আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদশেরে জামায়াতে ইসলামীর সাথে পাকস্তিানি জঙ্গদিরে কানকেশন



বাংলাদশেরে জামায়াতে ইসলামীর সাথে
পাকস্তিানি জঙ্গদিরে কানকেশন

জামায়াতে ইসলামী এদশেরে স্বাধীনতার সময় যভোবে বরিোধী করছেে আজও একই কাজ করে যাচ্ছ। ে ইতহিাস থকেে জানা যায় জামায়াতরিা এদশেরে স্বাধীনতার বপিক্ষে কতইনা তৎপর ছলি। আমরা জানি য,ে ১৯৭৫ সালরে আগষ্ট সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তাদরে এদশেীয় এজন্টেদরে ষড়যন্ত্রে বঙ্গবন্ধুর নৃশংসভাবে নহিত হওয়ার পর এদশেে আবার পাকস্তিানী স্টাইলরে রাজনীতি প্রর্বতন করা হয়। ১৯৭৬ সালরে জানুয়ারি মাসে সামরকি সরকার একটি অধ্যাদশে ঘোষণা করনে। ১৯৭২ সালরে অধ্যাদশেরে অধীন যসেব স্বাধীনতা বরিোধীর কারাদ- হয়ছেলি কংিবা বচিার চলছলিো, সামরকি সরকাররে এই অধ্যাদশেে তার অবসান হয়।

লুন্ঠন, অগ্নসিংযোগ, র্ধষণ ও হত্যাকা-রে অভযিুক্ত রাজাকার আলবদর ও অন্যান্য দালালরা বরেয়িে আসে কারাগার থকে। ে চল্লশি বছর সাজাপ্রাপ্ত আলবদর কমা-ার আমনিুল হক, যাবজ্জীবন কয়দেী রাজাকার চকিন আলী প্রমুখ হাজার হাজার রাজাকার আলবদর সর্গবে বচিরণ করতে থাকে স্বাধীন বাংলার শহর বন্দর ও গ্রামে গঞ্জ। ে
এ সময় শহীদ বুদ্ধজিীবী ও মুক্তযিোদ্ধাদরে পতিামাতা, বধিাব স্ত্রী ও সন্তানদরে নভিৃতে অশ্রুপাত ছাড়া কছিুই করার ছলি না। কন্তিু এসব ঘটনার মূল নায়ক সে সময়রে সবচয়েে শক্তধির ব্যক্তি মুক্তযিোদ্ধা জয়িাউর রহমান তার সহযোদ্ধাদরে রক্তদানরে কথা একটি বারও স্মরণ করনেন। ি দালাল হত্যা হত্যাকারীদরে ছড়েে দলিে শহীদ পরবিারগুলোর মনরে কি প্রতক্রিয়িা হব,ে তনিি তা উপলব্ধি করার চষ্টো করনেন।

ি আসলে তখন তার এসব ভাববার সময়ও ছলি না। তনিি তখন দালালদরে নয়িে দল করে দশেরে র্সবােচ্চ চয়োরটি দখল করার ষড়যন্ত্রে ব্যস্ত ছলিনে-যার জন্য শাহ আজজি, আবদুল আলমিরে মত লোকদরে স্বাধীন বাংলাদশেরে মন্ত্রসিভায় নতিওে তার এতটুকু বাধনে। ি তনিি শাসনতন্ত্ররে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে রাজাকার আলবদররে হত্যা, লুন্ঠন, নারী র্ধষণ প্রভৃতি অপরাধ শাসনতান্ত্রকিভাবে বধৈ করে ননে। দশেরে বুদ্ধজিীবী মহলরে তরফ থকেওে মুক্তযিোদ্ধা জয়িার এই দালাল পুর্নবাসনরে বরিুদ্ধে তমেন কোন প্রতবিাদ ওঠনে। ি এমনকি কোন বুদ্ধজিীবীরাই র্বতমানে উদোর প-িি বুধোর ঘাড়ে চাপয়িে বলছনে, বঙ্গবন্ধু নাকি সাধারণ ক্ষমার মাধ্যমে স্বাধীনতাবরিোধীদরে পুর্নবাসন করে গছেনে।

