আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

"হাসান সাঈদের মৃত্যু ...... পরকীয়াকে সামাজিক বৈধতা দেওয়ার প্রথম ধাপ

চলে গেলেন হাসান সাঈদ। তাকে মেরে ফেলে চক্রান্তকারীরা সেটাকে আত্নহত্যা বলে চালিয়ে দিল। এর পিছনে রয়েছে গভীর ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বাংলাদেশে সামাজিকভাবে পরকীয়াকে বৈধতা দেওয়ার একটা ধাপ পার করল ষড়যন্ত্রকারীরা। কিন্তু এটা কি আসলে আত্নহত্যা নাকি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড? এটা যে হত্যাকান্ড সেটা নিচের প্রশ্নগুলোর উওর খুজলে সহজে আপনি বুঝতে পারবেন? (ক) মৃত্যুর পর হাসান সাঈদের হাতে, পিঠে ও ঘাড়ে আঘাতের চিহ্ন কেন? সে নিশ্চয়ই জেলখানায় নিজেকে নিজে পিঠায়নি।

যদি না পিঠিয়ে থাকে তবে তাকে আঘাত করল কে? (খ)পুলিশ বলছে,তার মুখে ও গলায় পলিথিন প্যাচানো ছিল এবং পিছনে হাত পা বাঁধা ছিল। হাত পা বাঁধা অবস্থায় একজন লোক কিভাবে মুখে ও গলায় পলিথিন প্যাঁচাতে পারে? এটা কি সম্ভব? (গ) তাছাড়া পুলিশি হেফাজতে আসামীর কাছে এমন কিছুই থাকেনা যার দ্বারা সে আত্নহত্যা করতে পারে। তাহলে কি এখন থেকে আমরা ধরে নেব, পুলিশ আত্নহত্যা করার জন্য জেল খানায় পলিথিন, দড়ি সহ বিভিন্ন জিনিস পত্র মজুদ রাখে? (ঘ) হাসান বুয়েটের একজন স্টুডেন্ট। সে ভাল করেই জানে, আত্নহত্যা করলে রুমানার বিরুদ্ধে তার অভিযোগের নৈতিক ভিত্তিটা অনেক দুর্বল হয়ে যাবে। তাছাড়া তার আদরের মেয়ের ব্যাপারটাও তার মাথায় ছিল।

সবকিছু বুঝে সে কি কখনো চাইবে আত্নহত্যা করতে? (ঙ) মৃত সাঈদের হাতে দড়ির দাগ ছিলো। ভাবুন, কেউ কি হাতে দড়ি বেঁধে আত্মহত্যা করে ?? ধরে নিলাম,এটা একটা পরিকল্পিত হত্যাকান্ড। যদি তাই হয়ে থাকে, তাহলে প্রশ্ন জাগে...... (ক) কেন পুলিশ তাকে হত্যা করল? (খ) আমরা সবাই জানি, পুলিশের সাথে তার কোন শত্রুতা নেই। তাহলে কাদের স্বার্থে পুলিশ তাকে হত্যা করল? (গ)পুলিশি হেফাজতে যতগুলো হত্যাকান্ড বাংলাদেশে ঘটেছে তার বেশিরভাগই ঘটেছে রাজনৈতিক কারনে। কিন্তু হাসান সাঈদ তো কোন রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল না।

