখ, আশা-আকাক্সক্ষা, চন্তিাভাবনা ইত্যাদি তুলে ধরা হয়। আর একটি দশেকে এগয়িে নয়িে যতে,ে বশ্বিরে দরবারে তুলে ধরতে সংবাদপত্ররে ভুমকিা অপরসিীম। এজন্য গণমাধ্যমকে গণতান্ত্রকি রাষ্ট্ররে চর্তুথ স্তম্ভ বলা হয়। সংবাদপত্রকে গণতন্ত্ররে মরেুদন্ড ভাবা হয়।
কন্তিু স্বাধীনতার পর থকেে আজ র্পযন্ত প্রতটিি সরকাররে আমলে জাতরি জাগ্রত ববিকে বলে খ্যাত সাংবাদকিবৃন্দ একশ্রণেীর পুলশি-রাজনীতবিদি-ব্যবসায়ী-কালোবাজার-িসন্ত্রাসী থকেে শুরু করে বভিন্নি সময় বভিন্নি গোষ্ঠী দ্বারা নর্যিাতনরে শকিার হয়ে আসছনে। র্বতমানে রাজধানীসহ সারাদশেরে বভিন্নি জলো শহর ও মফস্বল এলাকায় তা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। ে প্রায় প্রতদিনিই সারাদশেরে বভিন্নি প্রান্তে র্কমক্ষত্রেে নানাভাবে সংবাদর্কমীগণ লাঞ্জতি-নগিৃহীত-নর্যিাততি হচ্ছনে। তারা কখনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর হাত,ে কখনো রাষ্ট্ররে বা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারি বাহনিী কংিবা দলীয় ক্যাডাররে হাতে জুলুমরে শকিার হচ্ছনে। অবস্থানরে দকি দয়িে গণমাধ্যম ও গণতন্ত্র একই সুতোয় গাঁথা হলওে গণতন্ত্ররে শ্লোগানধারীরাও অনকে সময় মহা খড়গ নয়িে ঝাঁপয়িে পড়ছনে সংবাদর্কমীদরে উপর।
পারস্পরকি সহযোগতিার ভত্তিতিে কাজ করার পরও অনকে সময় পুলশি বাহনিীও নর্মিম নর্যিাতনে প্রাণ ওষ্ঠাগত করে তুলছনে গণমাধ্যমর্কমীদরে। সাংবাদকিগণ দশেরে বৃহত্তর র্স্বাথে অনয়িমরে বরিুদ্ধে কলম ধরলইে তাদরে গলা টপিে ধরতে সচষ্টে হয়ে ওঠনে কায়মেী র্স্বাথবাদি মহল। সাংবাদকিগণ অন্যায়রে বরিুদ্ধে অনবরত সংগ্রাম করে গলেওে তারা যখন অন্যায়রে শকিার হন তখন তাদরে পক্ষে উচ্চকতি হয়না তমেন কোন কণ্ঠ। সব সরকাররে আমলইে সাংবাদকিগণ নর্যিাততি হয়ে আসছনে।
বাংলাদশে স্বাধীন হলওে কাংখতি স্বাধীনতা পায়নি এদশেরে সংবাদপত্র ও সাংবাদকিরো।
১৯৭৫ সালে তৎকালীন বঙ্গবন্ধু শখে মুজবির রহমান সরকার চারটি বাদে বাকি সব পত্রকিা বন্ধ করে দয়িছেলিনে। শহীদ প্রসেডিন্টে জয়িাউর রহমান, বীর উত্তমরে আমলে সংবাদপত্র প্রকাশরে অনুমতি মলিলওে নর্যিাতন থকেে রহোই পায়নি সাংবাদকি মহল। এরশাদরে আমলে দশে ছড়েছেনে অনকে সাংবাদকি, বন্ধ হয়ছেে সংবাদপত্র। ৯১ পরর্বতী বএিনপি আমলওে পুলশি জাতীয় প্রসেক্লাবে ঢুকে হামলা করছেলি। ৯৬ পরর্বতী আওয়ামী আমলে দনৈকি বাংলাসহ চারটি জনপ্রয়ি পত্রকিা বন্ধ করে দয়ো হয়।
ফনেীর সাংবাদকি টপিু সুলতানরে উপর পরচিালতি নর্যিাতন এখনও দশেবাসী ভুলনে। ি চারদলীয় জোট সরকাররে আমলে ২০০৫ সালে চট্টগ্রামরে জহুর আহমদ চৌধুরী স্টডেয়িামে অস্ট্রলেয়িা জাতীয় ক্রকিটে দলরে সামনে নর্যিাতন করা হয় সাংবাদকিদরে। এক বৃদ্ধ সাংবাদকিরে মুখে পুলশি র্কমর্কতার ঘুষি মারার দৃশ্যতো সারাবশ্বিে প্রচারতি হয়ছেলি।
আর আওয়ামী লীগরে নতেৃত্বাধীন র্বতমান ক্ষমতাসীন মহাজোট সরকাররে শাসনামলে বগিত ৩ বছরে ১২ সাংবাদকি খুনই হয়ছেনে। এর মধ্যে শুধুমাত্র ২০১১ সালে ৪ সাংবাদকি খুন হয়ছেনে।