ইতহিাস বকিৃতরি অপচষ্টো আর কাকে বল। ে
যাই হোক, ১৯৭৬ সালরে আগষ্ট মাসে রাজনতৈকি দল অধ্যাদশে ঘোষতি হয়। এই সুযোগে স্বাধীনতাবরিোধী দলগুলোও সামরকি সরকাররে স্বীকৃতি নয়িে বাংলাদশেে রাজনীতি করার সুযোগ লাভ কর। ে ১৯৭৭ সালরে ২১ এপ্রলি জয়িাউর রহমান রাষ্ট্রপতি হসিবেে ক্ষমতাসীন হন। রাষ্ট্রপতি হসিবেে তার প্রথম কাজ ছলি সংবধিান থকেে র্ধমনরিপেক্ষতাকে বদিায় দয়ো।

রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রাপ্ত সে সময়রে রাজনতৈকি দলরে সংখ্যা ছলি মোট ২১ট। ি এদরে মধ্যে মাত্র ৫টি দল জয়িাউর রহমানরে নীতরি প্রতি অকুন্ঠ সর্মথন জানায়। এই দলগুলো হলো, মুসলমি লীগ, ইসলামকি ডমেোক্র্যাটকি লীগ, জামায়াতে ইসলামী, নজোমে ইসলাম ও খলোফতে রব্বানী র্পাট। ি বলা বাহুল্য, মুক্তযিুদ্ধরে সময়ে গণবরিোধী ভূমকিার জন্য ১৯৭২ সালে এসব দল নষিদ্ধি ঘোষণা করা হয়ছেলি। কাজইে দখো যায়, জয়িাউর রহমানরে আমলইে এ দলগুলোর পুনঃপ্রতষ্ঠিা হয়।

তখন থকেে শুরু হয় স্বাধীন বাংলাদশেরে মাটতিে স্বাধীনতা বরিোধী র্ধমভত্তিকি রাজনীতরি পুনরুত্থান। আর আজ তা ব্যপক আকার ধারণ করছে। ে
জয়িাউর রহমান নজিরে ক্ষমতা পাকাপোক্ত করার উদ্দশ্যেে মুক্তযিুদ্ধরে মূল্যবোধ ও তরিশি লাখ শহীদরে আত্মত্যাগরে সাথে বশ্বিাসঘাতকতা করে স্বাধীনতাবরিোধীদরে রাজনতৈকি পুর্নবাসনরে সুযোগ করে দলিওে জামায়াতরিা প্রথমে স্বনামে মাঠে নামার সাহস করনে। ি তারা গণপটিুনি এড়ানোর কৌশল হসিবেে ‘ইসলামকি ডমেোক্র্যাটকি লীগ’ সাইনর্বোড নয়িে সংগঠতি হয়। তথাকথতি ইসলাম পছন্দ দু’টি দলরে সমন্বয়ে ১৯৭৬ সালরে ২৪ আগষ্ট আইডএিল গঠতি হয়।

প্রাক্তন নজোমে ইসলাম র্পাটরি নতো মওলানা সদ্দিকি আহমদকে দলরে সভাপতি করা হয়। মওলানা আবদুর রহমি তার জামায়াতরে গোপন কাঠামো ঠকি রখেে আইডএিল-এর সহ সভাপতি নর্বিাচতি হন। ১৯৭৭ সালরে ২০ অক্টোবর মওলানা সদ্দিকি আহমদ ও অন্যান্য অ-জামায়াত পন্থি দলগুলো হস্তক্ষপেরে দরুন বরেয়িে যান। এরূপ পরস্থিতিতিে ১৯৭৮ সালরে ১১ জুলাই গোলাম আযম পাকস্তিানী নাগরকি হসিবেে পাকস্তিানী পাসর্পোট নয়িে বাংলাদশেে প্রবশে করনে। তনিি অসুস্থ মাকে দখোর জন্য তনি মাসরে ভসিা নয়িে ঢাকায় আসনে।

