চৌধুরী হাফিজ আহমদ
আসলে শরীর খারাপ হলে কম বেশি জীবন চলার পথে সামগ্রিক সব কিছুতে ই ব্যঘাত ঘটে। এবং বিশেষ করে বয়সের সংখ্যা যখন বাড়তে থাকে টিক এরি সাথে পাল্লা দিয়ে সাহস ও কমতে থাকে । অল্প-বিস্তর লেখতে যেয়ে আমার বেলায় সেই সব কিছু সমস্যা সামনে চলে আসে । যার দরুন বিলম্ব তাই আশা করব সবাই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টি তে দেখবেন । মজার মজার কিছু ব্যাপার ঘটছে আমার জিবনে-একে বারে কাকতালীয় ভাবে , যা ঘটবার নয় মোটেও –আবার যা ঘটাবার জন্ন্য প্রানান্থ চেষ্টা ঐ সেই কিশোর কাল থেকে – আশ্চ্রজ্য জনক ভাবে সেই সব এখন ঘটছে ই না শূধু হয়ে ও যাচ্ছে ।
বিশ্ময়ে আমি অবাক ই ,না -শুধু –কিছুটা বাক রুদ্ধ । সারাটী জীবন যদি কেহ পরিশ্রম করে মিঠা পানি পাবার জন্য পাতাল খুড়তে । খাটুনিতে তার শরীর পর্যন্ত একদম নড়বরে হয়ে কব্জায় কব্জায় বেথ্যা। তাহার পাতাল খুঁড়ে পৌছার পূর্বে হটাত করে যদি কেউ এসে বলে বোকা এত খাটুনি এবং হার ভাঙ্গা পরিশ্রমের কি দরকার ? তোর আঙ্গিনায় ই তো আছে ত্রিশ হাত উপরে-তাকিয়ে দেখ ঐ নারিকেল গাছের মাথায় আলাদা আলাদা করে গুচ্ছ করে মিঠা পানি ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে এবং সাথে আছে স্নাক্সস হালুয়া ও নারিকেল – তখন বলুন তো ব্যপার টি কি হবে , এবং কোথায় দাড়াবে ? মানুষ লৌকিকতায় লজ্জা ও ভয় পায় – কিন্তু অপরাধ করতে মোটেও আহত বা বিব্রত হয়না । আবার ঐ একই মানুশ – আলউকিকতায় অবিশ্বাস করে এবং তাহা উদ্ভট ও অবিশ্বাস্য বলে উড়িয়ে দেয় ।
গোটা পৃথিবীর মহা শক্তি ধর বিজ্ঞানীরা হতাশ এবং এখন হাল চারা কোন কোন ব্যাপারে । সেখানে সামান্য এক চটি কাঁদা র ঢেলা মানুষ কিছু একটি বানিয়ে চে চিয়ে বলে তা আমার কর্ম, আমার সৃষ্টি , আমার শিল্প ,কিন্তু তারে যে বানাইল তার তরেই অবজ্ঞা । তখন বলেন তো ব্যাপারটি কি সহ্য সীমায় থাকবে,বা,থাক তে পারে ?? বন্য জন্তু নিয়ে যেখানে গবেষণা করে বিজ্ঞানীরা কুল কিনারা পাচ্ছেন না সেখানে কয়েক সেন্টিমিটার মাথার ভিতরে মাত্র ৫০০ গ্রাম মগজ দিয়ে মানুষ ব্যাপারে গবেষণা করা বোকামি ,বৈ , কিছু ই নয় । বুদ্ধিমানদের জন্য ব্যপার টি হাস্য কর ও বটে । কাদা মাটি কায়দা করে পুড়িয়ে ইট বানান হয় – আবার ঐ একই কাদা মাটি মায়ের পেটে ওমে রেখে (পুরিয়ে)মানুশ ও বানানো হয় – একই কিন্তু একটি বস্তু এবং একটি প্রান – যাই হোক আমি অল্পতেই বুঝি বিস্তর আমার থেকে বহু দূর – কৌশলী ও চালাক দের দৌড় কত টুকন আমাদের দেখা আছে ইতিহাসের মাধ্যমে ।
