চলে যেতে যেতে বলে যাওয়া কিছু কথা যারা মানবজাতির আইন প্রনোয়নের জন্য সবচাইতে বেশি অবদান রেখেছেন, তাদেরকে সম্মান জানানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রীম কোর্ট হযরত মুহাম্মদ সা: মুর্তিকে (নাউযুবিল্লাহ) স্থাপন করেছে তাদের কোর্টরুমে। হাম্মুরাবি, অগাস্টাস, মুসা আ:,কনফুসিয়াস, ড্রাকো, জন অফ ইংল্যান্ড (যার সময় ম্যাগনা কার্টার শুরু) Hugo Grotius (ইন্টারন্যাশনাল আইনের প্রবর্তক, Sir William Blackstone, John Marshall আর নেপোলিয়ানের মুর্তিও এতে স্থান করে নিয়েছে। ১৯৩৫ সালে যেই আর্কিটেক্ট এগুলোর নকশা করেছিলেন, তিনি হয়ত যানতেন না ইসলামে এধরনের মুর্তি বানানো হারাম। তার উদ্দেশ্য ছিল শুধুই সম্মান জানানো। আশাকরি মুর্তি সরিয়ে তাকে সম্মান জানানোর অন্যকোন ব্যবস্থা করা হবে। যাহোক অন্য একটি প্রসংগে আসা যাক। পৃথিবীর সবচাইতে প্রায় সব দিকদিয়েই অগ্রসর একটি দেশের সবচাইতে পবিত্রতম স্থানে যখন হযরত মুহাম্মদ সা: কে সম্মান জানানোর জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে, সেই জায়গায় নীচ এবং হীনমন্যা কিছু নাস্তিক এই পবিত্র রমযান মাসে একের পর এক কুরুচিপূর্ন পোস্ট দিচ্ছে শুধুমাত্র হযরত মুহাম্মদ সা: কে হেয় করার জন্য। ধিক তাদের
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।