সে সময় থকেে এখনো তনিি বাংলাদশেে জঁেকে বসে আছনে। মুক্তযিোদ্ধা জয়িার সরকারই গোলাম আযমকে বাংলাদশেে আসার অনুমতি প্রদান করনে। (জামাতরে আসল চহোরা)
১৯৭১ সালে এদশেরে স্বাধীনতা যুদ্ধে যমেনভাবে জামায়াতরিা বরিোধতিা করছেে একই কায়দা এদশেকে আবার পাকস্তিান বানানোর জন্য মতেে উঠছে। ে বগিত কয়কে মাসে এরা দশেরে যে পরস্থিতিি করছেে তাতে স্পষ্ট প্রমাণতি হয় এরা কত ভয়াবহ এবং এরাই যে প্রকৃত জঙ্গ। ি বাংলাদশেরে জামায়াতে ইসলামীর সাথে পাকস্তিানী জঙ্গদিরে কানকেশন বরাবরই ছলি অত্যন্ত গভরি।

কারণ পাকস্তিানী জঙ্গদিরে কৌশলই বাংলাদশেী জামায়াতে ইসলামীর জঙ্গরিা অবলম্বন করে থাক। ে বভিন্নি পত্র-পত্রকিায় প্রকাশতি সংবাদ থকেে জানা যায় য,ে পাকস্তিান থকেে জঙ্গি নতোদরেকে বাংলাদশেে এনে এদশেরে জামায়াতে ইসলামীর জঙ্গদিরেকে বভিন্নিভাবে বভিন্নি সময় প্রশক্ষিণও দয়ো হতো। যমেন ২০০৪ সালরে জানুয়ারতিে জোট সরকাররে অন্যতম শরকি দল জামায়াতে ইসলামীর আমন্ত্রণে পাকস্তিান থকেে পাকস্তিানী জামায়াতে ইসলামীর নতেৃস্থানীয় সদস্য বাংলাদশেে সফর করনে। ঢাকায় তারা ইসলামী ছাত্র শবিরিরে র্বাষকি শুরায় অংশগ্রহণ ছাড়াও তৎকালীন সরকাররে দুই মন্ত্রী আলী হাসান মোহাম্মদ মুজাহদি ও মতউির রহমান নজিামীর সাথে সাক্ষৎ করনে। এছাড়া জামায়াতে ইসলামীর অন্যতম উপদষ্টো ও সদস্য শাহ আব্দুল হান্নানরে সাথে তারা মলিতি হন।

সসেময় তারা জামায়াতরে সাবকে আমরি গোলাম আযমরে সাথে র্দীঘ আলোচনা ও মতবনিমিয় করনে। এছাড়া পাকস্তিানি জামায়াতে প্রতনিধিরিা বগুড়ায় গয়িে পাকস্তিান আমলে জামায়াতরে ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র সংঘরে নহিত নতো আবদুল মালকেরে দশেরে বাড়ি যান এবং তার পরবিাররে সাথে সাক্ষাৎ করনে। পাকস্তিানি এ প্রতনিধিি দলরে সদস্যরা বভিন্নি বশ্বিবদ্যিালয়ে ইসলামী ছাত্র শবিরিরে তৎপরতা বশিষে করে ঢাকা বশ্বিবদ্যিালয় দখলরে ভবষ্যিৎ র্কমপন্থা সর্ম্পকে বশিদ আলোচনাও করনে। (সূত্র: মাসকি হাম কাদাম, অক্টোবর, ২০০৪, পাকস্তিান)
বাংলাদশেকে আফগানস্তিান বানানোর প্রচষ্টোরত পাকস্তিানরে কুখ্যাত জঙ্গি মৌলবাদী নতো মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি ১৯৯৪ সালে বাংলাদশে সফর করে ব্যাপক আলোচনার কন্দ্রেবন্দিুতে পরণিত হয়ছেলিনে। ১৯৯৪ সালরে জানুয়ারি থকেে এপ্রলি র্পযন্ত দনৈকি ভোররে কাগজ, জনকন্ঠ, সংবাদ ইত্যাদী পত্রকিায় তার সাক্ষ্য হয়ে আছ।

