বাংলাদেশে যে কোন মুহুর্তে পরিবর্তন আসতে পারে বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় যদুবংশের ক্ষত্রিয় দ্বারোকাধীপতি শ্রী মোনমোহন সিং। তিনি বলতে চেয়েছিলেন, যে কোনো সময় বাংলাদেশে রাজনৈতিক পট-পরিবর্তন ঘটতে পারে। অথচ সাম্প্রদায়ীক ও বর্ণবাদী রাজনীতিতে গা-ভাসানো উপ-মহাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হলো ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস । যদিও পাশ্চাত্যের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বিজ্ঞাপনের পোষাক ধর্ম-নিরপেক্ষতার আলোয় আলোকিত আজকের মহা-ভারতীয় ইউনিয়ন বা কলির হাটের নব-দ্বারোকা সাম্রাজ্য। নেটিভ দ্বারোকাধীপতীর এমনতরো ‘সংশয় না কি উৎসাহ’ উভয় বিষয়কেই সন্দেহের তালিকা ভুক্ত করা যায়।
ওনার বিলাপের বিষয় ছিল, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে ‘আমাদের’ সম্পর্ক খুবই ভালো। তবে ‘আমাদের’ মনে রাখতে হবে যে, অন্তত ২৫% বাংলাদেশি জামায়াতে-ইসলামির সমর্থক এবং তারা তীব্র ভারত বিরোধী । অনেক সময় তারা আইএসআই’র পরামর্শে কাজ করে। আরো সংশয় প্রকাশ করেছিলেন, ‘‘তাই যে কোনো সময় বাংলাদেশে একটি রাজনৈতিক পরিবর্তন হতে পারে । এসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো কী তা আমাদের জানা নেই।
তাদের ওপর কাদের নিয়ন্ত্রণ আছে তাও আমাদের জানা নেই। ’’ ভয় নাই হে দ্বারোকাধীপতি আপনাদের মতো ধৃতরাষ্ট্রের দুঃশাসন (বিজেপি) অধ্যায় বাংলাদেশে রচিত হবে না। এদেশের মানুষ আর যাই হোক কলির দ্বারোকা রাজ্যের মতো মানসিক ভীমরতিতে এখনো পৌছেনি।
শোনা যাচ্ছে, যদু-বংশের পাবলিক লিমিটেড ‘ভারত’ কোম্পানীর মালেকান গোস্সা করেছেন আপনার ওপর। ওনার সংশয় জেগেছে, ‘বাঁশের চেয়ে কঞ্চির চাহিদা বেশী’ হয়ে যাচ্ছে গণ-সমাজে।
আরও বাজারী গুজব, ভারত ধৃতরাষ্ট্রের সিইও-র পদে মালেকানের একমাত্র পুত্র ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের মহাসচিবকে দায়িত্ব দিতে চাচ্ছেন। বেচারা ক্ষত্রিয় বেগের ভারত কোম্পানীর সিইও পদ হারাবার সম্ভবনা দেখা দিয়েছে বলেই কি ঝি মেরে বউকে শিক্ষা দিতে চাচ্ছেন। হতাশ ক্ষত্রিয় রাজপুত, দ্বারোকার শান্তির জন্য স্থানীয় মানুষ হত্যাকান্ডে উদার হস্তে বিভিন্ন বাহিনী পালতে যে টাকা খরচ করা হচ্ছে ঐ অর্থ দিয়ে উক্ত এলাকার নিরাপত্তা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, পানি ও যোগাযোগ ইত্যাদির জন্য উন্নয়নে ব্যয় করলে সাধারণ মানুষের অভিযোগ মিলিয়ে যেতো। এমনই বলগাহীন অপব্যবস্থা এখনও নেটিভ আর্য্য-বর্ত্যে ঘটে চলেছে গত ১৯৪৭ সাল থেকে ২০১১ পর্যন্তও। বিষয়টা, বার হাত কাকুড়ের তের হাত বিচির সমাজের প্রতিচ্ছবি উদিত হয়েছে।
