আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিনামূল্যে অ্যান্টিভাইরাস

ব্যক্তিগত কম্পিউটারের নিরাপত্তার জন্য জরুরি একটি বিষয় হচ্ছে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার। সারা বিশ্বেই কম্পিউটারে ভাইরাস মোকাবিলার জন্য রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টিভাইরাস। মুক্ত সফটওয়্যার ছাড়া অন্য অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহার করলে অ্যান্টিভাইরাস লাগেই। এসব অ্যান্টিভাইরাস বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কিনে ব্যবহার করতে হয়। কেনা বা লাইসেন্স করা অ্যান্টিভাইরাস নিয়মিত হালনাগাদ হয়, এগুলো ব্যবহার করে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ থাকা যায়।

তবে অনেক প্রতিষ্ঠান বিনা মূল্যে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের সুযোগ দেয়। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরেও রয়েছে সব সময় ব্যবহারের সুযোগ। একেবারেই বিনা মূল্যে অ্যাভাস্ট বিনা মূল্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা যায়। তবে এসব ক্ষেত্রে রয়েছে বেশ কিছু ভিন্নতা। সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ঘরোয়া ব্যবহারকারীদের অ্যান্টিভাইরাস অ্যাভাস্টের রয়েছে বিশেষ সুবিধা।

এই অ্যান্টিভাইরাস নামিয়ে নিয়ে (ডাউনলোড) এটি ব্যবহারের জন্য এক বছরের লাইসেন্স নম্বর পাওয়া যায় বিনা মূল্যে। এ লাইসেন্স নম্বরের জন্য নাম, ই-মেইল ঠিকানা ইত্যাদি দিয়ে নিবন্ধন করলেই চলে। অ্যাভাস্টের মাধ্যমে হার্ডডিস্কে থাকা ফাইল থেকে শুরু করে ইন্টারনেট, ই-মেইল ও ইনস্ট্যান্ট মেসেজ থেকে আসা বিভিন্ন ক্ষতিকর ফাইল ও লিংক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ‘রিয়েল টাইম অ্যান্টিরুটকিট প্রটেকশন’ এবং উন্নত অ্যান্টিস্পাইওয়্যার ইঞ্জিন। অ্যাভাস্টে যুক্ত নতুন একটি সুবিধা হচ্ছে হিউরিস্টিক ইঞ্জিন।

এটি পরিচিত ভাইরাসগুলোর পাশাপাশি যেসব ভাইরাস এখনো শনাক্ত হয়নি, সেগুলোকেও আটকে দিতে (ব্লক) পারে। অ্যাভাস্ট নামানো যাবে http://avast.en.softonic.com ঠিকানা থেকে। প্যান্ডা ক্লাউড বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় প্যান্ডা ক্লাউড। ক্লাউডভিত্তিক হওয়ায় এ অ্যান্টিভাইরাস কম্পিউটারের প্রসেসরের শক্তি খরচ করে না। ভাইরাস, ট্রোজান, স্পাইওয়্যার রোধে প্যান্ডা বেশ কার্যকর।

এর বিনা মূল্যের সংস্করণ অলাভজনক সংস্থা, বেসরকারি সংস্থা, ব্যক্তিগত এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করতে পারবেন। বিনা মূল্যের সংস্করণটি নামানো যাবে http://www.cloudantivirus.com/en/forHome ঠিকানা থেকে। এভিজি একইভাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে এভিজি অ্যান্টিভাইরাস। ভাইরাস শনাক্তকরণে এভিজি অ্যান্টিভাইরাস বেশ কিছু ল্যাবের প্রতিবেদনে ভালো ফল করেছে। ম্যালওয়্যার দূর করতেও এভিজি বেশ কার্যকর।

এতে রয়েছে অন-অ্যাকসেস ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পিসির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। বিনা মূল্যের অ্যান্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে এভিজি পেয়েছে ম্যালওয়্যার শনাক্তকরণে প্লাটিনাম অ্যান্টিম্যালওয়্যার সনদ। এটি নামানে যাবে http://free.avg.com/gb-en/download ঠিকানা থেকে। কমোডো কমোডো অ্যান্টিভাইরাস সাধারণ কম্পিউটারে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এতেও রয়েছে দারুণ কিছু বৈশিষ্ট্য, যার মাধ্যমে নিরাপদ থাকবে কম্পিউটার। এটি পাওয়া যাবে http://antivirus.comodo.com ঠিকানায়।

