যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। আপনারা বাহিরে যত দেখছেন সাইক্লোন,টর্নেডু ঝড়।
তার চেয়ে দিগুন ঝড় এই বুকের ভিতর বয়ছে। আমি জানি না,এই ঝড় থেকে আমি কোনদিন মুক্তি পাব। এই ঝড় তখন আরো দিগুন হয়ে বহে আমার বুকের ভিতর। যখন পত্র-পত্রিকা পড়ে জানতে পারি যে,অপরাধীকে পুলিশ রিমান্ডে নিয়ে তার দেহের উপর আঘাত করছে। এবং র্যা ব অরাধীকে ধরার ছলে খুন করছে ।
এই যে প্রাণ কাঁপানু,প্রাণ নাশী ঝড়ে প্রায় প্রতিদিন প্রাণ কাড়ছে,প্রাণের জন্য নরক সৃষ্টি করছে। তার প্রতিবাদী ঝড় কি আপনাদের প্রাণে জেগে উঠবে না?। আর আপনারা যতই এই বিষয়ে ধর্য ধরবেন,ততই দেখবেন আইনের নামে জুলুম হচ্ছে। আর আইন তু আল্লাহ এসে তৈরী করে যায় নি। যে-তা মানুষের পক্ষে পরিবর্তণ করা সম্ভব নয়।
পৃথিবীর সব কিছুই তু মানুষই সৃষ্টি করেছেন। প্রতিদিনই বদলে যাচ্ছে প্রকৃতির নিয়ম। কাল যে দিক থেকে বাতাস বয়ে ছিল আজ তার উল্টো দিক থেকে বয়ছে। আর এটাই পৃথিবীর নিয়ম। তবে কেন আপনারা প্রাণের উপর জুলুমে নিরবতা পালন করছেন?এই নিরবতা কি আপনাদের দুর্বলতাকেই প্রকাশ করছে না?।
আপনাদের এই দুর্বলতা কি দেশের ক্ষতি বয়ে আনছে না?,দেশের প্রাণীর প্রাণ নাশ সহ প্রাণের জন্য দুঃখ বয়ে আনছে না?। অথচ,আপনারা মুখে বলেন,জীবের জন্য দুঃখ সৃষ্টি করা পাপ,আর জীবের জন্য কল্যাণ সৃষ্টি করাই মানুষের পূণ্য। হে আইনজ্ঞ ব্যাক্তি,আপনারা কি এমন আইন তৈরী করতে পারেন না,যে আইনে থাকবেনা মানুষের কোন অকল্যাণ বা দুঃখ,শূধু থাকবে মানুষের কল্যাণ বা শান্তি। আমি বিশ্বাস করি,যে আইনে মানুষের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয় তা কোন মানুষের তৈরী আইন নয়,তা হিংস্র প্রাণীরই সৃষ্টি আইন।
তাই জাতীর কাছে আমার বলার,দেশে হিংস্রের সৃষ্টি আইনকে বেহেস্তে নিক্ষেপ করে মানুষের কল্যাণের আইন সৃষ্টি করে তা চালু করুন।
জাতীকে কল্যাণের পথ দেখানো আপনাদের উচিত নয় কি?।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।