আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তুমি বীনা আমার অনন্তকালের নরক

যারা অন্যের সাথে প্রতারণা করে তারা প্রথমে নীজের সাথে প্রতারণা করে,কিন্তু নির্বোধ বলে তারা তা বুঝে না। আর প্রতরণার মধ্য দিয়ে প্রতারক মানুষরুপী শয়তান ও প্রেতে পরিনত হয়। কিন্তু অজ্ঞনতার ধরুন বিবেক তাদের ধ্বংশন করে না। ফলস্বরুপ,তারা পাপাচারে সুখ ভোগ করে। তুমি আসবে মোর জীবনে আমি কখনো কল্পণাও করিনি।

আর কি করে কল্পণা করি। তুমি হলে স্বর্গীয়হুর,ইরানী। আর আমি হলাম বিদেশী নিম্ন মানের কর্মচারী। তুমার পাশের ভিলায় আছি,বলে তুমাকে দেখার সৌভাগ্য হয়। প্রথম দেখায় ভাবি তুমি অতিত জন্মে আমার পত্নী ছিলে।

পরে তাই প্রমান করলে তুমি,ভালবাসলে আমাকে, খুব ভালবাসলে,মন,প্রাণ উজার করে ভালবাসলে,দেহ উজার করে ভালবাসলে, একমুহুর্ত না দেখলে ছুটে আসতে ভালবাসতে। লোকের আড়ালে এক পলক হলেও দেখতে আমাকে। এমন ভাবে দেখতে আমাকে,যেন হাজার বছর পর প্রথম দেখলে। যখন দুজনে নির্জনে সাক্ষাত করতাম,আমার মুখের পানে তুমি এক নিরিখে চেয়ে থাকতে। চেয়ে থাকতে-থাকতে ধীরে-ধীরে তুমার ঠুট দুটি আমার ঠুটের সাথে মিলাতে,আমার ঠুট দুটি তুমার মুখের ভিতর চুষে নিতে।

এত চুষতে,যে আমি ব্যাথ্যা অনুভব করি বল্লে, আরও তুমি চুষতে। জানি না কত সুখ তুমি অমন করে পেতে। তবে যখন আমি তুমার জবানটি আমার মুখের ভিতর তুলে নিতাম। তখন যেন আমি স্বর্গের ভিতর ঢুকে পড়তাম। আবার যখন তুমি আমার জবানটি তুমার মুখে তুলে নিতেই ,যেন আমি সুখে মরিমরি।

তখন তুমি বলতে আমাকে, সুখ দিতে দিতে তুমি নিঃস্ব হবে। তবে তুমি হলে না,হলাম আমি। আমি এখন নিঃস্ব। তুমার থেকে অনেক দুরে,বহুদুরে। বোঝি আর কভু তুমার দেখা পাব না।

তুমাকে ছাড়া খূব কষ্টে আছি,সে কষ্টের সৃ্ষ্টে ভস্মিত হচ্ছে মোর জীবন। দেখতে পাচ্ছি জীবন ভেসে চলছে ওপাড়ে,মৃত্যুর দিকে,নরকের দিকে। খুব দ্রত চলছে জীবন নরক পথে। এইতু নরকের গন্ধ আমার নাসিকাকে ছোঁয়ে যাচ্ছে, নাসিকার ছিঁদ্রদ্ধয় দিয়ে নরকের গন্ধ আমার হৃদপিন্ডকে পয়মাল করছে, মৃত্যুকে নিকটবর্তী করছে। খুব নিকটবর্তী মৃত্যু,আজ, এক্ষুনী হতে পারে আমার মৃত্যু।

হায়-রে কপাল আমার, আমার মৃত্যুর খবরও তুমি শুনবে না। আর কি করে শুনবে আমার মরণ হয়েছে। কতদিন হয় আমি কেমন আছি খবর নিলে না। অথচ,বলেছিলে আমিই তুমার সব, সেই আমাকে ছাড়া এখন তুমি কেমনে বেঁচে আছ,জানি, খুব সুখে বেঁচে আছ,মহাসুখে। অমন সুখে আমিও তুমার সাথে ছিলাম।

তুমি নাই তাই আমি দুঃখে,মহাদুঃখে,হাবিয়া দুযখে। এই হাবিয়া দুযখ পরকালের হাবিয়া দুযখ অপেক্ষা অধিক ভয়ংকর। এই দুযখের আগুনে গায়ের লোমও পুড়ে না, আবার,মন,প্রাণ নিঃশেষও হয় না। শুধু এই নরকে মন,প্রাণ ভস্মিত হতে থাকে, যার শুরু বিরহ দিয়ে অনন্তকালের লাগী। ওহঃ তুমি বীনা আমার অনন্তকালের নরক।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।