হরবোলা আজ খুব ভোরে ঘুম ভেঙ্গে গেল। সাকুরাইর কোয়ান্টাম মেকানিক্সের এর বইটা বিছানায় ছিলো। হাতে নিলাম। খুললাম। আমার চেনা ফিজিক্সের সূত্র গুলো আচেনা লাগছে।
বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ। যাওয়ার তাড়া নেই। সহজ কিছু ভাবছি। মুজিব পারদেশীর গা্ন শুনলে কেমন হয়। কিছুটা আনমনা।
ল্যাপটপটা অন করলাম। হঠাৎ একটা গল্পো মনে পড়লো। পুরানো গল্পো। আগেও অনেক বলেছি। গল্পোটি আমার খুব প্রিয়।
সবাই জানে। তবুও বলি-
গ্রামের এক চোরের চুরির দায়ে শাস্থি হলো। হয় তাকে ১০০ টা জুতার ভাড়ি অথবা ১০০ টা পিঁয়াজ খেতে হবে। চো্র হলেও আত্নস্মমানের কমতি নাই। ১০০ টা জুতার ভাড়ি? ছি! ছি! ছি! ১০০ টা পিঁয়াজ খেতে রাজি হলো।
পিঁয়াজের ঝাঁছ ভক্ষণকারী মাত্রই জানেন। কয়েকটা পিঁয়াজ খেয়ে সে বুঝতে পারলো ১০০ টা পিঁয়াজ খাওয়া যাবেনা। অতঃপর জুতার ভাড়ি খেতে রাজি হলো। কয়েকটা জুতার ভাড়ি খেয়ে আবার পিঁয়াজ খেতে চাইলো। এইভাবে সে ১০০ টা জুতার ভাড়ি ও ১০০ টা পিঁয়াজ অর্থাৎ সে দুটোই খেল।
গল্পোটা এখানে শেষ। শেষ হয়ে হলো্না শেষ।
গল্পোটি বাংলাদেশের জন্য প্রযোজ্য। সত্যিই বিচিত্র্য আমাদের গর্বের বাংলাদেশ। আমি অধম বলতে চাইনা।
বাকিটুকু নিজ গুণে বুঝে নিন।
কেউ কোন দিন ভোরবেলাতে কারবালাতে যেওনা।
যদিবা যাও ভুলেও যেন খেয়াল, খুমরী গেওনা।
কারবালাতে হরবো্লা এক বহুরুপী থাকে।
খেয়াল শুনে দেয়াল ভেঙ্গে শেঁয়াল হয়ে ডাকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।