গতকাল শেয়ারবাজার নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কয়েকটি কর্তৃপক্ষের সাথে বৈঠক করেছেন। সেখানে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর বিষয়ে সবাই একমত হয়েছেন। বিনিয়োগ বাড়ানোর পূর্বশর্ত হিসেবে আবার ব্যাংকগুলোর সংগঠন এবিবি নগদ সংরক্ষণ হার ও বিধিবদ্ধ তারল্য হার কমানো, প্রভিশনিং শিথিলসহ বিভিন্ন ছাড় দেয়ার প্রস্তাব করেছে।
বর্তমান শেয়ার বাজারে অধিকাংশ শেয়ারের প্রাইস-আর্নিংস রেশিও তুলনামূলকভাবে কম। মােন, টাকা থাকলে এখন শেয়ারে বিনিয়োগ করা লাভজনক।
ব্যাংকগুলো এখন বাজারে ঢুকলে তারা যে শেয়ার কিনবে তা আসবে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের হিসাব থেকে এখনকার দামেই। ব্যাংকগুলো কেনা শুরু করলে বর্ধিত চাহিদার কারণে দাম বাড়ার খুবই সম্ভাবনা, ম্যানিপুলেশন নাহয় বাদই দিলাম। এরপর, ব্যাংকগুলো কিছুদিন শেয়ারগুলো ধরে রেখে আবার তা বর্ধিত দামে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের কাছেই বিক্রি করে লাভ নিয়ে বাজার থেকে বেরিয়ে যাবে।
তাহলে কথা কী দাড়ালো? ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের আরো একবার পথে বসানোর জন্য সদাশয় সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছেন। এবং, সরকারকে এই কাজটি করে দেয়ার জন্য ব্যাংকগুলো আবার বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাও চাইছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।