আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শেষরাতের মশকরা (১৮ 'র উপরে)

সুতো ছেড়া ঘুড়ি প্লেনে এক মহিলা আর এক পাদ্রী পাশাপাশি বসেছেন। মহিলা : ফাদার আমি আমার মেয়ের জন্য একটা HAIR DRYER কিনেছি। কিন্তু ব্যাগে দিতে মনে ছিল না। হাতে করে নিয়ে যাচ্ছি। চেকিং এ ধরতে পারে।

আপনি যদি আপনার আলখাল্লার নীচে করে এটা একটু পার করে দিতেন। ... পা : ঠিক আছে। তবে আমি মিথ্যা বলতে পারবো না। আমি কোমরে করে নিচ্ছি। কাস্টমস : ফাদার আপনার কাছে কি এমন কিছু আছে যাতে আমাদের আপত্তি থাকতে পারে? পা : আমি ঈশ্বরের নামে বলছি আমার মাথা থেকে কোমড় পর্যন্ত তেমন কিছু নেই।

কাস্ট : আর কোমড়ের নিচে? পা : এমন একটা জিনিস যা বিশেষ ভাবে ডিজাইন করা। মেয়েদের কাজে লাগে। তারা পছন্দ করে। কিন্তু এটি এখনো ব্যবহৃত হয় নি। কাস্ট : ঠিক আছে।

আপনি যেতে পারেন । *********** এক জঙ্গলে পশু পাখিদের মধ্যে চরম ঝগড়ার ফলে তারা দুই দলে বিভক্ত। এক দলের দাবি কাঁঠাল পুংলিঙ্গ আর আরেক দলের দাবি কাঁঠাল স্ত্রী লিঙ্গ। তো তারা গেলো শিয়াল পন্ডিতের কাছে এর মিমাংসা করতে। সব ঘটনা শুনে শিয়াল পন্ডিতবললোঃ ‘আইন অনুযায়ী কাঁঠালতো পুংলিঙ্গ!’ প্রতিবাদী বানর বললোঃ ‘কিসের আইন?!’ শিয়াল পন্ডিত উত্তর দিলোঃ ‘কাঁঠালের বিচি আছে তাই কাঁঠাল হল পুংলিঙ্গ!’ বানর ও কম চালাক না! এবার বানর শিয়ালকে বোকা বানানোর জন্য জিজ্ঞেস করলোঃ ‘আচ্ছা মামু আইন কোন লিঙ্গ?’ শিয়াল পন্ডিত বানরের চালাকি বুঝতে পেরে মুচকি হেসে উত্তর দিলঃ ‘ওহে ভাগিনা! আইন হল স্ত্রী লিঙ্গ! কারন ↓ ↓ ↓ . . . . . আইনেরও ফাঁক আছে! ************ চলন্ত প্লেন এ ঘোষনা দেওয়ার পর পাইলট মাইক অফ করতে ভুলে যায়্।

একটু পর পাইলট তার কো-পাইলট কে বলতেছেঃ আমি এখোন কফি খাবো, কফি খেয়ে এয়ার হোস্টেস কে "kiss" করবো। মাইক এ এটা সবাই শুনতে পারলো, এয়ার হোস্টেস সেটা শুনে মাইক অফ করার জন্য দৌড় দিলো। কিন্তু দৌড়াতে যেয়ে হোচট খেয়ে পড়ে গেলো। তখন পাশের এক লোক বলতেছেঃ আরেহ মেয়ে , এতো অস্থির হইয়ো না, পাইলোট এর কফি খাইতে এখোনো দেরি আছে। ************ শাকিব খানকে তার জানের বন্ধু জিজ্ঞেস করলঃ-দোস্ত, বেড এ তোর পারফরম্যান্স কেমন? শাকিব খান বললঃ-শুধু তোকে বলছি, আর কাউকে বলিস না, ১ ঘণ্টা ৪১ মিনিট...!! শুনে তো বন্ধু মাথা ঘুরে তখনই পরে যায়।

