চুলের যত্ন : চুলের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য। মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের চুল একটু বেশিই রাফ হয়। শ্যাম্পু করলেও এ রুক্ষ্মভাব থেকেই যায়। তাই শ্যাম্পু নির্বাচনের ক্ষেত্রে মনযোগী হওয়া দরকার। খুব তেলতেলে চুলের জন্য ডাভ, পেনটিন, গার্নিয়ার ইত্যাদি থেকে চুল উপযোগী যে কোন একটি বেছে নেওয়া ভাল।
অপরদিকে রুক্ষ্ম চুলের জন্য সানসিল্ক, ক্লিয়ার, হেডেন এন্ড সোল্ডার বা মশ্চারাইজার সমৃদ্ধ যে কোন শ্যাম্পু নির্বাচন করে নেবেন। শ্যাম্পু ব্যবহার করার জন্য আপনার চুলগুলো ভাল করে পানিতে ভিজিয়ে নিন। পরে হাতের তালুতে পরিমাণ মতো শ্যাম্পু ঢেলে ঘষে ঘষে মাথার চুলে লাগান। ভাল করে ঘষে প্রচুর ফেনা তুলে শ্যাম্পু করে চুল ধুয়ে ফেলুন। তারপর কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন।
এতে চুলের উজ্জ্বল্য বাড়বে। চুলের রুক্ষ্ম ভাব দূর করতে সপ্তাহে একদিন পানিতে মেথি ভিজিয়ে সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। মাঝে মাঝে চুলে মেহেদি বা চুলের প্যাক ব্যবহার করতে পারেন।
যাদের মাথার চুল উঠে : মাথার চুল উঠা রোধ করতে কাঁচা রসুনের বিকল্প নেই। প্রতিবার খাবারের পর এককোয়া করে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেলে শুধু চুল উঠাই রোধ করবে না, সেই সাথে শরীরের রক্ত সরবরাহকে সঠিক মাত্রায় ধরে রাখবে।
যারা কাঁচা রসুনের গন্ধ সইতে পারেন না, তারা রসুনের কাঁচা কোয়া ভিনেগারে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে তারপর খাবেন। এতে রসুনের গন্ধ দূর হবে। মনে রাখবেন, কাঁচা রসুন খাওয়ার দু তিন মাসের মধ্যেই আপনার চুল উঠা থেমে যাবে। এছাড়া চুলের গোড়া শক্ত করতে কাঁচা পেঁয়াজের রস খুব উপকারী। এক্ষেত্রে মেহেদিও খুব কাজ দেয়।
ধন্যবাদ।
Click This Link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।