নদীমাতৃক আমাদরে এই বাংলাদশ। এখানে রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী, খাল,বিল, হাওর,ঝিল। ৫৫,৪৯৮ বর্গ মাইল আয়তন নিয়ে বাংলাদেশ। যার জলভাগরে আয়তন হচ্ছে ৩,৬৬১ বর্গমাইল। আর সমগ্র দেশের নদীর দৈর্ঘ্য হচ্ছে ৮,৪৬৫ মাইল।
এই নদ-নদীর উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন নগর ও জনপদ, শিল্প কারখানা ও বাণিজ্য। এক সময় মানুষরে জীবন জীবিকা, যাতায়াত ও মালামাল পরিবহনের প্রধান মাধ্যম ছিল নদী। ধীরে ধীরে এটি হ্রাস পেলে ও এর গুরুত্ব এখনও কমে যায়নি। এছাড়াও নদীর কাজ হচ্ছে ভূমি গঠন, পানি নিষ্কাশন এবং জমিকে উবর করা প্রভৃতি ।
বাংলাদেশের অথনীতিতে নদীর ভূমিকা অপরিসীম।
ভাটরি দেশ বাংলাদেশ। এই দেশের উপর দিয়ে বয়ে গেছে হাজারও নদ-নদী। প্রতি বছর প্রায় আড়াই বিলিয়ন টন পলি বহন করছে এই নদীগুলো। যার অর্থনৈতকি মূল্য অনকে বেশী। এই পলি মাটিতে মিশে মাটিকে করছে উর্বর।
কৃষক এইর উর্বর জমিতে ফসল ফলিয়ে দেশকে করেছে কৃষি সম্পদে সমৃদ্ধ। একিসাথে এই পলি ভরণ এর ফলে সৃষ্টি হয়েছে বাংলাদেশের মত বৃহত্তম বদ্বীপ। ইতিহাসর পর্যলোচনা করলে দেখা যায় গঙ্গাঁ এবং ব্রহ্মপুত্র, যমুনার পানিবাহিত পলি এসে বঙ্গোঁসাগরে পততি হচ্ছে এবং জোয়ার ভাটার প্রক্রিয়ায় আস্তে আস্তে চর জাগছে এবং ভূমি গঠিত হচ্ছে। আবার এই নদ-নদীগুলোতে রয়েছে প্রায় ২৬০ প্রজাতির মাছ। যা এক দিকে আমাদেরকে যেমন করেছে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ।
একিসাথে এই মাছ আমাদরে আমিষের একটা বিরাট চাহিদা পূরণ করছে।
বাংলাদেশের নদ-নদীগুলো পানি নিষ্কাশনরে একটি বড় মাধ্যম। বাংলাদেশ চারটি দেশ যথা, চীন, ভূটান, নেপাল ও ভারতের ১.৪৫ মিলয়িন বর্গ কিলমিটার অববাহিকার পানি নিষ্কাশনরে আধাঁর। বিপুল জলরাশীর, প্রায় ৬ মিলিয়ন কিউসেক পানি গঙ্গাঁ, ব্রহ্মপুত্র, মেঘনা নদী ও তাদরে শাখা প্রশাখা নদী দ্বারা প্রবাহতি হয়ে বঙ্গোঁপসাগরে মিশেছ।
অতীতে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সকল দেশের ...................................চলবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।