ে জামায়াতে ইসলামীর মৌলবাদীদরে দ্বারা প্রফসের হুমায়ুন আজাদ যখন আক্রমণরে শকিার হন তার পরপরই মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি আবার গোপনে বাংলাদশেে এসছেলিনে। তখন মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি ঢাকায় এসইে খতবি উবায়দুল হক, মুফতি আমনিী ও শায়খুল হাদীস এবং জামায়াতে ইসলামী গংদরে সাথে বভিন্নি স্থানে গোপনে বঠৈকও করছেনে। যদওি এই জঙ্গি নতো মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি পাকস্তিান সরকার র্কতৃক নষিধোজ্ঞার অর্ন্তভূক্ত ছলিনে তার পরওে এদশেে এসে তার র্কাযক্রম চালয়িে গছেনে। তার সর্ম্পকে সসেময়ে দশেরে পত্র-পত্রকিায় অনকে লখোলখেি হয়ছে। ে
মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি যে একজন জঙ্গি নতো ছলিনে তা খোদ পাকস্তিানরেই বভিন্নি পত্র-পত্রকিা তার সাক্ষ্য।

পাকস্তিানরে একটি দনৈকিে বলা হয়, মঞ্জুর চনিউিটি নজি এলাকায় র্ধমীয় এবং সাম্প্রদায়কি হংিসার বষি তরৈী করে পরবিশেকে দূষতি করছে। ে (দনৈকি মসাওয়াত, ২৩ ডসিম্বের ১৯৮৮) এছাড়া বাংলাদশে থকেে প্রকাশতি একটি দনৈকিে উল্লখে ছলি, ‘ মওলানা মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি র্ধমরে নামে মানুষকে প্রতারণা করছে,ে সে একজন ফতোয়াবাজ হসিবেে চহিৃিত’। (দনৈকি দনিকাল, ১লা এপ্রলি ১৯৯৪)
কুখ্যাত এই জঙ্গি নতোর নষিধোজ্ঞা সর্ম্পকে ইইঈ-তে প্রচারতি র্উদূ সংবাদে বলা হয় ৪৫০ জন র্ধমীয় নতোর ওপর নষিধোজ্ঞা। পাকস্তিানরে প্রাদশেকি সরকার মহররম মাসে ৪৫০ জন বভিন্নি র্ধমীয় নতোর ওপর বভিন্নি স্থানে সফররে প্রতি নষিধোজ্ঞা জারি করছেনে। এ নষিধোজ্ঞার কারণ হল, তারা যনে এমন বক্তৃতা না করতে পারে যার দ্বারা শান্তি শৃঙ্খলা ও জানমালরে নরিাপত্তা বঘিœিত হয়।

এই নতোদরে মধ্যে মঞ্জুর আহমদ চনিউিটি অন্যতম।
পাকস্তিান থকেে যভোবে নয়িমতি জঙ্গি মৌলবাদী নতোরা এদশেে এসে তথাকথতি জহিাদী বক্তৃতা মাঠ গরম করত, ঠকি তমেনি এদশেরে জামায়াতে ইসলামীর নতোরা পাকস্তিানে গয়িে জঙ্গি প্রশক্ষিণ নয়িে আসতো। যমেন ৫ ডসিম্বের ১৯৯৩ সালরে দি ডইেলি পাকস্তিান, লাহোর পত্রকিার একটি খবর ছলি-মজলসিে তাহাফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদশেরে আমরি মাওলানা উবায়দুল হক করাচি পৗেঁছে গছেনে। তনিি বাংলাদশেে অনুষ্ঠতিব্য আর্ন্তজাতকি খতমে নবওয়ত সম্মলেনরে প্রস্তুতি বষিয়ে নতেৃর্বগরে সাথে পরার্মশ করনে।
এছাড়া মাওলানা সুবহানরে তালবোন কানকেশন প্রসঙ্গে দনৈকি সংবাদে ২৩ জুন, ২০০৭ প্রকাশতি সংবাদটরি শরিোনাম ছলি ‘মাওলানা সুবহানরে তালবোন কানকেশন ছলি প্রকাশ্য’।