অতি প্রাচীন চাল নতুন করে দিয়ে কাউকে বোকা বানানোর প্রয়াশ খুবই সেকেলে , বলার অপেক্ষা রাখেনা মানুষের হাতেই দুনিয়ার – গোরা পত্ত্বন হয়েছে । সপ্তাহ খানেক থেকেই ব্যপারটী বিলেতের পত্র পত্রিকায় আলোচিত হচ্ছে – যে এম আই সিকছ প্রধান এর তেল আবিব সফর কে ঘিরে । গোয়েন্দা প্রধান দের এই রকম সফর বহু ধরনের তাৎপর্যয় বহন করে । তাহার এই সফর যে নিছক সৌজন্য সফর নয় তাও সহজে অনুমেয় । তেল আবিব সরকার নিশ্চয় এমন কিছু ফন্দি আঁটছে যার ফলে রাঘব বোয়াল হোমরা চুমরা ইদুর কানা মাছি দের দৌড়াতে হচ্ছে তাদের খাস দরবারে ।
বুদ্ধি জীবীদের বুদ্ধি দ্ধারা যা বলছেন তা যদি সত্য হয় তা হলে ভয়াবহতার সীমাহীন তামাশা খেলায় ইসরায়েল পা দিতে জাচ্ছে –আর এতে রসদ যোগান দিতে যত্ত্বসব । যাদের বিরুধেধ এই গ্রিন্নতম খেলার পায়তারা তাদের ব্যাপারে ইতিহাস যে সাক্ষ্য দেয় তা থেকে কি শিক্ষা নেয়া উচিৎ নয় ! একের পর এক খাম খেয়ালী ও মন মানির পরিনামে কোথাও কোন কল্যাণ বয়ে এনেছে বলে এ পর্যন্ত –জানা নেই । তবে সীমা লঙ্গন কারীদের পরিনতির ব্যাপারে ভাল করেই অবগত । জোর করে গলা বাজী করা যায় / নিজ ঘৃণিত চরিত্র ফুটিয়ে তোলা যায় , সম্যক খাহেশ চরিতার্থ করা যায় –মহামারির মত নিজ ইচ্ছা প্রকাশ বা ব্যক্ত করা যায় কিন্তু অবিশ্বাস্য হলে ও সত্য হাজারো প্রচেষ্টায় অস্তিত্ব টিকানো সম্ভব পর হয় না । ইসরায়েল নামক জারজ রাষ্ট্রের পৃষ্ট পোষক দের মধ্যে অন্যতম এই গ্রেত- ব্রিটেন ।
অন্যের মরন বোজা বইতে বইতে প্রায় ধরাশায়ী । অর্থ নৈতিক ধ্বস এর কারনে হাসপাতালে চিকিৎসা রত । এমতাবস্তায় হঠকারিতা মূলক কোণ সিধধান্তে সায় দেয়া মানেই আত্মহত্যা করা –গোটা বিশ্বে অব্যাহত ভাবে মার খেয়ে এসে নিশ্চয় চাইবেন না জাতী আবারো মার খাক নিজ ঘরে -!! ইসরায়েল এর মত জারজ পাগলা কুকুর দের পৃষ্ট পোষকতা না করে বরং তাদের নিবৃত্ত করুন –বলুন সভ্য হয়ে চলতে । ভাল হয়ে যদি অনুশচনা করে তা হলে জারজদের ও সমাজে স্থান আছে । মুসলিম সভ্যতায় কুকুর ও জান্নাতে প্রবেশ করবে – তা সম্ভব ব্যবহার সম্প্রীতি ও মাধুর্য তায় ।
মধ্য প্রাচ্যের আকাশে শকুনের অব্যাহত চক্করে কেন যেন বলতে ইচ্ছে করছে এখনো সময় আছে- ভাল হয়ে যান , ভাল হতে টাকা লাগেনা । যেনে রাখুন সততার সামনে মিথ্যা বোবা । এবং আবারো অল্পেই বলব একটু থামুন প্লিজ
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।