আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নাসিক নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হচ্ছে না: সিইসি (গাধার বাচ্চার দলের প্রধান হল এই সিইসি)

একটা সহজ কথা, এতদিন এই সিইসি গুলা বলে আসছে সেনা বাহিনী আসবে। আজ বলে আসবেনা। এতে বোঝা যায় এরদের কলকাঠি কোথা থেকে নড়ে। আবার কয়েকদিন আগে বলে এই গধার দলের এক সদস্য বলে ছিল "এ টা এই কমিশনের অধীনে শেষ নির্বাচন। এটাতে আমরা কোন প্রকার ছাড় দিবনা।

" এখন কি দিলা??? আন্ডা ??? এতে বুঝা যায় এই সরকারের অধীনে কোন কমিশন ই তাদের স্বাধীন কর্ম থাকবে না। এখন উচিত বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সকল সদস্যের পদত্যাগ করা। আমরা আহবান জানাই গধা হয়ে আন্ডা না পেড়ে, প্রতিবাদী মানুষ হয়ে পদত্যাগ করুন। সেনাবাহিনী না নামলে বুঝবো নির্বাচন কমিশন স্বাধীন নয়: নাগরিক পরিষদ আলী আসিফ শাওন ও হাসান মাহমুদ রিপন নারায়ণগঞ্জ, ২৮ অক্টোবর: নির্বাচন কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার সকাল থেকে সেনা মোতায়েনের কথা থাকলেও এখনো পর্যন্ত সেটা না হওয়াতে নির্বাচন কমিশনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সম্মিলিত নাগরিক পরিষদের নেতারা। তাদের দাবি, নির্বাচনের সময় সরকার নয় বরং নির্বাচন কমিশনই সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে।

কিন্তু নারায়ণগঞ্জ নির্বাচনে এখনো পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনের দেয়া প্রতিশ্রুতি রাখা হয়নি। আজকের মধ্যে যদি নির্বাচন কমিশন তাদের সেনা মোতায়েনের প্রতিশ্রুতি পূরণে ব্যর্থ হয় তাহলে বোঝা যাবে, নির্বাচন কমিশন মোটেই স্বাধীন নয়, সরকারের অধীনেই এটি কাজ করছে। শুক্রবার বিকেলে মেয়র প্রার্থী সেলিনা হায়াত আইভীর বাসভবনের এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেছেন। সম্মিলিত নাগরিক পরিষদের সদস্য সচিব রফিউর রাবিব বলেন, “প্রধান নির্বাচ কমিশনার, নির্বাচন কমিশন এর ওপর আমাদের এখনো আস্থা রয়েছে। আমরা আশা করছি নারায়ণগঞ্জবাসীর দাবি পূরণে তারা পদক্ষেপ নিবেন।

তবে যদি শেষ পর্যন্ত দেখি সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে আমাদের সেনা মোতায়েনের দাবি ভূলুণ্ঠিত হয়েছে তাহলে আমরা নির্বাচন কমিশনকে, প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে এবং এই কমিশনের অধীনে অনুষ্ঠিত সকল নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করবো। ” সংবাদ সম্মেলনে পরিষদের অন্যতম সদস্য শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, “নারায়ণগঞ্জবাসীর প্রণের দাবি পূরণ করার জন্য নির্বাচন কমিশন যে ওয়াদা করেছিল সেটা তাদের পূরণ করতে হবে। কালোটাকা, পেশিশক্তি আর সন্ত্রাসীদের ভয়-ভীতির বাইরে ভোটাররা যাতে নির্বাচন কেন্দ্রে যেয়ে তাদের রায় দিতে পারে সেজন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন প্রয়োজন। ” প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ টি এম শামসুল হুদার বরাত দিয়ে আনোয়ার বলেন, “২৮ অক্টোবর অর্থাৎ শুক্রবার সকাল ৬ টা থেকে ১ নভেম্বর পর্যন্ত পাঁচদিন সেনাবাহিনী নারায়ণগঞ্জ শহরে থাকবে। ” শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত শহরে সেনাবাহিনী না নামায় বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন।

অপরদিকে আইভী বলেছেন, লক্ষ্য জনতাই তার সেনাবাহিনী। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.