মুক্তিযুদ্ধ আমাদের অহংকার, ধর্মান্ধতা ও দলান্ধতা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থী। ফেসবুকে আমাকে একজন চ্যাটে সব সময় বলতেন আমার মেমরী নাকি গোল্ডফিস্ এর মত। খুব দ্রুত সব কিছু ভুলে যাই।
বাই দ্যা ওয়ে ফিরে আসি মূল কথায়। এমপি রনি কে নিয়ে সাংবাদিক কূল যখন মানববন্ধন সহ নানান কর্মসূচিতে ব্যস্ত,আসুন এই সুযোগে আমরা একটু স্মৃতির পাতায় ফিরে যাই।
আরে ভয় পাবার কিছু নেই সাগর-রুনির কথা বলে আপনাদের বিব্রত করব না। সাগর-রনিকে যে জ্বালানী খাতের কালো বিড়াল খেয়েছে তা আমরা সবাই জানি। এবং এটাও জানি প্রধানমন্ত্রী নিজে সেই বিড়ালকে দুধের বাটি এগিয়ে দেন। আরে ভাই আপনার একটু বুঝতে চেষ্টা করুন প্রধানমন্ত্রীও তো একজন "মা"। আর
আর সব মায়েরাই চায় তার সন্তান সুখে থাকুক, আর যেহেতু আমাদের জাতির নাতি বৌ,বাচ্চা নিয়ে আমেরিকায় থাকেন সুতরাং সেখানে বাড়ি,গাড়ি করার খরচটা তো ডলারেই হয় তাই টাকাকে ডলারে রুপান্তর করলে যে এক ডলার =৮০টাকার প্রয়োজন হয় তা নিশ্চয় জানা আছে সকলের।
আর সেই টাকার জোগানের বড় অংশই যদি আসে জ্বালানী ও শেয়ার বাজার থেকে তখন এই দু' টা খাত নিয়ে কেউ কথা বলেল বা আঙ্গুল তুলেল তার সেই আঙ্গুল ভেঙ্গে দেয়াতো খুবই জরুরী।
ও হ্যাঁ ভাল কথা আপনাদের তো স্বভাব খুব একটা সুবিধার না। বেশি খোঁচা-খুঁচি করে কামাল মজুমদারের সাংবাদিক নাদিয়া কিরনকে পেটানোর কথা টেনে নতুন করে লজ্জা দিতে চাইলেও আমরা তা গ্রহন করবো না। জানেনইতো আমরা গোল্ডফিস্ মেমরী নিয়ে বসবাস করি। খুব সহজেই সব ভুলে যেতে উস্তাদ।
তার চাইতে বরং আসুন আমরা কি-বোর্ড ভাঙ্গা দেশ প্রেমিক হই। আরে ভাই বুঝলেন না? কি-বোর্ড ভাঙ্গা দেশ প্রেমিক হওয়ার মানে হলো ফেসবুক ও ব্লগে দেশ প্রেম নিয়ে বড় বড় ব্লগ আর স্ট্যাটাস দিয়ে দেশ প্রেমিক সাজার সহজ উপায়। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।