অদ্ভুত পৃথিবী আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে আসলে কতজন শহীদ হয়েছিলেন তা এখনও অস্পষ্ট। আমরা জানতাম ৩০ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি আমাদের এই মাতৃভুমিকে কিন্তু এখন এটি নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন বির্তক । এই বির্তকের জন্মদেন এক ভারতীয় নারি নাম তার শর্মিলা বোস ,তার লেখা বই ‘ডেড রেকনিং: মেময়ার্স অব দ্য বাংলাদেশ ওয়ার যা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় হতে প্রকাশিত। এই বির্তকে আগুনে ঘি ঢালেন গার্ডিয়ান পত্রিকার সিনিয়র সাংবাদিক আয়ান জ্যাক ও মধ্যপ্রাচের টিভি চ্যানেল আলজাজিরা । আয়ান এরপর বলেন, একাত্তরের ১৮ই জুন লন্ডনের সানডে টাইমস পত্রিকায় অ্যান্থনি ম্যাসকারেনহাসের একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন ছাপা হয়।
তাতে বিশ্ব পাকিস্তানি নৃশংসতার কথা জানতে পারে। ম্যাসকারেনহাসকে তার করাচির বাসা থেকে পাক আর্মি ঢাকায় নিয়ে যায় তাদের ভাল কাজের ওপর প্রতিবেদন লেখাতে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি গণহত্যার বীভৎস রূপ প্রত্যক্ষ করেন। তিনি ঢাকা থেকে লন্ডনে এসে সানডে টাইমসের সম্পাদক হ্যারল্ড ইভান্সের সঙ্গে দেখা করেন। ইভান্সের অটোবায়োগ্রাফি অনুযায়ী ম্যাসকারেনহাস- আর্মি অফিসাররা তাকে বলেছিলেন যে, দরকার হলে দুই মিলিয়ন বা বিশ লাখ লোককে হত্যা করে হলেও তারা পূর্ব পাকিস্তানের বিচ্ছিন্নতাবাদ জনমের মতো স্তব্ধ করে দেবেন।
তারপর তারা উপনিবেশ হিসেবে শাসন করবেন ত্রিশ বছর। আয়ান লিখেছেন, এই যে হুমকি সেটাই পরে ‘তিন মিলিয়নে’ উন্নীত হয়, যা আজও বাংলাদেশ ও ভারতে স্বীকৃত তথ্য হিসেবে ব্যবহূত হয়ে চলেছে। আয়ান বলেন, বাংলাদেশের গণহত্যা সম্পর্কে এ পর্যন্ত অল্প কিছু ইতিহাসবিদ ও গবেষক সত্য ও সঠিক তথ্য দেখিয়েছেন।
আমি সব গুলো গনমাধ্যমের লেখা তুলে ধরেছি আমার ব্লগে ,এখানে বঙ্গবন্ধু ডেভিড ফস্টারকে দেওয়া সাক্ষতকারটির ভিডিও রয়েছে ও সবার আর্টিকেল রয়েছে আরো জানতেএখানে ক্লিক করুন ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।