দ্বিধা-দ্বন্দের সমীকরণ ! অর্ষা-, রুপালী মানবী আমার আমায় টেনে নিলে- তাঁর মধুময় চাকের কাছে গোলাপি অধরের সতৃষ্ণ তৃষ্ণায় কেঁপে ওঠে স্নিগ্ধ মনভুমি । উষ্ণ স্তনযুগলে কিঞ্চিৎ- ভালোবাসা আঁকার সুতীব্র বাসনায় হ্রিদ স্পন্দন এতটাই বেড়ে যায় যেন চিরকালীন অস্তসূর্যে সমস্ত পৃথিবী তখন নিথর হলেও বিবসনা সৌন্দর্যের বৈভবে বোধহয় পাবোনা কিছুই টের ! লিপস্টিক রাঙ্গানো ওষ্ঠাধরে ওষ্ঠাধর রেখে লালসার ক্রুর অনামিকা স্তব্ধ বিছানায় ভ্রমন করে এলে নাভিমুলে- আদুরে স্তনদ্বয়ে খেলে যায় রৌদ্র-জোসনার লুকোচুরি । শরীরী আহবানে ঝড়ে রিরংসার ঝাড়বাতি- যেন উন্মাতাল ঢেউ হয়ে প্রকাশিত হতে চায় । যোনিতে তখন তাঁর ঝড়ে স্বর্গীয় নির্যাস কেঁপে ওঠে একটু ছুঁলেই, শরীরী বিকানোর কামজ অভিপ্রায়ে- যেন অক্ষরবিহীন কবিতার সৌন্দর্য তখন ভালোবাসা রোপণের ভাঁজে ভাঁজে ! অথচ,এই কামজ বাসনাটুকু পার হলে, বিষ ঝড়ানোর সুখটুকু বিস্মৃত হলে আমার ছায়াটুকুও পর্যন্ত আর মাড়ায় না !
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।