তাহলে কাদের স্বার্থে পুলিশ হাসানকে মেরে ফেলল? (ঘ) তাছাড়া পুলিশ ও এলাকার লোকজন বলেছে, হাসান সাঈদের সাথে কারো কোন পূর্ব শত্রুতা ছিলনা। তাহলে কেন তাকে জীবন দিতে হল? (ঙ) তাহলে কি রুমানা মনজুর প্রভাবশালী কেউ? আমরা জানি, সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন অধ্যাপিকা । একজন অধ্যাপিকার চোখের দৃষ্টি হারানোর জন্য পুলিশ একজন মানুষকে মেরে ফেলবে এটা কি যুক্তিগ্রাহ্য? তাহলে কি ধরে নেব,রুমানার সাথে প্রভাবশালী মহলের কারো সাথে কোন লেনদেন ছিল যারা সব আইন আদালতের উর্ধ্বে? (চ) তাছাড়া হাসান সাঈদ সরকারের একজন প্রভাবশালী মন্ত্রীর আত্নীয়। রুমানাকে আঘাতের পর এই আত্নীয়ের বাসায় সে কয়েকদিন আত্নগোপন করে ছিল। পুলিশ ভাল করেই জানত, হাসানের সেই প্রভাবশালী আত্নীয়ের কথা।

সব কিছু জেনে শুনে পুলিশ তাকে হত্যা করার মত কঠিন পথ বেছে নেবে, এটা অন্তত বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে হাস্যকর। তাহলে কি ধরে নেব,রুমানার পরকীয়ার মদদ দানকারীরা আরো অনেক প্রভাবশালী? পুলিশি হেফাজতে হাসান সাঈদের মৃত্যুর পিছনে কার কি স্বার্থ সেটা জানার আগে রুমানার ব্যাক্তি চরিত্রের একটু বিশ্লেষন দরকার। রুমানাকে আমাদের সুশীল সমাজ ও কায়েমী স্বার্থের দালাল মিডিয়া একবারে ধোঁয়া তুলসে পাতা হিসেবে উপস্থাপন করেছে। আসলে কি সে একবারে নির্দোষ ছিল? হাসানের অভিযোগগুলো কি একবারে ভিত্তিহীন? চলুন দেখি একটু বিশ্লেষন করি...... (ক) রুমানার মত মেয়েরা আমাদের সমাজের জন্য জীবন্ত বিষফোঁড়া। সে যে ভদ্রতার আড়ালে কত বড় শয়তান সেটা এখন সবাই বুঝতে পারছে।

কানাডা যাওয়ার কিছুদিন পরই রুমানা স্বামী ও সন্তানের খোঁজ খবর নেওয়ার ব্যাপারে উদাসীন হয়ে পড়েন। তখন হাসান জানতে পারে ইরানি বংশোদ্ভুত কানাডার নাগরিক তাহেরদিন নাভিদের সাথে রুমানার অনৈতিক সম্পর্কের কথা। দেশে ফেরার পর সে বিষয়টি হাসানের কাছে আরো স্পষ্ট হয়ে উঠে। দেশে ফেরার পর সে দিনভর পরে থাকত ফেসবুক নিয়ে। রুমানা সর্বশেষ গত ৮ই মার্চ ১০.৩১.২৫ সেকেন্ডে নাভিদের কাছে ইমেইল করেন।

সে ইমেইলে রুমানা লেখে " আমি আমার স্বামীর সাথে প্রতারনা করছি। তার মানে আমি খারাপ বা সস্তা মেয়ে নই। তোমার সাথে অবৈধ শারীরিক মেলামেশা করছি বলে মনে করার কোন কারন নেই,আমি খারাপ মেয়ে । " তাহলে বুঝুন,কত বড় ভদ্রবেশী মুখোশধারী শয়তান সে। (খ) রুমানা এক ভয়ংকর ডাইনীর নাম।

রুমানা যখন সাঈদকে তার জীবন থেকে সরাতে পারছিল না তখনি সে তাকে হত্যার পরিকল্পনা নেয়। রুমানা সাঈদকে বেলের শরবতের মধ্যে ঘুমের ওষধ খাইয়ে দরজা বন্ধ করে বাপের বাড়ি চলে যায়। পরের দিন রুমানার ভাই ফারুক এসে তাকে বাসা থেকে নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসান সাঈদ এর সর্বশেষ পরিনতি ঐ পরিকল্পনার ধারাবাহিক অংশ বলে তার পরিবারের ধারনা। (গ) রুমানাকে আঘাতের পর সুশীল মিডিয়া রুমানার সাথে তার ছোট্ট মেয়ের আবেগঘন ছবি চাপায়।

