আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জুকস্ বক্স ৩ [১৮+হতে বাধ্য]

ভালথাকার ব্লগ, ভালবাসার ব্লগ [সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ নিজ দায়িত্বে হাসবেন। হাসতে যেয়ে যদি কারও দাঁত হারিয়ে যা বা যদি কারও মুখে মাছি ঢুকে পরে তাহলে তার জন্য কর্তৃপক্ষ ইহজনম, এমনকি পরজনমেও দায়ী থাকবেন না। ] জুকস ১ জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে। ডাক্তার বলল, কি হইছে? বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে কয়, সে ত ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে। -৩০০%? বুঝলাম না… -১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা ত আইডিয়া করতেই পারছেন, তাই না? এরপর শুনেন।

সে তার জিহবা পুড়ে ফেলছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে। জুকস ২ ব্যাংক এ বেশ বড় একটা লাইন। ডেস্কে বসে যে মেয়েটা টাকা ও চেক জমা নিচ্ছে সে কানে হেডফোন লাগিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছে। ফাকে ফাকে কাজ করছে। লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সবাই বিরক্ত।

একজনকে দেখে মনে হল তার বিরক্তির সীমা নাই। একটু পরপর বলছে, আর কত দাঁড়িয়ে থাকব? ভালো লাগেনা। এক পর্যায়ে তার ধৈর্যচ্যুতি হল। সে লাইন ভেঙ্গে সবার সামনে এসে মেয়েটাকে বলল, তাড়াতাড়ি করেন। আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারব না।

মেয়েটা হেডফোন সরিয়ে বলল, লাইন ধরেন। - বালের লাইন ধরব আমি। - বাজে কথা বলবেন না। - মাগী তুই আমার চেক নিবি কিনা সেটা বল। - খবরদার।

আপনি বাজে ভাষা ব্যবহার করছেন। আমি ম্যানেজারকে ডাকতে বাধ্য হব। - কুত্তী! যা তোর ম্যানেজারকে ডাক। মেয়েটা ম্যানেজারকে ঠিকই ডেকে আনল। ম্যানেজার এসেই বলল, খারাপ ভাষায় কথা বলছেন কেনো? এইখানে সবাই সম্ভান্ত লোক।

আজেবাজে লোকদের এই ব্যাংকে কোন কাজ থাকে না। এখন বলুন আপনার সমস্যা কি? - আমি দশ কোটি টাকার এই চেকটা জমা দিতে এসে গত দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি। ম্যানেজার চেকটা হাতে নিল। টাকার অঙ্ক দেখল। ছোট্ট একটা শিস দিল।

এরপর বলল, আপনি চেক নিয়ে এসেছেন, আর এই মাগী আপনার চেক জমা নিচ্ছে না? জুকস ৩ প্রশ্নঃ পাত্রী দুইখান, ১ম জন পরমা সুন্দরী, যৌবনবতী কিন্ত পুরা চরিত্রহীনা আর পরের জন মহা সতী-সাধ্বী, চরিত্রবতী কিন্ত চেহারা কুৎসিত- কারে বিয়া করবেন? উত্তরঃ সারাজীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চাইতে- সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভালো। জুকস ৪ এক বয়স্ক লোক ডাক্তারের কাছে গিয়েছে তার যৌবন পরীক্ষা করতে। ডাক্তার সব শুনে একটা খালি কৌটা লোকটার হাতে দিয়ে বলল পরদিন তাতে লোকটার সিমেন (শুক্রাণু) নিয়ে আসতে। যথারীতি পরদিন লোকটি হাজির হলে ডাক্তার দেখল কৌটাটি খালিই রয়েছে। তাতে কিছুই নাই।

রোগীকে জিজ্ঞেস করাতে উত্তর এল, ডাক্তার সাহেব প্রথমে আমি ডান হাত দিয়ে চেষ্টা করলাম, কিন্তু বের হলনা। এরপর আমি বাম হাত দিয়ে চেষ্টা করলাম তাতেও কোন কাজ হল না। এরপর আমার স্ত্রীকে ডাকলে সেও প্রথমে ডান হাত তারপর বাম হাত দিয়ে চেষ্টা করল, এরপর মুখ দিয়ে চেষ্টা করার পরও যখন ব্যর্র্থ হলো তখন আমি আমার প্রতিবেশী আজমল সাহেবের স্ত্রীকে ডেকে আনলাম। তিনিও তার হাতের ভাজ দিয়ে, পায়ের ভাজ দিয়ে চেষ্টা করলেন কিন্তু কিছুতেই বের হল না। এই পর্র্যায়ে ডাক্তার বেশ উত্তেজিত হয়ে বললেন, আপনি প্রতিবেশীর স্ত্রী কে এ কাজে ডেকে এনেছেন. আপনার লজ্জা করে নাই? রোগী বলল, লজ্জা তো করসে! কিন্তু তারপরেও কৌটার মুখটা খুলতে কেউ পারল না!!! জুকস ৫ : এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই? : আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।

