চাচা চৌধুরীর মগজ কম্পুটারের চেয়েও প্রখর
তিনি পেশায় একজন ভিক্ষুক। যোগ দিলেন ভিক্ষা ছেড়ে কিছু সময়ের জন্য। ভিক্ষুকের এই দেশপ্রেমে স্যালুট। আসুন তার মত দেশের জন্য সামান্য সময় সেক্রিফাইস করি।
ঠিক গত পরশু রাতের এই সময়ে মাথায় হটাত হুমায়ুন আহমেদ স্যারের গল্পের পোকা ডিস্টার্ব দেয়া শুরু করলো।
সে বারবার বলছে, এই ছেলে টিপাইমুখ নিয়ে রাস্তায় নামচিসনা কেন? ব্লগে আর ফেসবুকে আর কত লিখবিরে বোকা। তো আমিও ভাবলাম আসলেইতো। পারভেজ ভাই সবাক ভাই কোথায় উদাও। ভাবছিলাম উনারা ডাক দিলে উনাদের সাথে জড়িত হব। কারন একা একা আমি আর পারিনা।
যাহোক মাথায় ভুত আর পোকা যখন চেপেই বসলো, তখন ভাবলাম দেখি অনটেস্টে মেরে। বানানো হল একটা ইভেন্ট। পরিচিত কিছু বন্ধুকে জানালাম। সবাই তাদের বন্ধুকে জানালো ফেসবুকে। ভাবছিলাম খুব বেশী হলে ৫০-৬০ জন আসবে।
কিন্তু অবাক হলাম বিকালে কাজীর দেউড়ী গিয়ে। পাশে তখন স্টেডিয়ামে চলছিল ১৪ ব্যান্ডের ধামাকা কন্সার্ট। সেই ধামাকা উপেক্ষা করে দেখুন কি চমৎকার উপস্থিতি। তাও মাত্র একদিনের ফেসবুক প্রচারে। জয়তু তারুণ্য, জয়তু চট্টগ্রাম।
পড়ন্ত বিকাল, উদীপ্ত তারুণ্য।
রেডি সেট গো। এটা কিন্তু আমি
অনেক দূর থেকে তুলেও সবাইকে একসাথে আনা গেলোনা
এভাবে হাতে হাত রেখে সামনে এগিয়ে যাবো।
১৮ ফুট লম্বা ব্যানার
মানব্বন্ধন শেষে ফেরার সময় এগুলো দেখে আনলিমিটেড মেরে দিলাম গরম গরম
ওদিকে তখন পিছনের স্টেডিয়ামে চলছিল জেমসের পাগলা হাওয়া ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।