অ্যাভিরা প্রচলিত ভাইরাসগুলো থেকে কম্পিউটারকে মুক্ত রাখতে অ্যাভিরা বেশ কার্যকর। এতে বুট-আপ স্ক্যান ছাড়াও রয়েছে ইচ্ছেমতো স্ক্যান করার সুবিধা। রয়েছে ওয়ান-ক্লিক রিমুভাল পদ্ধতি। অন্যান্য অ্যান্টিভাইরাসের ইনস্টলের পর পিসি পুনরায় চালু করার প্রয়োজন হলেও এতে তার দরকার হয় না। এর মাধ্যমে ভাইরাস, ট্রোজান, ওয়ার্ম, ম্যালওয়্যার, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি শনাক্ত করা যায়।

অ্যাভিরা নামানো যাবে http://free.avg.com/gb-en/download ঠিকানা থেকে। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জনপ্রিয় অনেক প্রতিষ্ঠানই বিনা মূল্যে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের সুযোগ দেয়। প্রতিষ্ঠানভেদে বিনা মূল্যে ব্যবহারের সময়ও পরিবর্তিত হয়। এর মধ্যে বিট ডিফেন্ডার ও বুলগার্ড ইন্টারনেট সিকিউরিটি ৯০ দিন বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ ছাড়া নরটন, ক্যাসপারস্কি, ম্যাকআফি ও প্যান্ডা অ্যান্টিভাইরাস বিনা মূল্যে তিন মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়।

এর মধ্যে কয়েকটি আবার প্রকারভেদ অনুযায়ী (হোম ইউজার, ইন্টারনেট ইউজার) সময় দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে এর সময় ছয় মাস পর্যন্তও হয়ে থাকে। অনেক অ্যান্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে এক বছর পর্যন্ত বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায়। এমন সুবিধা দেওয়া অ্যান্টিভাইরাসের মধ্যে রয়েছে এফসিকিউর ইন্টারনেট সিকিউরিটি, টাইটানিয়াম ইত্যাদি। সুবিধা ও অসুবিধা বিনা মূল্যে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করার সুবিধা থাকলেও রয়েছে বেশ কিছু অসুবিধা।

বড় সুবিধা হচ্ছে বিনা মূল্যে পাওয়া যায়। বিনা মূল্যে হওয়ায় যে এর নিরাপত্তাব্যবস্থা শক্ত নয়, বিষয়টি এমন নয়। ইন্টারনেট সংযোগযুক্ত কম্পিউটার থাকলেই বিনা মূল্যের এসব অ্যান্টিভাইরাস থেকে সম্পূর্ণ সুবিধা পাওয়া সম্ভব। যাঁরা একেবারে ব্যক্তিগতভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করেন, তাঁদের জন্য এসব অ্যান্টিভাইরাস বেশ নিরাপদ। তবে রয়েছে নানা ধরনের অসুবিধাও।

লাইসেন্সযুক্ত যেসব অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে, সেগুলোর হালনাগাদের জন্য সরাসরি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে হালনাগাদ নামানোর সুযোগ দেয়, যা অনেক নিরাপদ এবং সেসব হালনাগাদ কম্পিউটারে শক্তিশালী নিরাপত্তা দিতে সক্ষম। এ ছাড়া এসব অ্যান্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে গ্রাহকসেবাও পাওয়া যায় ভালোভাবে। হালনাগাদ কিংবা এ ধরনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিনা মূল্যের অ্যান্টিভাইরাসগুলোর রয়েছে সীমাবদ্ধতা। ব্যক্তিগত কম্পিউটারের নিরাপত্তার জন্য জরুরি একটি বিষয় হচ্ছে অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার। সারা বিশ্বেই কম্পিউটারে ভাইরাস মোকাবিলার জন্য রয়েছে নানা ধরনের অ্যান্টিভাইরাস।

