ঢাকা ডেন্টাল কলেজের সাবেক ছাত্রী বাঁধন গ্লিটজকে বলেন, “২০১১ সালে ডেন্টিস্ট্রির পড়াশোনা শেষ করেছি। এরপর বন্ধু সুরাইয়া ইকবালকে নিয়ে ভাবতে শুরু করি, নিজেরাই চেম্বার খুলব। অনেক ঝক্কি-ঝামেলায় তা হয়ে ওঠেনি। এবার সে ফুরসত মিলেছে। দুবন্ধুর এ স্বপ্ন এবার সত্যি হতে চলেছে।
”
বাঁধন জানালেন, ২০১৪ সালে জানুয়ারির শেষ দিকে গুলশান-২ এ নিজেদের চেম্বার খুলবেন তারা। কোরবানি ঈদের পর এ লক্ষে আঁটঘাট বেঁধে মাঠে নামবেন তারা।
তবে কি চিকিৎসক পরিচয়ের আড়ালে হারিয়ে যাবে অভিনেত্রী বাঁধন-- এ প্রশ্নের জবাবে বাঁধন বলেন, “দুটো পেশা একসঙ্গে চালিয়ে যাব। এর আগে ক্লাসের ফাঁকে দিব্যি অভিনয় করেছি। এখনও শুটিং আর রোগী দেখা দুটোর মধ্যে সমন্বয় করব।
”
এবার ঈদে ছয়টি নাটকে অভিনয় করছেন বাঁধন। দুটি নাটকের শুটিং প্রায় শেষ হয়েছে। নাটক দুটি হল নাহিদ বাবুর পরিচালনায় ‘অপৃষ্ঠের দেয়াল’ ও মিলন ভট্টাচার্যের ‘টেকনিক্যাল চোর’।
‘টেকনিক্যাল চোর’ নাটকে বাঁধন এক ধনী পরিবারের মেয়ে। তার ভালোবাসার মানুষ মিলন।
বাঁধন জানেন না, মিলন আসলে দুর্ধর্ষ চোর। এক রাতে মিলন সদলবলে বাঁধনদের গাড়ি চুরি করেন। এরপর বাঁধন জানতে পারেন মিলনের আসল পরিচয়।
শুটিংয়ের পর বাঁধন পুরো সময় মেয়ে মিশেলকে নিয়েই কাটান। মিশেল প্রসঙ্গে বাঁধন বলেন, “মিশেল ভীষণ দুষ্টু! মায়ের অনুপস্থিতিতে বাড়ি মাথায় তুলে রাখে।
ঘরদোর সব নিজের মনের মতো করে সাজাবে সে। কখনও ঘরে ফিরতে রাত হলে কেঁদে কেটে একেবারে অস্থির। মেয়ের কারণেই এবার বেশি নাটকে কাজ করা হয়নি। ”
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।