আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ঢাবির ছাত্রত্ত হারান ১৯ জন

তোমাকে ছাড়া বাঁচবো না চরম মিথ্যা কথা বরং জেনে রেখো তোমার সাথে আজীবন বাঁচতে রাজি আমি ঢাকা, অগাস্ট ১২ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবৈধভাবে ভর্তির অভিযোগে ছাত্রত্ব বাতিল হওয়া ১৯ শিক্ষার্থীর রিট আবেদন বাতিল করেছে হাইকোর্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক শুক্রবার সাংবাদিকদের জানান, বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও ফরিদ আহম্মেদের বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এ রায় দিয়েছে। তিনি জানান, এসব শিক্ষার্থী বিভিন্ন বর্ষে অসদুপায় অবলম্বন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়েছিলো। তদন্ত সাপেক্ষে ২০০৭ ও ২০০৮ সালের বিভিন্ন সময়ে সিন্ডিকেট সভায় তাদের ছাত্রত্ব বাতিল করা হয়। ছাত্রত্ব বাতিল হওয়ার পর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে রিট আবেদন করে।

উপাচার্য জানান, তখন হাইকোর্টের আদেশে তাদের ক্লাস ও পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হলেও নিয়মানুযায়ী তাদের ভর্তি করানো হয়নি। পরীক্ষার ফলাফলও প্রকাশ করা হয়নি। "এবার হাইকোর্টের রায়ে তাদের ছাত্রত্ব পুরোপুরি বাতিল হয়ে যাবে," বলেন তিনি। ১৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৪ জনই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে ভর্তি হয়েছিলেন। এরা হলেন, ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষের কাজী মাহমদুল হাসান, মো. ফজলে এলাহী, কানিজ ফাতেমা (বিথি), নাহিদা শারমিন ইসলাম, মো. আব্দুল আজিজ, মো. আমিনুল ইসলাম ও হুমায়রা আলী তানিয়া।

২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষের মাতিসা হাসান, মো. নাহিদ হাসান, মো. শাফায়েত মোস্তফা, গৌতম কুমার পাল ও মো. মহসীন খান। ২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষের নুরুন্নাহার খাতুন। এছাড়া ওই বিভাগের ইমরান বাশারের শিক্ষাবর্ষ জানা যায়নি। অন্যান্য বিভাগের পাঁচ ভুয়া শিক্ষার্থী হলেন- লোক প্রশাসন বিভাগের ২০০৪-০৫ শিক্ষাবর্ষের মাহবুবুর রহমান, ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষের সামিনুর রহমান ও আফরোজা আখতার। অর্থনীতি বিভাগের ২০০২-০৩ শিক্ষাবর্ষের মো. আব্দুল্লাহ আল জোবায়ের এবং সমাজ কল্যাণের ২০০৩-০৪ শিক্ষাবর্ষের সুমনা আফরোজ।

উপাচার্য বলেন, "এরা নিজ নিজে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও এর সঙ্গে জড়িত ছিলো। " এসব বিষয় খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি কাজ করছে বলে জানান তিনি। সুত্রঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/প্রতিনিধি/এএইচ/জেকে/২১১৬ ঘ. ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.