আর আমরা আবেগপ্রবন জাতি সেটা দেখেই সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলি। আমরা কি একবারও ভেবে দেখেছি, কে এই ছোট্ট মেয়েটিকে লালন পালন করে বড় করেছে, কে তাকে বাবা হয়েও মায়ের আদর দিয়ে বড় করেছে? (ঘ ) একবার ভাবুন, কোন সত্যিকারের মা কি পারে তার ৩ বছরের শিশু সন্তানকে রেখে বিদেশ চলে যেতে? রুমানা কেমন মা? কেমন তার মাতৃত্ববোধ? কিসের নেশায় স্বামী ও ৩ বছরের কন্যাসন্তানকে রেখে সে কানাডায় পিএইচডি ডিগ্রীর জন্য ছুটে গিয়েছিল? সন্তানের চাইতে ডিগ্রী কি বড় হয়ে গেল? (ঙ ) রুমানা কি ডিগ্রীটা তার মেয়ে আরেকটু বড় হলে নিতে পারত না?একটা ছোট্ট মেয়ের প্রতি মায়ের যে দায়িত্ববোধ তার কিছুই পালন করেনি রুমানা। মাতৃত্বের প্রতি তার এই অবজ্ঞাই প্রমাণ করে রুমানা ছিল ব্যাভিচারিনী, নারী জাতির কলঙ্ক। (চ)হাসান সাঈদের সাথে রুমানার প্রেমের সম্পর্ক ছিল ৭ বছর। হাসান সাঈদ যদি এতই খারাপ হবেন তাহলে রুমানার মত একজন মেধাবী ছাত্রী কোন দুঃখে তার সাথে এত বছর প্রেম করল? (ছ) হাসান বুয়েটে লেখাপড়া করেছেন।

নিজে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ না করে নিজের সিএনজি বিক্রি করে রুমানাকে সেই টাকায় কানাডা পাঠিয়েছেন। যে স্বামী তার স্ত্রীকে এত ভালবাসে সে কি কখনো কোন কারন ছাড়া তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ আনতে পারে? সুশীল মিডিয়া কি এই প্রশ্ন কখনো তুলেছে? (জ)কেন দেশে ফেরার কয়েকদিন পর রুমানা আবার কানাডা যাওয়ার জন্য হাসানের সাথে ঝগড়া করে? কেন স্বামী হাসানের কথা না শুনে সে আবার বিদেশ যাওয়ার সিদ্ধান্তে অটল থাকে? কিসের নেশায়? কার টানে? রুমানার এই আচরন কি স্বামী ও সংসারের প্রতি তার দায়িত্ববোধের পরিচয় বহন করে? যে নারী কোন যুক্তিগ্রাহ্য কারন ছাড়া তার স্বামীর বিরুদ্ধচারন করে, যে নারী স্বামী সংসারকে তুচ্ছজ্ঞান করে নিজের চাওয়াকে বড় করে দেখে তাকে কোন বিবেচনায় সুশীল মিডিয়া স্বর্গীয় নারী বানালো সেটা বোধগম্য নয়। (ঝ)রুমানা যদি এতই ভাল হবেন তবে কেন সে হাসানের সাথে ঝগড়ার পর তাড়াতাড়ি করে মোবাইল থেকে ইরানী যুবকের সব অস্লীল মেসেজ ডিলেট করে দিলেন। কেন ফেইসবুক থেকে সেই ইরানী যুবককে ডিলিট করলেন? এটা কি চোরের মন পুলিশ পুলিশ নয়? (ঞ)রুমানাকে পাপের পথ থেকে ফেরাতে না পেরে হাসান নিজে ঘুমের বড়ি খেয়ে মরতে ছেয়েছিলেন। তাকে হাসপাতালে ভর্তিও করা হয়।

