ja likar4 agei likesi ছোটবেলা আমরা বাসার রুম বা কোঠায় বসে খেলাধুলা করতাম, সেখানে সবকিছুই আমাদের মনের মত হত কারন খেলনাও আমার বাসাও আমার সেহেতু সেখানে ত আমার রাজত্ব চলবেই এটাই স্বাভাবিক। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস অই খেলা যে আমাদের সাথেও শুরু হবে এ আর কে জানত। যখন ভরতি পরীক্ষা দিতে গেলাম হোক সেতা মেডিকেল বা ভার্সিটি কোঠার জ্বালায় তখন থেকেই মাথায় হেং মারা অবস্তা। এমন কোন ভার্সিটি পাইলাম না যেখানে মেয়েদের কোঠা বা মুক্তিজুদ্ধা কোঠা বা উপজাতি কোঠা নাই। আর অলিখিত কোঠার কথা না হয় অলিখিতই থাক হুদাই ঐ পেচাল পাইড়া লাভ নাই কারণ ওদের চোখের সাথে সাথে কানটাও চলে গেছে।
এরা দেখেও না শুনেও না। কোঠার ঠেলাই আমরা যারা কোঠার মধ্যে পরি না তারা একেবারে পাহাড়ের কিনারায় আইসা দাড়াইছি । আর একটু বাকি আছে ওইটা হইলে আমরা একেবারে পাহড় থেকে পড়ে যাব। এখন কথা হল ওই একটু থেকে একেবারে না থাকাই ভাল। এখন আবার ভাসর্িটি থেকে বের হওয়ার আগে দেখি বিসিএস ও শুরু হয়ে গেছে।
তাইলে আর অনয কিছু বাদ রাখছে কেন স্কলারশিপের ওইটাতেও বাইরে আবেদন করে কোঠা নিয়ে আসেন। মেডিকেলে কোন রোগী আগে ঢুকতে পারবে সে জন্য কোঠা দিন ওইগোলান কি দোষ করছে ওদের ও কোঠার মধে্য নয়ে আসেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।