: কেন কেন… তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল। সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে? : আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি। এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। : কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা? : আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে। জুকস ৬ দুটি শিশু গল্প করছিল।

: আমি বোতলের দুধ খাই। তুমি? : আমি বুকের দুধ খাই। : সেটা তো খুবই ভালো, স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। : তা ঠিক আছে। কিন্তু যদি এমন কারো সাথে শেয়ার করতে হয় যে সিগারেট খায় , তাহলে খুব সমস্যা।

জুকস ৭ এক মহিলা তার কিছু মনোদৈহিক সমস্যা নিয়ে গেছেকে মনোবিজ্ঞানীর কাছে- : আপনার সেক্স লাইফ সম্পর্কে আমাকে কিছু বলুন? আপনার সমস্যা সমাধান করতে এইটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। : আমার সেক্সলাইফ বলতে গেলে পিকনিকের দিনের মতো। : মানে খুব আনন্দের? : না বছরে একবার। জুকস ৮ রোমেলের বউ রোমেলের প্রতি পুরা উদাসীন। প্রেম-ভালোবাসা-আদর-সোহাগ ইত্যাদি ব্যাপার খুবই কম হত তাদের মাঝে।

মাঝে মাঝে রোমেল অতিআগ্রহ দেখালে বউ ততোধিক নিরাসক্তমুখে উত্তর দিত, : ধুর বাদ দাও তো এসব। আজ আমার মাথাব্যাথা। এইরকম শীতল সম্পর্ক চলাকালীন অবস্থায় রোমেল একদিন তার বউকে নিয়ে গেল আফ্রিকা ভ্রমণে। ভাবল হাওয়া পরিবর্তনে হয়ত বউয়ের আগ্রহ জাগবে। কিন্তু কিয়ের কি? রোমেলের বউ তার নিরাসক্ততার পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করেই যেতে থাকল।

এরই মাঝে একদিন বনভ্রমণের সময় এক গরিলা হঠাৎ তার স্ত্রীকে ধরে কাপোড়চোপড় ছিঁড়ে ফেলতে লাগল। বউ চিৎকার করে উঠল রোমেলের উদ্দেশ্যে.. : বাঁচাও, বাঁচাও, আমি এখন কি করব? রোমেল বিরক্ত স্বরে বলল, : বলে দাও যে আজ তোমার মাথাব্যাথা। অন্য আরেকদিন। জুকস ৯ : কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে? : আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।

: কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি? : না ইয়ে মানে…ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো… জুকস ১০ প্রেমিক প্রেমিকার কথোপকথন- : বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে? : আদম আর ইভ। : গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো? : এটা বেশ শক্ত। : ভেরি গুড; এটাও পেরেছ। জুকস ১১ ১ম জন: আমার প্রেমিক এত বন্রভাবে প্রেম করে যে আমি সহ্য করতে পারি না।

ওকে বলতে হয় ;ওগো থামো। ২য় জন: আমার প্রেমিক তো আরো বন্য। আমাদের ভালোবাসাবাসির পর খাটের পায়া বেঁকে যায়। ৩য় জন: আমার প্রেমিক শুধু বলে নেয়- খাটের সাথে নিজেকে বেল্ট দিয়ে বেঁধে নাও ডালিং। জুকস ১২ প্রেমিকা : উঃ !! মাগো; ইনজেকশনটা কি না দিলেই নয়? প্রেমিক (ডাক্তার) : না ইনজেকশন দিতেই হবে।

প্রেমিকা : তাহলে ইনজেকশনটা এমন জাযগায দাও যাতে দাগ না থাকে। প্রেমিক (ডাক্তার) : তাহলে বাসায় যাও আমি রাতে আসবো। জুকস ১৩ এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে, : আমার যা কিছু আছে সব তোমার। প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে, : তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-তামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না? জুকস ১৪ স্ত্রী বিউটি পার্লার থেকে সেজেগুজে বাসায এসে দেখে, স্বামী এক বামন তরুনীর সাথে শুয়ে।

রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে চেঁচিয়ে উঠল স্ত্রী, “তুমি না আমাকে কথা দিয়েছিলে , আমি ছাড়া কোন মেয়ের সাথে বিছানায় যাবে না…, এই তোমার কথার নমুনা?” “রেগো না হানি, দেখতেই তো পাচ্ছ অভ্যাসটা আস্তে আস্তে ছোট করে আনছি। ” এরপরও যদি হাসি না লাগে তাহলে এইখানে গুতাই দেখতে পারেন: জুকস-১ জুকস-২ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।