কিন্তু সে বেঁচে যায়। । আমরা কি কখনো নিজেকে প্রশ্ন করে দেখেছি, যে মানুষটি তার স্ত্রীকে ভালবেসে মরতে ও পারে, কতোটুকু সহ্যের সীমা পার হয়ে গেলে সে এমন হিংস্র হতে পারে? (ট )হাসান বলেছে, রুমানা দুই একবার আপত্তিকর অবস্থায় তার সামনে ধরা পড়ে। হাসান দুই একবার তাকে সতর্ক করেছিল। কিন্তু তারপর ও এসব অভিজাত শ্রেনীর দুষ্ট ব্যাভিচারী মেয়েরা শরীরের কামনার আগুনে ভালবাসার চিরায়ত আহবানকে পায়ের নীচে পিষ্ট করতে দ্বিধাবোধ করেনা।

এত কিছুর পরো হাসান যে অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছিল, তার মৃত্যুর পর সেটার প্রশংসা না করলে তাকে ছোট করা হবে। যাই হোক, এবার আসি মূল কথায়। কার স্বার্থে হাসানকে মেরে ফেলা হল? চলুন আরেকবার আমরা বিবেক দ্বারা তাড়িত হই। (ক)হাসানকে মেরে ফেলে অবশেষে চক্রান্তকারীরা পরকীয়াকে সামাজিকভাবে বৈধতা দেওয়ার প্রথম ধাপটা সফলতার সাথে অতিক্রম করল। (খ) হাসানের মৃত্যুর মাধ্যমে চক্রান্তকারীরা এই মেসেজ দিল যে, এখন থেকে পরকীয়ার প্রতিবাদ করলে সবাইকে হাসানের মত পরিণতি ভোগ করতে হবে।

(গ)হাসানের মৃত্যুর মাধ্যমে অভিজাত সোসাইটির নোংরা নগ্ন গৃহবধুদের যারা নাকি ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা খরচ করে শাহরুখের অনুষ্ঠান দেখে শাহরুখের সাথে নাচবার জন্য পাগল হয়ে যায়, সন্ধ্যা নামলে যারা অভিজাত পাড়ার ক্লাবগুলোতে ভিড় জমায়, তাদের পরকীয়ার ফ্রি লাইসেন্স দিয়ে দেওয়া হল। (ঘ) হাসানের মৃত্যুর পিছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে মিডিয়া। সাইদ এর বাবা বলেন, রুমানা মনজুর ছিল আত্মস্বীকৃত ব্যাভিচারিনী। আমার ছেলের মৃত্যুর জন্য দায়ী মিডিয়া। ।

মিডিয়াকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা মিসইউজ হয়েছেন। তখন রুমানা মনজুরের বেশকিছু ঘটনার তথ্য প্রমাণ নিয়ে আপনাদের কাছে গিয়েছিলাম। কিন্তু আপনারা বলেছেন আমি ক্রিমিনালের বাবা বড় ক্রিমিনাল। এখন প্রশ্ন হল, মিডিয়া কেন এমন ভূমিকা পালন করল? কেন একজন বাবার মুখ তারা রুদ্ধ করে দিল? আমরা জানি, বাংলাদেশের অধিকাংশ মিডিয়া সুশীল নিয়ন্ত্রিত এবং ভারতের অর্থে পরিচালিত। তাহলে কি আমরা ধরে নেব, সুশীল ও তার দাদা ভাইরা পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে ভারতের মত পরকীয়ার প্রেমের অবাধ বিস্তার ঘটানোর সুপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে? (ঙ)রুমানার বাবা বলেন, যখনই ছেলের জামিনের জন্য যেতাম, সেখানে কিছু নারী নেত্রী তার প্রতিবাদ করে আর সবাই,বিশেষ করে মিডিয়া সেটা সমর্থন করে।