মুক্ত সফটওয়্যার ছাড়া অন্য অপারেটিং সিস্টেমের মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহার করলে অ্যান্টিভাইরাস লাগেই। এসব অ্যান্টিভাইরাস বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কিনে ব্যবহার করতে হয়। কেনা বা লাইসেন্স করা অ্যান্টিভাইরাস নিয়মিত হালনাগাদ হয়, এগুলো ব্যবহার করে সবচেয়ে বেশি নিরাপদ থাকা যায়। তবে অনেক প্রতিষ্ঠান বিনা মূল্যে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের সুযোগ দেয়। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরেও রয়েছে সব সময় ব্যবহারের সুযোগ।

একেবারেই বিনা মূল্যে অ্যাভাস্ট বিনা মূল্যে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা যায়। তবে এসব ক্ষেত্রে রয়েছে বেশ কিছু ভিন্নতা। সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ঘরোয়া ব্যবহারকারীদের অ্যান্টিভাইরাস অ্যাভাস্টের রয়েছে বিশেষ সুবিধা। এই অ্যান্টিভাইরাস নামিয়ে নিয়ে (ডাউনলোড) এটি ব্যবহারের জন্য এক বছরের লাইসেন্স নম্বর পাওয়া যায় বিনা মূল্যে। এ লাইসেন্স নম্বরের জন্য নাম, ই-মেইল ঠিকানা ইত্যাদি দিয়ে নিবন্ধন করলেই চলে।

অ্যাভাস্টের মাধ্যমে হার্ডডিস্কে থাকা ফাইল থেকে শুরু করে ইন্টারনেট, ই-মেইল ও ইনস্ট্যান্ট মেসেজ থেকে আসা বিভিন্ন ক্ষতিকর ফাইল ও লিংক থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এতে রয়েছে ‘রিয়েল টাইম অ্যান্টিরুটকিট প্রটেকশন’ এবং উন্নত অ্যান্টিস্পাইওয়্যার ইঞ্জিন। অ্যাভাস্টে যুক্ত নতুন একটি সুবিধা হচ্ছে হিউরিস্টিক ইঞ্জিন। এটি পরিচিত ভাইরাসগুলোর পাশাপাশি যেসব ভাইরাস এখনো শনাক্ত হয়নি, সেগুলোকেও আটকে দিতে (ব্লক) পারে। অ্যাভাস্ট নামানো যাবে http://avast.en.softonic.com ঠিকানা থেকে।

প্যান্ডা ক্লাউড বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় প্যান্ডা ক্লাউড। ক্লাউডভিত্তিক হওয়ায় এ অ্যান্টিভাইরাস কম্পিউটারের প্রসেসরের শক্তি খরচ করে না। ভাইরাস, ট্রোজান, স্পাইওয়্যার রোধে প্যান্ডা বেশ কার্যকর। এর বিনা মূল্যের সংস্করণ অলাভজনক সংস্থা, বেসরকারি সংস্থা, ব্যক্তিগত এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ব্যবহার করতে পারবেন। বিনা মূল্যের সংস্করণটি নামানো যাবে http://www.cloudantivirus.com/en/forHome ঠিকানা থেকে।

এভিজি একইভাবে সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে এভিজি অ্যান্টিভাইরাস। ভাইরাস শনাক্তকরণে এভিজি অ্যান্টিভাইরাস বেশ কিছু ল্যাবের প্রতিবেদনে ভালো ফল করেছে। ম্যালওয়্যার দূর করতেও এভিজি বেশ কার্যকর। এতে রয়েছে অন-অ্যাকসেস ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পিসির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়। বিনা মূল্যের অ্যান্টিভাইরাসগুলোর মধ্যে এভিজি পেয়েছে ম্যালওয়্যার শনাক্তকরণে প্লাটিনাম অ্যান্টিম্যালওয়্যার সনদ।

