সত্য কথা বলতে চাই সম্প্রতি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয় বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি (ডিপিসি)-র সুপারিশে চিকিৎসক শিক্ষকদের পদোন্নতি ঘোষণা করা হয়েছে। কোন যোগ্যতার বিচারে সুপারিশ হয়েছে জানা যায় নাই, তবে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা বা অর্জিত ডিগ্রি যে খুব বেশি গুরুত্ব পায় নাই- তার প্রমাণ দেখা গেছে। যেমন- একটি বিষয়ের একজন চিকিৎসককে পাওয়া গেল, যিনি ১২ বছরের অধিককাল মেডিকেল কলেজে "সহকারী অধ্যাপক (চলতি দায়িত্ব)" পদে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে তার বিষয়ে এম,ফিল ও পি,এইচ,ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন, অথচ তিনি আলোচিত ডি,পি,সি-তে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পান নাই। চিকিৎসা শিক্ষায় একজন মেধাবী শিক্ষকের অবদানের কথা বলে বুঝানোর প্রয়োজন নাই। আমরা মনে করি, অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মেধাবী চিকিৎসক শিক্ষকদের নির্বাচনে/ পদোন্নতির ক্ষেত্রে কর্ত্তৃপক্ষ যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করবেন, যাতে চিকিৎসা বিজ্ঞান শিক্ষার ছাত্র-ছাত্রীগন মেধাবী চিকিৎসক হিসাবে তৈরী হোন এবং এ দেশের গরীব, অধিকার বঞ্চিত মানুষের সুচিকিৎসা নিশ্চিত করতে ইতিবাচক এবং ফলপ্রসু ভূমিকা রাখতে পারেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।