অন্যদিকে কথা দিয়ে, কথা না রাখায় প্রসিদ্ধ উপমহাদেশে অত্যন্ত কুলিন বংশীয়জাত বিলক্ষণ শ্রেষ্ঠ অগ্রজ ভারত বা বর্তমান ধৃতরাষ্ট্র। দীর্ঘদিন নৌপথে পণ্যের ফকু গমনাগমন বাদ দিলাম। তারপরেও ভোগলামি করে তো ত্রিপুরার বিদ্যুতের মালামাল বিনাশুল্কে পার করে নিলেন। আমাদের মোসাহেবরা বাক বাকুম করে বললো, আমরা শুল্ক নেবো না, বেচারা কলির সেবাদাসী। বাংলাদেশের পণ্য অবাধ চলাচলের কোনো খবর বাক্য ও ঘোষণায় ছাড়া নাই, কিন্তু দ্বারোকার সুযোগ ঠিকই বাগানো হচ্ছে।
সকল মুফতে অধ্যায় শুরু হয়েছে সেই ১৯৭২ সাল থেকে, বর্তমানেও চলছে। গদনারায়নে অভ্যস্ত হুজুগে বাঙ্গালী বা বাংলাদেশীদের কাছ থেকে সব আমলেই তো তেলেঝোলে সুযোগ ভোগ করছেন ব্রাহ্মণ প্রণামীর হিস্সা হিসেবে। সীমান্তে যদি মানুষ হত্যা বন্ধ করা না হয় তবে এই দেশের জনগণ নৌ যোগাযোগ বন্ধ করে দেবে হয়তো কোনো এক প্রত্যূষে।
আপনাদের ২০১১ সালের জুন মাসে দুর্যোগে ভাসা ভারতীয় জেলেদের বাংলাদেশ বন্দী না রেখে দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। অথচ বাংলাদেশের সিডরে আক্রান্ত জেলেরা এখনো আপনাদের উড়িষ্যার জেলে বন্দী আছে।
এমনই আপনাদের মানবিক বান্ধব প্রীতির শ্রীদর্শণ। দেশের নেটিভ পররাষ্ট্র দপ্তরেরও বা এতো সময় কোথায় যে বন্দী জেলেদের মুক্ত করবে ? ওনারা হলেন নেটিভ সিভিল সার্ভেন্ট সব রথী, মহারথীগণ বরাদ্দ আর খরচের ভাউচার সমাচারে ব্যস্ত দিবা নিশি। দেশ জুড়ে দ্বারোকার সেবা নিয়ে মহাব্যস্ত নেটিভ মহাজোটিয় সরকার। শুধুমাত্র রাধার সখীর খাতায় নাম তালিকা ভুক্তির আশায়। নিজেকে রাধার সখীর তালিকায় নাম আছে ভেবে কেউ কেউ দ্বারোকাকে সন্তোষ্ট করতে মালামাল মুফতে নিতে পরামর্শ জুড়েছেন।
দ্বারোকাসহ এই উপ-মহাদেশে গত ১৯৯০ সাল পর্যন্ত যে বিদায় নেয়া ব্রিটিশ কংস রাজার একচেটিয়া বাজার ছিল। তাদের লুটেরা প্রশাসন তো এখনও এই উপ-মহাদেশের নেটিভ শাসকদের লুটের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। তাই জন-সাধারনকে ধর্মীয় ও বর্ণের আফিমে বুঁদ রেখেছেন এখনও। প্রকারান্তে কংস রাজত্ব বহাল রেখেছে নেটিভ শাসকরা ট্রেইটর ভিক্টোরীয়ার প্রেতাত্মার পোষাকে। সকল নেটিভ শাসকগণ ইজারার শর্ত হিসাবে ভাঙ্গায়-চুরায় চলছেন বেশ ইংলিশ লর্ড-ব্যারনের মতো।
মনেই হবে না যে উপমহাদেশের বিভিন্ন জাতি বা জাতিসকল বিভিন্ন পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর আওতাভুক্ত স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিকের সমষ্টি। স্থানীয় মানুষদের সহযোগীতার পরিবর্তে, বরং নেটিভ শাসকরা বালাম লুটের হাতিয়ার হিসেবে ব্রিটিশ অপব্যবস্থাকে ব্যবহার করছে ১৯৪৭ থেকে ২০১১ সালেও ! এখানেও প্রশ্ন করার মতো কেউ নেই ? কারণ সকলেই তো মানসিক ভাবে কালা ইংরেজ, তাই।