এটি নামানে যাবে http://free.avg.com/gb-en/download ঠিকানা থেকে। কমোডো কমোডো অ্যান্টিভাইরাস সাধারণ কম্পিউটারে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এতেও রয়েছে দারুণ কিছু বৈশিষ্ট্য, যার মাধ্যমে নিরাপদ থাকবে কম্পিউটার। এটি পাওয়া যাবে http://antivirus.comodo.com ঠিকানায়। অ্যাভিরা প্রচলিত ভাইরাসগুলো থেকে কম্পিউটারকে মুক্ত রাখতে অ্যাভিরা বেশ কার্যকর। এতে বুট-আপ স্ক্যান ছাড়াও রয়েছে ইচ্ছেমতো স্ক্যান করার সুবিধা।

রয়েছে ওয়ান-ক্লিক রিমুভাল পদ্ধতি। অন্যান্য অ্যান্টিভাইরাসের ইনস্টলের পর পিসি পুনরায় চালু করার প্রয়োজন হলেও এতে তার দরকার হয় না। এর মাধ্যমে ভাইরাস, ট্রোজান, ওয়ার্ম, ম্যালওয়্যার, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি শনাক্ত করা যায়। অ্যাভিরা নামানো যাবে http://free.avg.com/gb-en/download ঠিকানা থেকে। নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জনপ্রিয় অনেক প্রতিষ্ঠানই বিনা মূল্যে একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহারের সুযোগ দেয়।

প্রতিষ্ঠানভেদে বিনা মূল্যে ব্যবহারের সময়ও পরিবর্তিত হয়। এর মধ্যে বিট ডিফেন্ডার ও বুলগার্ড ইন্টারনেট সিকিউরিটি ৯০ দিন বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এ ছাড়া নরটন, ক্যাসপারস্কি, ম্যাকআফি ও প্যান্ডা অ্যান্টিভাইরাস বিনা মূল্যে তিন মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি আবার প্রকারভেদ অনুযায়ী (হোম ইউজার, ইন্টারনেট ইউজার) সময় দিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে এর সময় ছয় মাস পর্যন্তও হয়ে থাকে।

অনেক অ্যান্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে এক বছর পর্যন্ত বিনা মূল্যে ব্যবহারের সুযোগ পাওয়া যায়। এমন সুবিধা দেওয়া অ্যান্টিভাইরাসের মধ্যে রয়েছে এফসিকিউর ইন্টারনেট সিকিউরিটি, টাইটানিয়াম ইত্যাদি। সুবিধা ও অসুবিধা বিনা মূল্যে অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করার সুবিধা থাকলেও রয়েছে বেশ কিছু অসুবিধা। বড় সুবিধা হচ্ছে বিনা মূল্যে পাওয়া যায়। বিনা মূল্যে হওয়ায় যে এর নিরাপত্তাব্যবস্থা শক্ত নয়, বিষয়টি এমন নয়।

ইন্টারনেট সংযোগযুক্ত কম্পিউটার থাকলেই বিনা মূল্যের এসব অ্যান্টিভাইরাস থেকে সম্পূর্ণ সুবিধা পাওয়া সম্ভব। যাঁরা একেবারে ব্যক্তিগতভাবে কম্পিউটার ব্যবহার করেন, তাঁদের জন্য এসব অ্যান্টিভাইরাস বেশ নিরাপদ। তবে রয়েছে নানা ধরনের অসুবিধাও। লাইসেন্সযুক্ত যেসব অ্যান্টিভাইরাস রয়েছে, সেগুলোর হালনাগাদের জন্য সরাসরি নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে হালনাগাদ নামানোর সুযোগ দেয়, যা অনেক নিরাপদ এবং সেসব হালনাগাদ কম্পিউটারে শক্তিশালী নিরাপত্তা দিতে সক্ষম। এ ছাড়া এসব অ্যান্টিভাইরাসের ক্ষেত্রে গ্রাহকসেবাও পাওয়া যায় ভালোভাবে।

হালনাগাদ কিংবা এ ধরনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বিনা মূল্যের অ্যান্টিভাইরাসগুলোর রয়েছে সীমাবদ্ধতা তথ্যসূত্র ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১৭ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।