কোন মতে সে জিজ্ঞেস করলঃ-কেমনে?? কী করস বন্ধু এতক্ষন?! ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ ⇓ শাকিব বলল, দাঁড় করাতে ১ ঘণ্টা, করার জন্য ১ মিনিট আর বেঁহুশ হয়ে থাকি ৪০ মিনিট। ************ পরিমল জয়ধর বাবু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে গেছেন প্রাকৃতিক অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে। সমুদ্রের কাছে গিয়ে নামতে ইচ্ছে হলো পানিতে। ড্রেস শর্ট করে সমুদ্রে নামতে যাবেন, কাছেই ২/৩ জন ষোড়শীর শর্ট ড্রেস দেখে পরিমল বাবুর কুতুব মিনার জেগে উঠল। তিনি একটু বেশিই সেনসেটিভ।

দৃশগুলো সইতে পারেন না। কিন্তু এটা তো আর তার কোচিং সেন্টার না । কিন্তু কুতুব মিনার তো কথা শোনে না আর তাই শর্টপ্যান্টের সামনের দিক উঁচু হতে থাকলো। ভয়, লজ্জা আর হিন্মতা নিয়ে এদিক সেদিক তাকালেন কেউ দেখছে না তো? সামন পেছন ডান বাম দেখতে গিয়ে ডানে দেখলেন এক পিচ্চি মেয়ে চোখ বড় বড় করে পরিমল বাবুর দেহের বিশেষ দিকে তাকিয়ে আছে। পুচকা মেয়েটি হয়তো বুঝতে পারছে না কেন ওখানটা উঠানামা করছে।

মহা ফ্যাসাদে পরিমল বাবুর। তিনি স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করলেন একটু কুঁজো হয়ে দাঁড়িয়ে। সেয়ানা পিচ্চিটি পরিমল বাবুর আর একটু সামনে এগিয়ে এলো। > আংকেল, এটা কী? = পাখি... যাও যাও ডিস্টার্ব করোনা! পিচ্চিটি গেলো না। তবে পরিমল বাবুর তাড়া খেয়ে অদূরে দাঁড়িয়ে রইলো।

পরিমল বাবুর মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেলো। তিনি পানিতে দ্রুত ঝাপিয়ে পড়লেন। ঝাপাঝাপি করে এসে সৈকতে শুয়ে পড়লেন। বিকালের সোনালী রোদ গায়ে লেগে একটা আরাম আরাম ভাব চলে এলো। স্বপ্নে তার প্রিন্সিপাল ম্যাডামের সাথে mutual sex করতে কখন যে পরিমল বাবুর ঘুমিয়ে পড়েছেন, খেয়ালই করেন নি।

ঘুম ভেঙে দেখেন তিনি হাসপাতালে। ঘটনা কী? অন্য সবাইও জানতে চাইলেন ঘটনা কী? পরিমল বাবু ফ্যাল ফ্যাল করে এদিক ওদিক তাকাতে গিয়ে হঠাৎ অনুভব করলেন উনার বিশেষ অঙ্গে ব্যান্ডেজ। খাইছে! ডাক্তার জানালেন, মূত্ত্র বিসর্জনের একটা ব্যবস্থা করা গেলেও যৌন জীবনে তাকে আজীবন অক্ষম হয়েই থাকতে হবে । পরিমল বাবু তো কেদেকেটে অস্থির........ দুই দিন দুই রাত তিনি সুধু কাদলেন..... অবশেষে তার mutual sex partner এর ফোন পেয়ে তিনি একটু শান্ত হলেন । তারপর ডাক্তারের প্রশ্নে পরিমল বাবু জানালেন, কিছুই জানি না।

তবে শেষ মনে পরে সৈকতে একটা পিচ্চি মেয়ে আমার চারপাশে ঘুর ঘুর করছিলো। ডাক্তার লোক পাঠালেন পিচ্চিকে ধরে আনার জন্য। পিচ্চি এসে বলে, আংকেল ঘুমিয়ে যাবার পর আমি আংকেলের পাখি আর পাখির দুইটা ডিম নিয়া খেলতে ছিলাম। হঠাৎ দেখি পাখি রাগে ফুইসা উঠছে। তাই আমি ধাক্কা দিছি।