২০১১সালরে ২৮ জানুয়ারি ৭৭ নয়াপল্টনরে বাসায় খুন হন প্রবীণ সাংবাদকি ফরহাদ খাঁ (৬০) ও তার স্ত্রী রহমিা খানম (৫৫)। গতমাসে এক বছর র্পূণ হলওে এখনো র্পযন্ত বচিার কাজ শুরু হয়ন। ি দয়ো হয়নি র্চাজশটি। ৭ ডসিম্বের গাইবান্ধার গোবন্দিগঞ্জ উপজলোর কুকরাইল এলাকায় গলা কটেে হত্যা করা হয় দনৈকি ভোররে ডাকরে গোবন্দিগঞ্জ জলো প্রতনিধিি ফরদিুল ইসলাম রঞ্জুক। ে ৭ এপ্রলি ঢাকার উত্তরা ও চট্টগ্রামরে র্পোটকলোনতিে খুন হয়ছেনে ২ সাংবাদকি।
পত্রকিায় প্রকাশতি তথ্যমত,ে ৭ এপ্রলি চট্টগ্রামরে র্পোটকলোনি এলাকায় দনৈকি আজকরে প্রত্যাশা, সাপ্তাহকি সংবাদচত্রি ও আজকরে র্সূযােদয় পত্রকিার সাংবাদকি মাহবুব টুটুলকে হত্যা করা হয়ছে। ে একই দনি উত্তরার ৪ নম্বর সক্টেররে ১১ নম্বর সড়কে ১০ নম্বর বাসার বাসন্দিা সাপ্তাহকি বজ্রকণ্ঠরে সাংবাদকি আলতাফ হোসনেরে লাশ উদ্ধার করা হয়। এর ১১ দনি আগে থকেে নখিোঁজ ছলিনে সাংবাদকি আলতাফ।
২০১০ সালে ৪ জন সাংবাদকি খুন হয়ছেনে। তাদরে মধ্যে ওই বছর ৯ গুপ্তহত্যার শকিার হন বসেরকারি টলেভিশিন চ্যানলে এটএিন বাংলার সনিয়ির ক্যামরোম্যান শফকিুল ইসলাম টুটুল।
যদওি পরর্বতী সময়ে পুলশি জানয়িছে,ে তনিি ছনিতাইকারীদরে হাতে খুন হয়ছেনে। ২০১০ সালরে ২৮ এপ্রলি খুন হন বশিষ্টি সাংবাদকি ফতহে ওসমানী। সাপ্তাহকি ২০০০-এর সলিটে প্রতনিধিি ফতহে ওসমানীকে ওই বছর ১৮ এপ্রলি কুড়াল ও রামদা দয়িে কুপয়িে আহত করার পর চকিৎিসাধীন অবস্থায় ঢাকায় তার মৃত্যু হয়ছে। ে ২০১০ সালরে ২৩ ডসিম্বের প্রকাশ্য দবিালোকে খুন হন বরশিালরে মুলাদী প্রসেক্লাবরে সভাপতি মনরি হোসনে রাঢ়ী।
২০০৯ সালে নহিত হয়ছেনে ৪ জন।
ফব্রে“য়ারি মাসে ঢাকায় এনটভিরি ভডিওি এডটির আতকিুল ইসলাম আতকি, জুলাই মাসে ঢাকার পাক্ষকি মুক্তমনরে স্টাফ রপর্িোটার নুরুল ইসলাম ওরফে রানা, আগস্ট মাসে গাজীপুরে ঢাকার সাপ্তাহকি সামপ্রতকি সময়-এর নর্বিাহী সম্পাদক এমএম আহসান হাববি বারী, ডসিম্বেরে রূপগঞ্জে দনৈকি ইনকলিাব সংবাদদাতা ও রূপগঞ্জ প্রসেক্লাবরে সহ-সভাপতি আবুল হাসান আসফি খুন হন।
এভাবে স্বাধীন বাংলাদশেরে প্রতটিি সরকাররে আমলে সাংবাদকিরে রক্ত ঝরছে। ে কন্তিু কোন সরকারই সাংবাদকিদরে সুরক্ষা দতিে এগয়িে আসনে। ি এমনকি দশেে একরে পর এক সাংবাদকি খুনরে ঘটনা ঘটলওে কোনো খুনরে বচিার প্রক্রয়িাই সুষ্ঠুুভাবে এগোয়ন। ি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়নি একটারও।
এসব কারণে সাংবাদকিতা পশো ক্রমইে ঝুকপর্িূণ হয়ে উঠছে। ে সাংবাদকিদরে পশোগত দায়ত্বিপালনে অব্যাহত ও ভয়াবহভাবে বাড়তে থাকা এ ঝুঁকি কমাতে রাষ্ট্রকইে এগয়িে আসতে হবে সাংবাদকিদরে নরিাপত্তাহীনতা একটি দশেরে স্বাধীনতার জন্যও চরম হুমকি স্বরুপ। কারণ সংবাদপত্র দশেরে সবার কথাই বল। ে সাংবাদকিদরে উপর জুলুম-নপিীড়ন দশেরে জন্য কোন শুভ ফল বয়ে আননো। দশেরে র্স্বাথে যে কোন ঝুঁকি নয়িইে সংবদর্কমীরা অসংকোচে মত প্রকাশরে দায়ত্বি পালন করনে।
কন্তিু এ সত্য প্রকাশরে জন্য সাংবাদকিদরে উপর নর্যিাতন কাম্য নয়। তারা দশেরে সবার কল্যাণরে জন্যই কাজ কর। ে সবার পক্ষইে কথা বল। ে এভাবে দশেরে কল্যাণরে জন্য কলম ধরে আজ জীবন বপিন্ন হয়ে উঠছে সাংবাদকিদরে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।