সত্যই আপনাদের দ্বারোকা অরক্ষিত ও মিত্রহীন পরিবেশে রণপায়ে নিরুদ্দেশের পথে ছুটে চলেছে। আর যে সকল সিমেটিক কুবের’রা গুজগুজ করছে গুপ্ত সোলায়মানের কার্পেটে ভ্রমন করাবে বলে , যাদের অতীত পরিচয়টা জানবো ইউরোপে লাথি-ঝাঁটা খাওয়া অবস্থায় জীবন-যাপনে অভ্যস্ত সকল সিমেটিক মানুষরা। এদের চালিয়াত অগ্রজরা নাবালক অবস্থা থেকে আমেরিকার কান ভাংতি করতে শুরু করেছিল মড়ির ভাগার অংশীদারের মতো।
ওরা তাই শুরুতে নবীন দেশটায় নিজেদের ব্যাপক সুযোগ সুবিধার কল্যাণে নিশ্চিন্তে লুটের ডেরা খুলেছিল। এখন স্যাচুরেটেড বাজার থেকে ভাগার তালে আছে। পন্ডিত মাকর্সের অংকের হিসাবে মুনাফার পরিমান কমে যাচ্ছে বলে। সুতরাং চিলে কান নিয়েছে বললেই ছোটা যাবে না এখন আর, কানে হাত দিয়ে দেখতে হবে সরদারজী। এই উপমহাদেশে সব আছে কেবল মাত্র স্বাধীন মানুষ নেই (প্রজা ছাড়া) ! সকলে যে দিন নেটিভের পোষাক ত্যাগ করে প্রকৃত মানুষ হতে পারবো, সেদিন থেকে জগৎ আমাদের আনুসরণ করবে।
আমরা জগতকে নয়।
গত শতাব্দীর শেষ দশকে শুরুতে দ্বিতীয় দফা দেউলিয়া ও ডুবন্ত দ্বারোকাতে তো আপনি ছিলেন উদ্ধারকারী আউওলিয়া । সে কথা ওখানকার মুনি-ঋষি বা গাউস-কুতুবদের নেটিভ শিক্ষার সত্ত্বার কারণে তাদের রাডারে ধরা পড়েনি। অনেক সমস্যার জট এখনো আপনাদের খোলেনি সত্য, কিন্তু বিশ্বব্যাংকের দুয়ারে তো ধন্না দিতে হচ্ছে না উন্নয়ন ও বিনিয়োগের বা বাজেটের ঘাটতি পুরণের জন্য। ঐতিহাসিক ভাবে দ্বারোকা কি কখনো আলেকজান্ডার, চেঙ্গিস খান ও তৈমুর লং-এর মতো পররাজ্য হরণ করতে গেছে ? কিন্তু জম্বুদ্বীপের প্রকৃতির সূত্রের সরল জ্ঞান, যাহা প্রাচীন দ্বারোকার মানবিক জ্ঞান সাম্রাজ্য বিস্তার করে বসে আছে এশিয়ার পথে প্রান্তে।
প্রকৃতি প্রদত্ত জ্ঞান শুধু সম্রাজ্যের শাসকের দরবারে নয় বরং উৎপাদকের কুঠিরেও পৌঁছায় আপন সত্বার ভূষণ হিসেবে।
সেই জ্ঞান হলো, ‘মানুষ’ যে বাণী জগতকে বশ করেছিল মানবতার মন্ত্রে। ঐতিহাসিক অগ্রজ গৌতম বুদ্ধ হলেন সেই মহাজ্ঞানী। সব কিছুতে মানুষই শ্রেষ্ঠ, এই উপলব্ধি বোধ এখন দ্বারোকার সমাজে প্রয়োজন খুব বেশী। যেখানে ধর্ম, বর্ণ, জাত পাত ইত্যাদি শ্রেফ ঠুনকো ও বৃহত্তর জনসংখ্যার পরাধিনতার বিষয় ছাড়া সমাজে কিছুই নয়।
আপনিতো জ্ঞানী নানকের অনুসারি, ‘মানুষ’তো জ্ঞানী নানকের মর্মকথা। আরো ছিলেন প্রসিদ্ধ দোহার রচয়িতা কবির, শ্রী চৈতন্য ও মঈনুদ্দিন চিশতি্ ইত্যাদির মধ্যে মানুষের আরাধনা। সময়ের বিরতিতে বাংলা পেল লালন শাহ্ , একই মর্মকথা সময়ের আগ পিছে জনের দুয়ারে দুয়ারে বেজেছে। দ্বারোকাধীপতি এবং মিত্ররা শিক্ষিত কালো ইংরেজ চরিত্রের উর্দ্ধে উঠে নিজ সমাজের কাছ থেকে কোন শিক্ষা গ্রহন করেননি। আজকের এই দুর্গতি নেটিভ শিক্ষার ফলে উদয় হয়েছে উপমহাদেশে পরিত্যাক্ত ট্রেইটর শাসনের বেশুমার ব্যবহারের কল্যাণে।