ঘটনার নেপথ্যে কি আছে আপনারা কখনও তা জানতে চান না। একজন বাবার এই আকুলতা কি আমাদের চোখকে খুলে দেয়না? কেন নারী নেত্রীরা হাসানের বাবাকে জামিন নিতে বাঁধা দেয়? এরা কি সেসব নারী নেত্রী যারা দিনের বেলায় শহীদ মিনারের পাদদেশে নারী অধিকার নিয়ে বড় বড় বক্তৃতা দেয় আর রাতের বেলায় নিজ বাসায় কাজের মানুষকে অমানুষিক অত্যাচার করে? এরা কি সেসব নারী নেত্রী যারা প্রভাবশালী মহলের মনোরঞ্জনের জন্য ইডেন কলেজের মেয়েদের সাপ্লাই দেয়? এরা কি তারা, যারা নিজেদের পাপকে ঢাকতে রুমানার পাপকে সমাজে জায়েজ করতে চায়? আমার মনে হয়, সুশীল সমাজের ধারক ও বাহক এসব নারী নেত্রী হাসান হত্যাকান্ডের সাথে সরাসরি জড়িত। (চ) আরেকটা ব্যাপার খেয়াল করুন। আর কিছুদিন পর হাসান সাঈদের চূড়ান্ত বিচার শুরু হত। আর এই বিচার শুরু হলে রুমানা মনজুর এবং তার ব্যাভিচারকে সমর্থন দেওয়া মিডিয়া, সুশীল সমাজ এবং মূল চক্রান্তকারীদের অনেকের মুখোশ খুলে যেত।

আর চক্রান্তকারীরা এটা খুব ভাল করেই জানত। তাই আমার ধারনা, নিজেদের রক্ষার জন্য বিচারের আগেই তারা পরিকল্পনা করে পুলিশের সহযোগিতায় হাসান সাঈদকে সরিয়ে দিয়েছে। (ছ) হাসান সাঈদের বাবা বলেন, রুমানা মনজুরের সব কিছু ঠিক আছে। এখনও সে সব দেখতে পায়। কিন্তু মিডিয়ার সামনে আসলে সে চোখে কালো চশমা দিয়ে আসে।

এই কথা কি ইঙ্গিত দেয়? রুমানা কি আসলে দেখতে পায় না? আমরা জানি, রুমানার চোখের ডাক্তার তার আত্নীয়। তাহলে কি তার আত্নীয়ের কারসাজিতে কোন False মেডিকেল রিপোর্ট দিয়ে সবাইকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে। (জ)রুমানা সাঈদের ঘটনাটা নিয়ে আড়াল থেকে কেউ যে গুটি নেড়েছে তা সহজেই বুঝা যায়। কারন মূল ঘটনা ঘটার এক সপ্তাহ পরে সেটা মিডিয়ার নজরে আসে। একবার ভাবুন, ঢাবির একজন শিক্ষিকা মারা গেল সেটা এক সপ্তাহ মিডিয়া বা ঢাবি কতৃপক্ষ কেউ কিভাবে জানল না? জানলে তারা চুপ করে ছিল কেন? আসলে সবাই সব কিছু জানত।

কিন্তু যখনি মূল ষড়যন্ত্রকারীরা এক্টিভ হল তখনি তারা চায়ের কাপে ঝড় তুলল সব কিছু বিচার করলে একটা বিষয় স্পষ্ট। এই ঘটনা নিছক হত্যাকান্ড নয়। হাসান সাঈদ চলে গেলেন। কিন্তু আমাদের জন্য রেখে গেলেন এক কঠিন ও ভয়াবহ ভবিষ্যতের আগাম সতর্ক বার্তা। এখনি পরকীয়ার বিরুদ্ধে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

তা না হলে, এই বিষ খুব দ্রুত সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ছড়িয়ে পড়বে। তাই চলুন, আমরা সবাই মিলে পরকীয়ার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলি। (collected) ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.