তোমারে যা দিয়েছিনু-সে তোমারি দান,গ্রহণ করেছ যত-ঋণী তত করেছ আমায় হটাৎ করে দেখি ভীষণ বৃষ্টি হচ্ছে। নিজের সাথে কথা বলার বোধ করি সবচেয়ে ভাল সময়। ভাবলাম আজ আকাশের সাথে আমিও কাঁদব। খুব ইচ্ছে হল বৃষ্টি দখব, বৃষ্টিতে ভিজব। আরও ইচ্ছে করল দেখব আকাশ কতক্ষণ কাঁদে? হলনা কিছুই।
ক্লান্ত শরীর, ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়লাম, জানিনা। ভোরে ওঠে দেখি আকাশ তখনও কাঁদছে। আমিতো চোখের পানি মুছতে মুছতে ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। আকাশ এখনও ক্লান্ত হয়নি?!
আমার চেয়ে আকাশের কষ্ট কি তাহলে অনেক বেশী? হয়ত বেশী। না হয় এভাবে কাঁদছে কেন? আমার নিজস্ব কোন দুঃখকষ্ট নেই।
চেনা অচেনা কয়েকজনের দুঃখই আমাকে কাঁদায়- ভারাক্রান্ত করে। আকাশের বেলায় হয়ত সেরকম। গোটা পৃথিবীর কষ্টে সে কাঁদছে। পৃথিবীর মানুষ বেশী। তাই এ কান্নার স্তায়িত্ত অনেক বেশী।
এর আর্তনাদ এর শব্দও তাই প্রকাণ্ড।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।