সংবাদটতিে উল্লখে করা হয়, “ত্রানরে টনি আত্মসাতরে দায়ে আটক ‘সৎ লোকরে দল’ জামায়াতে ইসলামী নতো এবং সাবকে এমপি মাওলানা আবদুস সুবহানরে তালবোন কানকেশন ছলি প্রকাশ্য। তনিি নজিইে পুস্তকিা ছাপয়িে তা প্রচার করছেনে। জামায়াতে ইসলামীর ইসলামী জঙ্গি কানকেশন ব্যাপক প্রচারতি হলওে তারা সব সময় নরিাপদ অবস্থানে ছলিনে। জোট সরকাররে সময় এক জামায়াতি মন্ত্রী পাকস্তিানে সরকারি সফরে গয়িে সইে সফর শষে হওয়ার পর ব্যক্তগিত কাজে দু’দনি অবস্থান করনে পাকস্তিান। ে জানা যায়, সে সময় তনিি বঠৈক করনে পাকস্তিানে তালবোনপন্থি জঙ্গদিরে সঙ্গ।

ে তার এই তৎপরতা প্রকাশ্য না হলওে জামায়াতরে তালবোন নতো মাওলানা সুবহান তালবোনরে সঙ্গে তার প্রকাশ্য সর্ম্পকরে কথা ঘোষণা করছেনে। ২০০১ সালরে নর্বিাচনী প্রচারণার সময় তনিি যে পুস্তকিা প্রকাশ করনে তাতে তার নানা কৃতত্বিরে সচত্রি ববিরণ দয়ো হয়। এতে একটি ছবতিে দখো যায় পাকস্তিানরে পশেোয়ারে তালবোন নতো গুলবুদ্দনি হকেমতয়িাররে সঙ্গে বঠৈক করছনে তনি। ি এ সময় তার সঙ্গে আরও কছিু জামায়াতি নতোকওে চত্রিে দখো যায়। এ সুত্রগুলো জানায়, সুবহান তার এ তালবোন কানকেশনরে কথা কখনও গোপন করনেনি বরং জামায়াতকে সইে তালবোনি ধারায় পরচিালনার ক্ষত্রেে তার ভূমকিা ছলি খুবই সক্রয়ি” (সংবাদ ২৩/৬/২০০৭)।


বাংলাদশেে এই জামায়াতে ইসলামীরা একরে পর এক জঙ্গি র্কাযক্রম চালয়িইে যাচ্ছে অথচ এখনও তাদরেকে নষিদ্ধি করা হচ্ছে না। র্পূবে যমেন এদশেরে জঙ্গদিরে সাথে পাকস্তিানী জঙ্গদিরে কানকেশন ছলি গভীর এখনও একই রয়ছে। ে এরা চায় শান্তপর্িূণ এ দশেটাকে পাকস্তিানরে মত র্ব্যথ রাষ্ট্রে রূপান্তর করত। ে জামায়াতে ইসলামী ইসলামরে নাম ভাঙ্গয়িে রাজনীতি করলওে এদরে মাঝে ইসলামরে সার বা মূল শক্ষিা নাই। জামায়াতে ইসলামী র্ধমরে নামে বলপ্রয়োগ ও অস্ত্রপ্রয়োগে বশ্বিাসী।

এরা মানুষরে র্ধমীয় স্বাধীনতা হরণ করায় বশ্বিাসী। জামায়াতীরা যমেন ক্ষমতা দখল ও বলপ্রয়োগরে ইসলামে বশ্বিাসী ঠকি তমেনি আফগানস্থিানরে তালবোনরাও এই একই পথ অবলম্বন করছেলি। সমগ্র বশ্বিে ধকিৃত ও নন্দিতি এই তালবোনদরে সখ্যতা ছলি জামায়াতে ইসলামীর সাথ। ে এদশেে যত দ্রত সম্ভব জামায়াতে ইসলামীসহ সকল প্রকার র্ধমভত্তিকি রাজনীতি দলকে নষিদ্ধি করে এদশেরে শান্তি ফরিয়িে আনা। এদরে বরিুদ্ধে সরকারকে যমেন আরো কঠোর হতে হবে তমেনি সমগ্র দশেবাসীকে ঐকবদ্ধ হয়ে তাদরে বরিুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হব।



সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.