সত্যই কি ভারতকে রাহুমুক্ত করতে চান বর্তমান পান্ডব রাজ্যের সিইও ? তবে আপনাদের কলির দ্বারোকায় সম্ভাব্য সকল মিত্রদের সম্মিলন ডাকেন। এখন প্রশ্ন হতে পারে জগতের রাহু মুক্তির যুদ্ধে বর্তমান দ্বারোকার মিত্র কারা ? ঐতিহাসিক মহাভারতীয় দ্বারোকার প্রকৃত মিত্র হলো প্রতিবেশী সকল আর্য ও অনার্য দেশগুলো। এদেরকে আহবান করেন, এই কলিযুগের দুর্যোধনদের রাহু থেকে আত্মরক্ষার্থে মৈত্রি ছাড়া সকলের কোনো উপায় নেই। অন্যদিকে আপনাদের অতীত ঐতিহ্যের সুনামের জন্য আহবানে প্রতিবেশীরা সাড়া নাও দিতে পারে। কারণ আপনাদের কথা ও কর্মে গড়মিল পাবো ঐতিহাসিক ক্লাইভ বা ভিক্টোরিয়ার চরিত্রের উত্তরাধীকার রূপে।
সুতরাং ছাড় দিতে হবে মিত্রদের জন্য আপনাদের দ্বারোকায় বিশেষ সুবিধাভোগী শুল্কমুক্ত বাণিজ্যসহ বিনিয়োগের সুযোগ। বিনিময়ে সকলকে দ্বারোকায় মৈত্রীজোট গঠনের অভিপ্রায়ে উপস্থিত হতে অনুরোধ করতে পারেন। প্রশ্ন হতে পারে প্রতিবেশী সকল রাষ্ট্রের আর্য ও অনার্য মিত্র কারা ? উত্তর পশ্চিমের আর্য্য আফগানিস্তান ও পাকিস্তান, উত্তরে পাহাড়ি নেপাল ও ভুটান, রাবনের ভাই বিভিষণের রাজ্য শ্রীলংকা ও মালদ্বীপ, পূর্বে বৈমাত্রিক বাংলাদেশ ও বাদামী মায়ানমার ইত্যাদি। উদ্দেশ্য সরল নৌ-বাণিজ্য পথ , বিশেষ করে ভারত মহাসাগর অবাধ চলাচলে সকলের জন্য মুক্ত রাখা। ন্যাটোর মতো স্থানীয়দের নিয়ে মৈত্রীজোট গড়তে হবে সম্ভাব্য আপদ বালাই-এর জন্য জোটবদ্ধ ভাবে মোকাবিলা করতে।
এমন যদি একটা ঐক্যমতের বৈঠক আপনি শুরু করতে পারেন ভারতসহ প্রতিবেশী দেশগুলোকে সঙ্গে নিয়ে , নিশ্চিত থাকেন গা ঝাড়া দিয়ে দাড়িয়ে যাবে দ্বারোকার নেতৃত্বে হট্টোগোলে ডুবে থাকা প্রতিবেশি তালকানা মিত্রদেশ গুলো। জোটবদ্ধতায় মিত্রদের উৎপাদিত পণ্য ও সেবা বিনিময়ের ফলে মহা-কর্মযজ্ঞ আভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক গতিশীলতা বৃদ্ধি পেতে বাধ্য হবে। ফলশ্রুতি্তে মিত্রদের নিজ দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থানে হট্টোগোল বন্ধ হতে বাধ্য হবে। ব্যাপক পণ্য চলাচলের কারণে জোট সদস্য দেশগুলোর পরস্পর সমাজে মানবিক সম্পর্ক গড়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি হবে। মিত্র দেশগুলোতে ধর্ম ও বর্ণের উর্দ্ধে উঠে মানুষের যোগ্যতাকে কদর দেওয়া হলে সমাজ অগ্রসর হবেই।
উপমহাদেশ পুনরায় সেই জগতখ্যাত ১৭৫০ সালের জিডিপি (বিশ্বের) ২৪.৫% ভাগ অতিক্রম করতে পারবে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে। ক্ষমতার আশ্রয়ের অভাবে রাহু কেতুর পালায়নে সাথে সাথে জগতের মোড়লিতো বোনাস হিসেবে হাজির হবে দ্বারোকাতে। এশিয়া, আফ্রিকা, পূর্ব ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকা ইত্যাদির বাজার বান্ধবের মতো এসে হাজির হবে অনেক দিনের জানাচেনার দাবীতে। এই সকল ভেবে দেখতে পারেন যদি প্রয়োজন বোধ করেন ?
লেখাটি খুলনা জার্নালে পুর্বে প্রকাশিত। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।