একা ছিলাম না সাথে ছিল কিছু জোনাকি
নবগঠিত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বেসরকারি ফলে দ্বিগুণ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে প্রথম মেয়র হলেন নাগরিক কমিটির প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ৬৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬০টিতে সাক্কু পেয়েছেন ৫৯৩২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আফজল খানের মোট ভোট ৩৩৯৫০টি। পাঁচটি কেন্দ্রের ফল ঘোষণা বাকি থাকলেও ওই কেন্দ্রগুলোর মোট সংখ্যা তাদের ব্যবধানের চেয়ে অনেক কম।
নগরীর টাউনহল মিলনায়তনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে ফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন।
এদিকে বিজয়ের খবরে উল্লাস শুরু করেছেন সাক্কুর সমর্থকরা। নগরীর কান্দিরপাড়, মনোহরপুর, আদালতপাড়া, কাপ্তানবাজার, ঝাউতলাসহ বিভিন্ন এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল দেখা গেছে।
আয়তনের দিক দিয়ে দেশের সবচেয়ে ছোট এ সিটি কর্পোরেশনে মোট ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৭৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৩ হাজার ১৯৯ জন এবং নারী ভোটার ৮৬ হাজার ৭৪ জন। নির্বাচন কমিশনের ধারণা, ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
এর আগে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত উৎসবের আমেজে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলে। কোথাও বড় কোনো গোলোযোগ ঘটেনি।
ভোট গ্রহণের ইলেকট্রনিক পদ্ধতি-ইভিএমে যান্ত্রিক ত্র“টিরও কোনো খবর পাওয়া যায়নি। কুমিল্লায় প্রথম পুরো নির্বাচন ইভিএমে হচ্ছে।
কমিশনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি মেয়র পদের প্রধান দুই প্রার্থীও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে।
এ নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আফজল খান আনারস, নাগরিক কমিটির ব্যানারে মনিরুল হক সাক্কু হাঁস, জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার আহমেদ সেলিম টেলিভিশন, আওয়ামী লীগ নেতা নূর উর রহমান তানিম চশমা, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু জাহাজ, জেএসডির শিরিন আক্তার তালা, চঞ্চল কুমার ঘোষ ঘোড়া, মো. সালমান সাঈদ দোয়াত-কলম এবং মামুনুর রশিদ কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে লড়েছেন।
নবগঠিত কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বেসরকারি ফলে দ্বিগুণ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে প্রথম মেয়র হলেন নাগরিক কমিটির প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু।
বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত ৬৫টি কেন্দ্রের মধ্যে ৬০টিতে সাক্কু পেয়েছেন ৫৯৩২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আফজল খানের মোট ভোট ৩৩৯৫০টি। পাঁচটি কেন্দ্রের ফল ঘোষণা বাকি থাকলেও ওই কেন্দ্রগুলোর মোট সংখ্যা তাদের ব্যবধানের চেয়ে অনেক কম।
নগরীর টাউনহল মিলনায়তনে স্থাপিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে ফল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন।
এদিকে বিজয়ের খবরে উল্লাস শুরু করেছেন সাক্কুর সমর্থকরা। নগরীর কান্দিরপাড়, মনোহরপুর, আদালতপাড়া, কাপ্তানবাজার, ঝাউতলাসহ বিভিন্ন এলাকায় খণ্ড খণ্ড মিছিল দেখা গেছে।
আয়তনের দিক দিয়ে দেশের সবচেয়ে ছোট এ সিটি কর্পোরেশনে মোট ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ২৭৩ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৮৩ হাজার ১৯৯ জন এবং নারী ভোটার ৮৬ হাজার ৭৪ জন।
নির্বাচন কমিশনের ধারণা, ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছেন।
এর আগে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত উৎসবের আমেজে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলে। কোথাও বড় কোনো গোলোযোগ ঘটেনি।
ভোট গ্রহণের ইলেকট্রনিক পদ্ধতি-ইভিএমে যান্ত্রিক ত্র“টিরও কোনো খবর পাওয়া যায়নি। কুমিল্লায় প্রথম পুরো নির্বাচন ইভিএমে হচ্ছে।
কমিশনের কর্মকর্তাদের পাশাপাশি মেয়র পদের প্রধান দুই প্রার্থীও সন্তোষ প্রকাশ করেছেন নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে।
এ নির্বাচনে মেয়র পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত আফজল খান আনারস, নাগরিক কমিটির ব্যানারে মনিরুল হক সাক্কু হাঁস, জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান এয়ার আহমেদ সেলিম টেলিভিশন, আওয়ামী লীগ নেতা নূর উর রহমান তানিম চশমা, সাবেক জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মিঠু জাহাজ, জেএসডির শিরিন আক্তার তালা, চঞ্চল কুমার ঘোষ ঘোড়া, মো. সালমান সাঈদ দোয়াত-কলম এবং মামুনুর রশিদ কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে লড়েছেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।