অমনি পাখি আমারে থুতু দিছে, আর তাই আমিও পাখিটারে ডিমসুদ্ধ ইটের উপর রাইখা আরেকটা ইট দিয়া মাইরা ফাটাইয়া দিছি। ************ বায়োলজি আর সোশিয়লজি’র মাঝে মূল পার্থক্য কি??? যদি নতুন জন্ম নেয়া বাচ্চাটা দেখতে বাবার মতো হয় তবে এটা হচ্ছে বায়োলজি আর যদি নতুন জন্ম নেয়া বাচ্চাটা দেখতে প্রতিবেশির মতো হয় তবে এটাহচ্ছে সোশিয়লজি...... :O কি, বোঝা যাচ্ছে ব্যাপারটা? ************ একদিন চান্দু আমেরিকাতে গেছে সেইখানে সকালে ব্রেড জ্যাম জেলি নিয়া মনের সুখে খাচ্ছে তখন সেখানে এক আমেরিকান চুইনগাম চাবাইতে চাবাইতে তার কাছে এসে আজাইরা আলাপ শুরু করলো আমেরিকানঃ”তোমরা বাঙ্গালীরা পুরা ব্রেড খাও?? চান্দুঃঅবশ্যই!! আমেরিকানঃবাবলগাম চাবাইতে চাবাইতে আর ফুলাইতে ফুলাইতে বলতে থাকলো “ আমরা শুধু ভিতরেরটা খাই আর বাইরেরটা প্রসেসিং করে কনটেইনার এ ভরে বাংলাদেশ এ বেচে দেই!! ... আমেরিকানঃতোমরা কি ব্রেড এর সাথে জ্যাম খাও?? চান্দুঃঅবশ্যই!!! আমেরিকানঃআবার চুইংগাম চাবাইতে চাবাইতে বলল আমরা খাইনা কারন আমরা ব্রেকফাস্ট এ ফল খাই আর অইগুলার ছোকলা আর ঝুটা গুলা দিয়ে জ্যাম বানাইয়া বাংলাদেশ এ পাঠাইয়া দেই!!! এই বাড় চান্দু বললঃতোমরা কি আমেরিকাতে সেক্স কর?? আমেরিকানঃঅবশ্যই করি!! চান্দুঃতাইলে কনডম ইউজ করলে ওইটা কি কর?? আমেরিকানঃফেলে দেই চান্দুঃআমরা ফালাইনা!! অইগুলা দিয়া চুইংগাম বানাইয়া আমেরিকাতে বিক্রি করি। ************ দুটি শিশু গল্প করছিল। : আমি বোতলের দুধ খাই। তুমি? : আমি বুকের দুধ খাই।

: সেটা তো খুবই ভালো, স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। : তা ঠিক আছে। কিন্তু যদি এমন কারো সাথে শেয়ার করতে হয় যে সিগারেট খায় , তাহলে খুব সমস্যা। ************* বাপ পনেরো বছরের ছেলের ব্যাগে কনডম পাইয়া সেইটা দেখে বললো : তোর লজ্জা করেনা এই বয়সে ব্যাগে কনডম রাখোসঃ @? ছেলে : তাইলে কি করুম ? এই বয়সে বাপ হইয়া যামু ? *************** সেলস গার্ল ও ক্রেতার মধ্যে কথা হচ্ছেঃ সেলস গার্লঃ দুঃখিত স্যার আপনি দোকানের ভিতর ধূমপান করতে পারবেন না। ক্রেতাঃ কিন্তু আমি সিগারেট টি এখান থেকেই কিনেছি।

সেলস গার্লঃ স্যার, আমরা কনডম ও বিক্রি করি তার মানে এই নয় যে আপনি এখানে বসেই Sex করা শুরু করবেন। **************** এক মহিলা বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল... বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো । একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। মহিলা অন্য কলাটা ব্যাগে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো। বাসে খুব ভিড় তাই একটু পর পর সে হাত দিয়ে কলাটা চাপ দিয়া দেখতে লাগলো যে, কলাটা কি ঠিক আছে নাকি ভিড়ের চাপে নরম হয়া গেল।

দেখলো যে না , কলা ঠিক শক্তই আছে। একটু পরে যখন আরেকটি বাস ষ্টপ আসলো তখন, ঐ মহিলার পাশের এক ভদ্রলোক বলে উঠল, “ আপা এইবার ছাড়েন, আমার নামতে হইবো !! ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।