চারটি সিগারেট আর ছয়টি দেশালাইয়ের কাঠি, আর বুকে জোঁকের মতো বিঁধে থাকা সূর্য্য লুটের গান। বিকেলের আলো টুকু তখনো পুরোপুরি মরেনি নাগরিক পাখি গুলো ঘরে ফিরবে ফিরবে নগরে গ্রাস করছে বিষ্ণন্নতা, বরাবরের মতোই কারন জানা নেই। রাস্তার মোড়ের সাইবার ক্যাফে প্রতিদিনের মতোই ব্যস্ত। কেউ ঘরে ফেরে,কেউ দেরি করে আর কারোর কোনদিনই ফেরা হয় না! আসলে যে কথাটা বলতে চাচ্ছি- রাষ্ট্রীয় পোশাক, মদের গ্লাস দুই রাষ্ট্র রক্ষী,গণতন্ত্র বানায় ওরাই! সূরাপানরত, বড় বেমামানান। সাহসী যুবক, তন্ত্র গণ তারও বুকে অপকর্ম প্রকাশের আধিকার আর শাসকের লালাভ চোখ! দুটো কি কোনদিন একসাথে যায়? রক্ত চক্ষু, নির্মম, নিস্তার পাবে কি করে যুবক। 'মৃত্যু'!!... ভুল বললাম। হত্যা, খুন, নৃসংশতা...নাহ্ কোন কিছুই যুতসই মনে হচ্ছে না! তবে, রাষ্ট্রীয় নিবন্ধিত সন্ত্রাসীদের পাশবিক আগ্রাসনে ছিটকে পড়া রক্তের সাথে সাথে,ছিটকে পড়ে রোষের দামানল,আন্দোলিত বিদ্রোহী চিৎকার যে আগুন তিরিশ বছর আগেও জ্বলেনি! আর বাতাসে ডুকড়ে ওঠে হাহাকার, চে'র মৃত্যুর মত অপরাধী সবাই। যে রক্ত মাথার খুলি ভেদ করে রাস্তায় ছিটকে পড়েছিলো ওটা আসলে রক্ত ছিলো না! তিরিশ বছরের শাসনের নিরেট দেয়ালে ফাটলের চিহ্ন! যে মৃত্যু অথবা যে যুবকের কথা বলতে চাই নিমগ্ন ছিলো সাইবার ক্যাফের কোন একটা চেয়ারে বরং তার কথা বলি- যুবকের নাম, খালিদ সায়ীদ। একজন মিশরের চে গুয়েভারা! ১০/০৫/১
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।